জাতিসংঘের মহাসচিব পদে আবার প্রার্থিতা ঘোষণা মুনের
জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন দ্বিতীয় মেয়াদে ওই পদের জন্য নিজের প্রার্থিতার কথা ঘোষণা করেছেন।
বান কি মুন বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিব পদে দ্বিতীয় মেয়াদে তাঁর প্রার্থিতার বিষয়টি বিবেচনার জন্য তিনি সাধারণ পরিষদ ও নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যদেশগুলোর কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন।
বান কি মুন নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি আরও বলেন, ‘এই সংস্থার নেতৃত্ব দেওয়া একটি বিশাল সুযোগ। সদস্যদেশগুলো যদি সমর্থন দেয়, তাহলে আরও একবার কাজ করতে পারলে আমি দারুণ সম্মানিত বোধ করব।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র মার্ক টোনার বান কি মুনের এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
বান কি মুন জানান, তাঁর নেতৃত্বে জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বৈশ্বিক এজেন্ডার শীর্ষে নিয়ে এসেছে। তিনি আরও জানান, মিয়ানমার, হাইতি, পাকিস্তান ও অন্য জায়গায় বিপর্যয়কর মানবিক পরিস্থিতিতে তারা দ্রুত ও কার্যকরভাবে কাজ করেছে। তারা অনেক জীবন রক্ষা করেছে এবং সুদান, সোমালিয়া, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও আইভরি কোস্টে শান্তির বীজ বপন করেছে। এখন সেই বীজকে অবশ্যই যত্নের সঙ্গে লালন করতে হবে। জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সমর্থনে সহজেই দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হবেন মুন। ২০০৭ সালে কফি আনানের কাছ থেকে দায়িত্ব নেন মুন। তিনি জাতিসংঘের অষ্টম মহাসচিব।
বান কি মুন বলেন, জাতিসংঘের মহাসচিব পদে দ্বিতীয় মেয়াদে তাঁর প্রার্থিতার বিষয়টি বিবেচনার জন্য তিনি সাধারণ পরিষদ ও নিরাপত্তা পরিষদের সদস্যদেশগুলোর কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন।
বান কি মুন নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি আরও বলেন, ‘এই সংস্থার নেতৃত্ব দেওয়া একটি বিশাল সুযোগ। সদস্যদেশগুলো যদি সমর্থন দেয়, তাহলে আরও একবার কাজ করতে পারলে আমি দারুণ সম্মানিত বোধ করব।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র মার্ক টোনার বান কি মুনের এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
বান কি মুন জানান, তাঁর নেতৃত্বে জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বৈশ্বিক এজেন্ডার শীর্ষে নিয়ে এসেছে। তিনি আরও জানান, মিয়ানমার, হাইতি, পাকিস্তান ও অন্য জায়গায় বিপর্যয়কর মানবিক পরিস্থিতিতে তারা দ্রুত ও কার্যকরভাবে কাজ করেছে। তারা অনেক জীবন রক্ষা করেছে এবং সুদান, সোমালিয়া, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ও আইভরি কোস্টে শান্তির বীজ বপন করেছে। এখন সেই বীজকে অবশ্যই যত্নের সঙ্গে লালন করতে হবে। জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের ধারণা, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের সমর্থনে সহজেই দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হবেন মুন। ২০০৭ সালে কফি আনানের কাছ থেকে দায়িত্ব নেন মুন। তিনি জাতিসংঘের অষ্টম মহাসচিব।
No comments