তিন কর্তার বিদায় চায় নিট কনসার্ন
‘বাংলাদেশের ব্যাডমিন্টন থেকে নিট কনসার্ন গ্রুপ সরে গেলে সেটা হবে ব্যাডমিন্টনের জন্য অশনিসংকেত’—গতকাল মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে বলছিলেন ক্লাবটির ম্যানেজার অহিদুজ্জামান রাজু। গত ৫ জুন প্রথম বিভাগ ব্যাডমিন্টনের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর অভিমানে ব্যাডমিন্টন থেকে মুখ সরিয়ে নেওয়ার কথা ভাবছে নারায়ণগঞ্জের ক্লাবটি।
অলিখিত ফাইনাল হয়ে ওঠা লিগের শেষ ম্যাচে বিমানের বিপক্ষে ৮-৪ পয়েন্টে এগিয়ে থেকেও আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে শেষ পর্যন্ত খেলা শেষ না করেই কোর্ট ছেড়ে যায় নিট কনসার্ন। পরে বিমানকে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়।
এ নিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতেই কাল রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে নিট কনসার্ন। এবারের লিগে ফেডারেশন অনেক বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ক্লাবের প্রেস সেক্রেটারি সুভাষ সাহা অভিযোগ করেন। তিনি ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হক, কোষাধ্যক্ষ মনসুর আহমেদ ও আম্পায়ার হামিদুল হককে অপসারণের দাবি জানান। তিন কর্মকর্তা ইচ্ছামতো ফেডারেশন চালান, খেলা শুরুর এক দিন আগে বাইলজ পরিবর্তন করার বিষয়টিও তাঁদের স্বেচ্ছাচারিতার অংশ—এসব অভিযোগ তুলে সুভাষ সাহা বলেন, ‘এই তিন কর্মকর্তাকে না সরালে নিট কনসার্ন ব্যাডমিন্টনের আর কোনো টুর্নামেন্টে অংশ নেবে না।’
ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হক এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘এসব পুরোপুরি বানোয়াট, ভিত্তিহীন কথা।’ বাইলজের ব্যাপারে তিনি বল ঠেলে দিচ্ছেন টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক দেওয়ানের কোর্টে, ‘দেওয়ান ভাই ফেডারেশনের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান। তিনি টুর্নামেন্ট কমিটিরও চেয়ারম্যান। বাইলজের ব্যাপারে ক্লাবগুলোর ভিন্নমত থাকায় তিনি বিষয়টি ভোটাভুটির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার সিদ্ধান্ত নেন। পাঁচটি ক্লাব নতুন বাইলজে খেলা চালানোর পক্ষে মত দেয়।’
লিগের শেষ দিনে দর্শকদের উচ্ছৃঙ্খল আচরণ ও নিট কনসার্নের কোর্ট ছেড়ে যাওয়ার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে ফেডারেশন। তদন্ত প্রতিবেদন দিতে হবে ১৫ জুনের মধ্যে। প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর নির্বাহী কমিটির জরুরি সভা ডেকে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে ফেডারেশন।
অলিখিত ফাইনাল হয়ে ওঠা লিগের শেষ ম্যাচে বিমানের বিপক্ষে ৮-৪ পয়েন্টে এগিয়ে থেকেও আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে শেষ পর্যন্ত খেলা শেষ না করেই কোর্ট ছেড়ে যায় নিট কনসার্ন। পরে বিমানকে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়।
এ নিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতেই কাল রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে নিট কনসার্ন। এবারের লিগে ফেডারেশন অনেক বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ক্লাবের প্রেস সেক্রেটারি সুভাষ সাহা অভিযোগ করেন। তিনি ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হক, কোষাধ্যক্ষ মনসুর আহমেদ ও আম্পায়ার হামিদুল হককে অপসারণের দাবি জানান। তিন কর্মকর্তা ইচ্ছামতো ফেডারেশন চালান, খেলা শুরুর এক দিন আগে বাইলজ পরিবর্তন করার বিষয়টিও তাঁদের স্বেচ্ছাচারিতার অংশ—এসব অভিযোগ তুলে সুভাষ সাহা বলেন, ‘এই তিন কর্মকর্তাকে না সরালে নিট কনসার্ন ব্যাডমিন্টনের আর কোনো টুর্নামেন্টে অংশ নেবে না।’
ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হক এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘এসব পুরোপুরি বানোয়াট, ভিত্তিহীন কথা।’ বাইলজের ব্যাপারে তিনি বল ঠেলে দিচ্ছেন টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক দেওয়ানের কোর্টে, ‘দেওয়ান ভাই ফেডারেশনের স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান। তিনি টুর্নামেন্ট কমিটিরও চেয়ারম্যান। বাইলজের ব্যাপারে ক্লাবগুলোর ভিন্নমত থাকায় তিনি বিষয়টি ভোটাভুটির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার সিদ্ধান্ত নেন। পাঁচটি ক্লাব নতুন বাইলজে খেলা চালানোর পক্ষে মত দেয়।’
লিগের শেষ দিনে দর্শকদের উচ্ছৃঙ্খল আচরণ ও নিট কনসার্নের কোর্ট ছেড়ে যাওয়ার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে ফেডারেশন। তদন্ত প্রতিবেদন দিতে হবে ১৫ জুনের মধ্যে। প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর নির্বাহী কমিটির জরুরি সভা ডেকে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিবে ফেডারেশন।
No comments