বিদায় নিলেন রোনালদো
রোনালদো মনে-প্রাণেই চেয়েছিলেন বিদায় ম্যাচে একটি গোল করতে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই অপূর্ণতাকে সঙ্গী করেই সব ধরনের ফুটবলকে বিদায় জানালেন বিশ্বকাপ ফুটবলে রেকর্ড ১৫টি গোল করা এই স্ট্রাইকার। তবে একটি পরিতৃপ্তি রোনালদো পেতেই পারেন। তাঁর বিদায় ম্যাচে রোমানিয়াকে হারিয়েছে ব্রাজিল।
‘ব্রাজিল বস’ মানো মেনেজেস রোনালদোকে জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ১৫ মিনিট মাঠে থাকার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। স্থূলকায় শরীর নিয়ে কৌতুকোদ্দীপক ঢংয়ে বার কয়েক চেষ্টাও ছিল তাঁর একটি গোলের। ৩৯ মিনিটে তো ফাঁকায় দারুণ একটা সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু বল পায়ে নিয়ে তিনি যা করলেন, তা অতীতের রোনালদোর সঙ্গে ঠিক যায় না। সেরা সময়টা যে তিনি অনেক আগেই পার করে এসেছে—বিদায়ের দিনে সেটা যেন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠল। তবে সব মিলিয়ে এই ফুটবল তারকার বিদায়টা কিন্তু ছিল একেবারেই ‘পারফেক্ট’।
ম্যাচের বিরতির সময় রোনালদোর জন্য একটি সংবর্ধনার আয়োজন করেছিল ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন। সেখানে আবেগাপ্লুত কণ্ঠে একটি বক্তৃতাও দিয়েছেন তিনি। সেখানে সেই ৩৯ মিনিটের গোল মিসটির কথা তুলে দর্শকদের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন তিনি। ‘বিদায় ম্যাচটিতে একটি গোল করতে চেয়েছিলাম। কয়েকটি সুযোগও এসেছিল। একবার তো ফাঁকায় বল পেয়ে গিয়েছিলাম। দুঃখিত যে সেগুলো থেকে গোল করতে পারলাম না।’ বলেছেন রোনালদো। এর পরেই বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার বর্ণাঢ্যরূপে শেষ করতে দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় ধন্যবাদ জানিয়েছেন ফুটবল ফেডারেশনকে। আবেগে থরো থরো হয়ে দর্শকদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আমি আপনাদের ভালোবাসি, আমি যখন কেঁদেছি, আপনারাও আমার সঙ্গে কেঁদেছেন। আমি যখন হেসেছি, আপনারাও হেসেছেন। আবার দেখা হবে। কিন্তু এবার আর মাঠে নয়, মাঠের বাইরে।’
বক্তৃতা শেষ করেছেন তিনি এভাবে, ‘আমি সত্যিই একজন ব্রাজিলীয় হিসেবে গর্বিত।’
অবশ্যই ব্রাজিলীয়রা তথা বিশ্বের তাবত ফুটবলানুরাগীরা গর্বিত রোনালদোর খেলায়।
‘ব্রাজিল বস’ মানো মেনেজেস রোনালদোকে জাতীয় দলের জার্সি গায়ে ১৫ মিনিট মাঠে থাকার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। স্থূলকায় শরীর নিয়ে কৌতুকোদ্দীপক ঢংয়ে বার কয়েক চেষ্টাও ছিল তাঁর একটি গোলের। ৩৯ মিনিটে তো ফাঁকায় দারুণ একটা সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু বল পায়ে নিয়ে তিনি যা করলেন, তা অতীতের রোনালদোর সঙ্গে ঠিক যায় না। সেরা সময়টা যে তিনি অনেক আগেই পার করে এসেছে—বিদায়ের দিনে সেটা যেন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠল। তবে সব মিলিয়ে এই ফুটবল তারকার বিদায়টা কিন্তু ছিল একেবারেই ‘পারফেক্ট’।
ম্যাচের বিরতির সময় রোনালদোর জন্য একটি সংবর্ধনার আয়োজন করেছিল ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন। সেখানে আবেগাপ্লুত কণ্ঠে একটি বক্তৃতাও দিয়েছেন তিনি। সেখানে সেই ৩৯ মিনিটের গোল মিসটির কথা তুলে দর্শকদের কাছে ক্ষমাও চেয়েছেন তিনি। ‘বিদায় ম্যাচটিতে একটি গোল করতে চেয়েছিলাম। কয়েকটি সুযোগও এসেছিল। একবার তো ফাঁকায় বল পেয়ে গিয়েছিলাম। দুঃখিত যে সেগুলো থেকে গোল করতে পারলাম না।’ বলেছেন রোনালদো। এর পরেই বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার বর্ণাঢ্যরূপে শেষ করতে দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় ধন্যবাদ জানিয়েছেন ফুটবল ফেডারেশনকে। আবেগে থরো থরো হয়ে দর্শকদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আমি আপনাদের ভালোবাসি, আমি যখন কেঁদেছি, আপনারাও আমার সঙ্গে কেঁদেছেন। আমি যখন হেসেছি, আপনারাও হেসেছেন। আবার দেখা হবে। কিন্তু এবার আর মাঠে নয়, মাঠের বাইরে।’
বক্তৃতা শেষ করেছেন তিনি এভাবে, ‘আমি সত্যিই একজন ব্রাজিলীয় হিসেবে গর্বিত।’
অবশ্যই ব্রাজিলীয়রা তথা বিশ্বের তাবত ফুটবলানুরাগীরা গর্বিত রোনালদোর খেলায়।
No comments