বোল্টের আসনে ব্লেক
মরিস গ্রিনকে পাকা জ্যোতিষী এখন বলাই যায়। গত পরশুই চারটি অলিম্পিকজয়ী ও পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন এই মার্কিন অ্যাথলেট করে বসেন চমক জাগানো এক ভবিষ্যদ্বাণী, বোল্ট নয়, দেগুতে চ্যাম্পিয়ন হবে ইয়োহান ব্লেক! তা যত বড় ট্র্যাজেডির জন্ম দিয়েই হোক, মরিস গ্রিনের পূর্বানুমান ফলে গেছে অক্ষরে অক্ষরে। ব্লেকই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন!
ফলস স্টার্ট করে ১০০ মিটারের শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চ থেকে ছিটকে পড়েন অলিম্পিক ও বিশ্ব রেকর্ডের মালিক উসাইন বোল্ট। লাল কার্ড পাওয়া বোল্ট হতাশায় মাথা কুটেছেন ট্র্যাকের বাইরে গিয়ে। নতুন করে শুরু হওয়া দৌড়ে দেগু বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ তাই পেল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। স্নায়ুকে নিয়ন্ত্রণে রেখে বিজয়মুকুট ছিনিয়ে নিয়েছেন বোল্টেরই স্বদেশি ইয়োহান ব্লেক। শুধু স্বদেশি বলাটাই যথেষ্ট নয়, ২১ বছর বয়সী ব্লেক বোল্টের অনুশীলন পার্টনারও। দেগু চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়মুকুট পরার আশায় অনুশীলন করেছেন তাঁরা একই সঙ্গে।
বোল্ট-পাওয়েল-মুলিংস হতাশার পরও দেগুতে উড়ল জ্যামাইকান পতাকাই। ২০০৯ বার্লিন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে বোল্টের পরা মুকুটটা মাথায় তুলে নিলেন ব্লেক। বিশ্বের দ্রুততম মানব হতে ব্লেক সময় করেছেন ৯.৯২ সেকেন্ড। ১০.০৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে রুপা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল্টার ডিক্স এবং ১০.০৯ সেকেন্ড সময় করে ব্রোঞ্জ জিতেছেন ২০০৩ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিসের কিম কলিন্স।
এই বছরে সেরা তিন সময় করা আসাফা পাওয়েল, যুক্তরাষ্ট্রের টাইসন গে এবং স্টিভ মুলিংস ছিলেন না। দুর্ভাগ্যে কাটা পড়ে বোল্টও বাদ পড়ায় ব্লেক আক্ষরিক অর্থেই ছিলেন ফেবারিট। এর মর্যাদা রেখেছেন এই বছরে নিজের সেরা সময় করে। যদিও নিজের ক্যারিয়ার-সেরা সময় (৯.৮৯ সেকেন্ড) ছুঁতে পারেননি। শুরুতে এগিয়ে ছিলেন ব্রোঞ্জজয়ী কলিন্সই। কিন্তু দ্বিতীয় ৫০ মিটারে দুর্দান্ত দৌড়ে ব্লেক ফিনিশিং লাইন ছোঁন সবার আগে। ক্যারিয়ারে প্রথম বড় শিরোপা জিততেই হাঁটু ভেঙে ট্র্যাকে বসে পড়েন এই তরুণ, দুহাত উঁচিয়ে জানিয়ে দেন, ‘আমিই নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।’
জ্যামাইকার জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে ব্লেক উপভোগ করতে থাকেন স্বপ্নময় মুহূর্তটা। ১৯৮৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর জ্যামাইকার সেন্ট জোন্সে জন্ম। জাতীয় জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটারের রেকর্ডটা তাঁরই। ১০ সেকেন্ডের কমে দৌড়ানো ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ অ্যাথলেট তিনি (১৯ বছর ১৯৭ দিন বয়সে)। তবে বড় অনুপ্রেরণা ছিল বোল্টের সঙ্গে অনুশীলন করা।
অপ্রত্যাশিতভাবে বোল্টের বাদ পড়াটাই তাঁকে সাফল্যের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে গেছে। বোল্টের আসনে বসে ব্লেক বলেছেন, বোল্টের জন্যই জিততে চেয়েছেন, ‘আমার মনে হয়েছে, আমি বোল্টের জন্যই দৌড়টা জিততে পারি।’ বোল্ট-ট্র্যাজেডির হতাশা রুপাজয়ী ওয়াল্টারের কণ্ঠেও, ‘এটা ছিল স্নায়ুক্ষয়ী দৌড়। আমি আসলেই ভাবতে পারিনি তারা তাঁকে (বোল্টকে) বের করে দেবে।’ ব্রোঞ্জজয়ী কলিন্সও ছিলেন বিস্মিত, ‘আমি জানি না ফলস স্টার্টের নিয়মটা ঠিক কী।’
ফলস স্টার্ট করে ১০০ মিটারের শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চ থেকে ছিটকে পড়েন অলিম্পিক ও বিশ্ব রেকর্ডের মালিক উসাইন বোল্ট। লাল কার্ড পাওয়া বোল্ট হতাশায় মাথা কুটেছেন ট্র্যাকের বাইরে গিয়ে। নতুন করে শুরু হওয়া দৌড়ে দেগু বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ তাই পেল নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। স্নায়ুকে নিয়ন্ত্রণে রেখে বিজয়মুকুট ছিনিয়ে নিয়েছেন বোল্টেরই স্বদেশি ইয়োহান ব্লেক। শুধু স্বদেশি বলাটাই যথেষ্ট নয়, ২১ বছর বয়সী ব্লেক বোল্টের অনুশীলন পার্টনারও। দেগু চ্যাম্পিয়নশিপে বিজয়মুকুট পরার আশায় অনুশীলন করেছেন তাঁরা একই সঙ্গে।
বোল্ট-পাওয়েল-মুলিংস হতাশার পরও দেগুতে উড়ল জ্যামাইকান পতাকাই। ২০০৯ বার্লিন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে বোল্টের পরা মুকুটটা মাথায় তুলে নিলেন ব্লেক। বিশ্বের দ্রুততম মানব হতে ব্লেক সময় করেছেন ৯.৯২ সেকেন্ড। ১০.০৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে রুপা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াল্টার ডিক্স এবং ১০.০৯ সেকেন্ড সময় করে ব্রোঞ্জ জিতেছেন ২০০৩ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিসের কিম কলিন্স।
এই বছরে সেরা তিন সময় করা আসাফা পাওয়েল, যুক্তরাষ্ট্রের টাইসন গে এবং স্টিভ মুলিংস ছিলেন না। দুর্ভাগ্যে কাটা পড়ে বোল্টও বাদ পড়ায় ব্লেক আক্ষরিক অর্থেই ছিলেন ফেবারিট। এর মর্যাদা রেখেছেন এই বছরে নিজের সেরা সময় করে। যদিও নিজের ক্যারিয়ার-সেরা সময় (৯.৮৯ সেকেন্ড) ছুঁতে পারেননি। শুরুতে এগিয়ে ছিলেন ব্রোঞ্জজয়ী কলিন্সই। কিন্তু দ্বিতীয় ৫০ মিটারে দুর্দান্ত দৌড়ে ব্লেক ফিনিশিং লাইন ছোঁন সবার আগে। ক্যারিয়ারে প্রথম বড় শিরোপা জিততেই হাঁটু ভেঙে ট্র্যাকে বসে পড়েন এই তরুণ, দুহাত উঁচিয়ে জানিয়ে দেন, ‘আমিই নতুন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।’
জ্যামাইকার জাতীয় পতাকা গায়ে জড়িয়ে ব্লেক উপভোগ করতে থাকেন স্বপ্নময় মুহূর্তটা। ১৯৮৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর জ্যামাইকার সেন্ট জোন্সে জন্ম। জাতীয় জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপে ১০০ মিটারের রেকর্ডটা তাঁরই। ১০ সেকেন্ডের কমে দৌড়ানো ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ অ্যাথলেট তিনি (১৯ বছর ১৯৭ দিন বয়সে)। তবে বড় অনুপ্রেরণা ছিল বোল্টের সঙ্গে অনুশীলন করা।
অপ্রত্যাশিতভাবে বোল্টের বাদ পড়াটাই তাঁকে সাফল্যের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে গেছে। বোল্টের আসনে বসে ব্লেক বলেছেন, বোল্টের জন্যই জিততে চেয়েছেন, ‘আমার মনে হয়েছে, আমি বোল্টের জন্যই দৌড়টা জিততে পারি।’ বোল্ট-ট্র্যাজেডির হতাশা রুপাজয়ী ওয়াল্টারের কণ্ঠেও, ‘এটা ছিল স্নায়ুক্ষয়ী দৌড়। আমি আসলেই ভাবতে পারিনি তারা তাঁকে (বোল্টকে) বের করে দেবে।’ ব্রোঞ্জজয়ী কলিন্সও ছিলেন বিস্মিত, ‘আমি জানি না ফলস স্টার্টের নিয়মটা ঠিক কী।’
No comments