সপ্তাহের শেষ দিনে সূচক ও লেনদেন বাড়ল
সপ্তাহের শেষ দিন গতকাল বৃহস্পতিবার দেশের পুঁজিবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা গেছে। গতকাল দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বাড়ায় সূচক বেড়েছে। এর পাশাপাশি দুই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনও বেড়েছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৮৪৭ দশমিক ২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে গতকাল ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ১৫৭টির, কমেছে ৭৮টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জে ৬১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৭২ কোটি টাকা বেশি।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় ছিল: লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ইউসিবিএল, এমআই সিমেন্ট, এবি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, ফার্স্ট লিজ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, বেক্সিমকো ও পূবালী ব্যাংক।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ১২৬ পয়েন্ট বেড়ে গতকাল ১৬ হাজার ২০৯ দশমিক ১০ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে ১৮৯টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ১২৩টির, কমেছে ৫০টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে মোট ৭১ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে আট কোটি টাকা বেশি।
বিনিয়োগকারীদের সংবাদ সম্মেলন: শেয়ারবাজারের বর্তমান বিপর্যস্ত অবস্থা থেকে উত্তরণ ও বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর দাবিতে বাংলাদেশ শেয়ার ইনভেস্টর ওয়েলফেয়ার ক্লাব এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টরস ফোরাম নামে দুটি সংগঠন গতকাল পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টরস ফোরাম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে অপ্রদর্শিত আয় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানানো হয়। বাজারে স্থিতিশীলতা না আসা পর্যন্ত সব ধরনের সুদ মওকুফ ও আর্থিক ক্ষতিপূরণের দাবিও জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির সদস্যসচিব মো. রুহুল আমিন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবু মো. সালেহ, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দেওয়ান, খন্দকার জিল্লুর রহমান, নূরুল করিম, মহিউদ্দিন মিন্টু, সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
আর দুপুরে বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ শেয়ার ইনভেস্টর ওয়েলফেয়ার ক্লাব আরেকটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির সভাপতি আহম্মেদ উল্লাহ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আবু হান্নান লাভলু, সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ জুয়েল, উপদেষ্টা শেখ সেলিম, আতাই গাজী মাহবুব, হারুনুর রশিদ আজম, মহিউদ্দিন আহমেদ, খান মাসুদ মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এই সংগঠনটিও বাজারে অপ্রদর্শিত টাকা বিনিয়োগের সুযোগ প্রদান, ব্যাংকের সিআরআর ও এসএলআর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বাজার পতনের সময় শেয়ার বিক্রি করতে না দেওয়া, বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত ফোর্স সেল বন্ধ করা ইত্যাদি দাবি করে। বাজারে স্থিতিশীল অবস্থা ফিরিয়ে আনতে সরকার ব্যর্থ হলে আগামী ১ জুলাই থেকে সারা দেশে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের হুমকি দেন সংগঠনটির নেতারা।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৮৪৭ দশমিক ২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে গতকাল ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ১৫৭টির, কমেছে ৭৮টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জে ৬১৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৭২ কোটি টাকা বেশি।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় ছিল: লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ইউসিবিএল, এমআই সিমেন্ট, এবি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, ফার্স্ট লিজ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, বেক্সিমকো ও পূবালী ব্যাংক।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ১২৬ পয়েন্ট বেড়ে গতকাল ১৬ হাজার ২০৯ দশমিক ১০ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে ১৮৯টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ১২৩টির, কমেছে ৫০টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে মোট ৭১ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে আট কোটি টাকা বেশি।
বিনিয়োগকারীদের সংবাদ সম্মেলন: শেয়ারবাজারের বর্তমান বিপর্যস্ত অবস্থা থেকে উত্তরণ ও বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর দাবিতে বাংলাদেশ শেয়ার ইনভেস্টর ওয়েলফেয়ার ক্লাব এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টরস ফোরাম নামে দুটি সংগঠন গতকাল পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টরস ফোরাম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে অপ্রদর্শিত আয় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানানো হয়। বাজারে স্থিতিশীলতা না আসা পর্যন্ত সব ধরনের সুদ মওকুফ ও আর্থিক ক্ষতিপূরণের দাবিও জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির সদস্যসচিব মো. রুহুল আমিন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আবু মো. সালেহ, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন দেওয়ান, খন্দকার জিল্লুর রহমান, নূরুল করিম, মহিউদ্দিন মিন্টু, সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
আর দুপুরে বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্মেলনকক্ষে বাংলাদেশ শেয়ার ইনভেস্টর ওয়েলফেয়ার ক্লাব আরেকটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির সভাপতি আহম্মেদ উল্লাহ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আবু হান্নান লাভলু, সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ জুয়েল, উপদেষ্টা শেখ সেলিম, আতাই গাজী মাহবুব, হারুনুর রশিদ আজম, মহিউদ্দিন আহমেদ, খান মাসুদ মিলন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এই সংগঠনটিও বাজারে অপ্রদর্শিত টাকা বিনিয়োগের সুযোগ প্রদান, ব্যাংকের সিআরআর ও এসএলআর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বাজার পতনের সময় শেয়ার বিক্রি করতে না দেওয়া, বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত ফোর্স সেল বন্ধ করা ইত্যাদি দাবি করে। বাজারে স্থিতিশীল অবস্থা ফিরিয়ে আনতে সরকার ব্যর্থ হলে আগামী ১ জুলাই থেকে সারা দেশে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের হুমকি দেন সংগঠনটির নেতারা।
No comments