উপ-আঞ্চলিক যোগাযোগ বাড়াতে ১৭০ কোটি টাকা ঋণ দেবে এডিবি
উপ-আঞ্চলিক সড়ক ও রেলপথ উন্নয়নে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে বাংলাদেশের ১৭০ কোটি টাকার একটি ঋণচুক্তি হয়েছে।
ঢাকার শেরেবাংলা নগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পর্ষদের (এনইসি) সম্মেলনকক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইয়া এবং বাংলাদেশে এডিবির আবাসিক পরিচালক থেভা কুমার কান্দিয়াহ্ এই চুক্তিতে সই করেন। এ সময় যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এই অর্থ দিয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ১৪টি সড়ক এবং রেলের আটটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এগুলো মূলত সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশা প্রণয়নসংক্রান্ত প্রকল্প বলে জানা গেছে।
অনুষ্ঠানে সৈয়দ আবুল হোসেন বলেন, দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে বিশেষ করে ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, ভুটান এবং চীনের কুনমিং পর্যন্ত সড়ক ও রেল যোগাযোগের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার কাজ শুরু করেছে। এডিবির এই ঋণে সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশা প্রণয়নসহ প্রাথমিক কাজগুলো সম্পন্ন করা হবে।
এডিবির এই ঋণ ৩২ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এর মধ্যে আট বছর গ্রেস পিরিয়ড। এই ঋণের বিপরীতে বাংলাদেশকে গ্রেস পিরিয়ডে শতকরা এক শতাংশ ও পরবর্তী সময়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে।
ঢাকার শেরেবাংলা নগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পর্ষদের (এনইসি) সম্মেলনকক্ষে গতকাল বৃহস্পতিবার এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূঁইয়া এবং বাংলাদেশে এডিবির আবাসিক পরিচালক থেভা কুমার কান্দিয়াহ্ এই চুক্তিতে সই করেন। এ সময় যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
এই অর্থ দিয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের ১৪টি সড়ক এবং রেলের আটটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এগুলো মূলত সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশা প্রণয়নসংক্রান্ত প্রকল্প বলে জানা গেছে।
অনুষ্ঠানে সৈয়দ আবুল হোসেন বলেন, দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর মধ্যে বিশেষ করে ভারত, মিয়ানমার, নেপাল, ভুটান এবং চীনের কুনমিং পর্যন্ত সড়ক ও রেল যোগাযোগের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার কাজ শুরু করেছে। এডিবির এই ঋণে সম্ভাব্যতা যাচাই ও নকশা প্রণয়নসহ প্রাথমিক কাজগুলো সম্পন্ন করা হবে।
এডিবির এই ঋণ ৩২ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এর মধ্যে আট বছর গ্রেস পিরিয়ড। এই ঋণের বিপরীতে বাংলাদেশকে গ্রেস পিরিয়ডে শতকরা এক শতাংশ ও পরবর্তী সময়ে ১ দশমিক ৫ শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে।
No comments