ম্যারাডোনা ও কথা বলেননি!
এমনিতে ম্যারাডোনা কিছু বললেই সেটা খবর। তার ওপর যদি সেটি হয় পেলেকে খোঁচা দেওয়া কিছু, তাহলে তো কথাই নেই। এ সময়ের আলোচিতদের একজন নেইমারকে খোঁচা দিতে গিয়ে ম্যারাডোনা পেলেকেও টেনে এনেছেন—এমন খবরই পুরো বিশ্বে ছাপা হয়েছে আগের দিন, নেইমারকে অভদ্র বলেছেন ম্যারাডোনা। কিন্তু ম্যারাডোনার দাবি, এ ধরনের কোনো কথাই তিনি বলেননি। রীতিমতো দিব্যি দিয়ে বলছেন, ‘আমি আমার জীবনেই কখনো নেইমারকে নিয়ে কিছু বলিনি। নেইমারকে নিয়ে কিছু কেন বলব। ওকে তো আমি চিনিই না। আমি বেঞ্জামিনের (তাঁর নাতি, যাকে এখন ম্যারাডোনা সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন) নামে শপথ করে বলছি, এ ধরনের কিছুই আমি বলিনি।’
ম্যারাডোনার এ কথা শুনে সবচেয়ে খুশি নেইমারেরই হওয়ার কথা। নিশ্চয়ই এখন সান্তোসের এই উঠতি তারকার স্বস্তি হচ্ছে। ওদিকে তাঁকে নিয়ে আবারও শুরু হয়ে গেছে রিয়াল মাদ্রিদ আর সান্তোসের টানাটানি। মাত্রই সান্তোসকে ৪৮ বছর পর কোপা লিবার্তোদোরেসের শিরোপা এনে দিলেন। তাতে গোল করে বড় অবদানও রেখেছেন। ফলে নেইমারকে নিয়ে আগ্রহী ইউরোপীয় ক্লাবগুলোর আগ্রহ আরও বাড়বে নিশ্চয়ই। চেলসিকে ছাপিয়ে এখন রিয়ালের কথাই শোনা যাচ্ছে বেশি। সান্তোস অবশ্য নেইমারকে বিক্রি করতে রাজি নয়। ক্লাব চেয়ারম্যান লুইস আলভারো ডি অলিভিয়েরা রিবেইরো সে কথাই জোর দিয়ে বলছেন।
তবে রিয়াল এই ভেবে আশায় বুক বাঁধতে পারে, সান্তোসকে রাজি করানোর দায়িত্ব নিয়েছেন খোদ পেলে। নেইমার ইউরোপে যাওয়ার আগে আরও কিছুদিন সান্তোসে খেলে যাক—পেলে নিজেই এমন কথা আগে বলেছিলেন। এখন হয়তো এই কিংবদন্তির মনে হচ্ছে, ইউরোপে যাওয়ার সময় নেইমারের চলে এসেছে। স্পেনের একটি পত্রিকাকে পেলে বলেছেন, ‘শুধু তো টাকাই সব কথা নয়, সান্তোসের ক্লাব প্রধানকেও রাজি হতে হবে। তিনি নেইমারকে ২০১৪ বিশ্বকাপের আগে ছাড়তে চান না। তবে আমি তাঁকে পরামর্শ দেব ওকে রিয়াল মাদ্রিদে যেন যেতে দেওয়া হয়। স্পেনই ওর জন্য ঠিক জায়গা। ওর খেলার ধরনের সঙ্গে স্পেনের ফুটবলই মানায়। আট মাস আগে ও হয়তো ইংল্যান্ডে (চেলসিতে) চলে যেত। আমি ওকে বলেছিলাম, ওর শারীরিক সক্ষমতা ইংল্যান্ডে খেলার মতো নয়।’
ম্যারাডোনার এ কথা শুনে সবচেয়ে খুশি নেইমারেরই হওয়ার কথা। নিশ্চয়ই এখন সান্তোসের এই উঠতি তারকার স্বস্তি হচ্ছে। ওদিকে তাঁকে নিয়ে আবারও শুরু হয়ে গেছে রিয়াল মাদ্রিদ আর সান্তোসের টানাটানি। মাত্রই সান্তোসকে ৪৮ বছর পর কোপা লিবার্তোদোরেসের শিরোপা এনে দিলেন। তাতে গোল করে বড় অবদানও রেখেছেন। ফলে নেইমারকে নিয়ে আগ্রহী ইউরোপীয় ক্লাবগুলোর আগ্রহ আরও বাড়বে নিশ্চয়ই। চেলসিকে ছাপিয়ে এখন রিয়ালের কথাই শোনা যাচ্ছে বেশি। সান্তোস অবশ্য নেইমারকে বিক্রি করতে রাজি নয়। ক্লাব চেয়ারম্যান লুইস আলভারো ডি অলিভিয়েরা রিবেইরো সে কথাই জোর দিয়ে বলছেন।
তবে রিয়াল এই ভেবে আশায় বুক বাঁধতে পারে, সান্তোসকে রাজি করানোর দায়িত্ব নিয়েছেন খোদ পেলে। নেইমার ইউরোপে যাওয়ার আগে আরও কিছুদিন সান্তোসে খেলে যাক—পেলে নিজেই এমন কথা আগে বলেছিলেন। এখন হয়তো এই কিংবদন্তির মনে হচ্ছে, ইউরোপে যাওয়ার সময় নেইমারের চলে এসেছে। স্পেনের একটি পত্রিকাকে পেলে বলেছেন, ‘শুধু তো টাকাই সব কথা নয়, সান্তোসের ক্লাব প্রধানকেও রাজি হতে হবে। তিনি নেইমারকে ২০১৪ বিশ্বকাপের আগে ছাড়তে চান না। তবে আমি তাঁকে পরামর্শ দেব ওকে রিয়াল মাদ্রিদে যেন যেতে দেওয়া হয়। স্পেনই ওর জন্য ঠিক জায়গা। ওর খেলার ধরনের সঙ্গে স্পেনের ফুটবলই মানায়। আট মাস আগে ও হয়তো ইংল্যান্ডে (চেলসিতে) চলে যেত। আমি ওকে বলেছিলাম, ওর শারীরিক সক্ষমতা ইংল্যান্ডে খেলার মতো নয়।’
No comments