ডিএসইতে দুই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন
আগামী অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা সামনে রেখে লেনদেনে কিছুটা চাঙাভাব ফিরেছে দেশের শেয়ারবাজারে। গত চার কার্যদিবসে প্রতিদিনই প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের পরিমাণ একটু একটু করে বেড়েছে।
আর ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ গতকাল মঙ্গলবার ৮৭৭ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। দুই মাসের মধ্যে এটিই ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত ১১ এপ্রিল ঢাকার বাজারে এক হাজার ২২৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বেড়েছে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি গতকাল দুই বাজারের মূল্যসূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী।
লেনদেন বাড়ার এই ধারা বাজারের জন্য ইতিবাচক বলে মন্তব্য করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। যোগাযোগ করা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজার এখন কিছুটা ইতিবাচক ধারায় রয়েছে। এতে করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অস্থিরতা কিছুটা হলেও কমবে। এর মধ্য দিয়ে বাজার স্থিতিশীল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে বিনিয়োগকারীদের পুরোপুরি আস্থা ফেরানো গেলে বাজারও স্থিতিশীল হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আগামী অর্থবছরের বাজেট যদি পুঁজিবাজারবান্ধব হয়, তাহলে তার সুফলও বাজারে পাওয়া যাবে। যদিও এরই মধ্যে বাজেটসংক্রান্ত কিছু বিষয়ে বিনিয়োগকারীরা আশ্বস্ত হয়েছেন। এখন বাজেটে সেগুলোর প্রতিফলন ঘটাতে হবে।’
গতকাল দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৯৪২ পয়েন্টে। ডিএসইতে গতকাল প্রতি ঘণ্টায় লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২১৯ কোটি টাকারও বেশি। দিনশেষে ডিএসইতে আগের দিনের চেয়ে ২০৬ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
ঢাকার বাজারে গতকাল বেশির ভাগ শেয়ারেরই দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ২৬০টি কোম্পানির মধ্যে ১৪৭টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১০৭টির ও অপরিবর্তিত ছিল ছয়টির দাম। দরবৃদ্ধিতে ছিল ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর প্রাধান্য।
এদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল ২৫৭ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ১৬ হাজার ৫০০ পয়েন্ট। চট্টগ্রামের বাজারে মঙ্গলবার ১৯৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১১৯টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৬৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল নয়টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে প্রায় ১২৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৩০ কোটি টাকা বেশি।
এদিকে কয়েক দিন ধরে পুঁজিবাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও বাজেট সামনে রেখে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে একদল বিনিয়োগকারী তাঁদের পূর্বঘোষিত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
গতকাল বেলা সাড়ে ১২টা থেকে তিনটা পর্যন্ত তাঁরা রাজধানী মতিঝিলের ডিএসই ভবনের সামনে অবস্থান করেন। এ সময় তাঁরা পুঁজিবাজারবান্ধব বাজেট, শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ, সূচকের স্থায়ী ভিত্তি নির্ধারণ ও বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর দাবি জানান।
আর ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ গতকাল মঙ্গলবার ৮৭৭ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। দুই মাসের মধ্যে এটিই ডিএসইতে সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত ১১ এপ্রিল ঢাকার বাজারে এক হাজার ২২৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বেড়েছে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি গতকাল দুই বাজারের মূল্যসূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী।
লেনদেন বাড়ার এই ধারা বাজারের জন্য ইতিবাচক বলে মন্তব্য করেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। যোগাযোগ করা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাজার এখন কিছুটা ইতিবাচক ধারায় রয়েছে। এতে করে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অস্থিরতা কিছুটা হলেও কমবে। এর মধ্য দিয়ে বাজার স্থিতিশীল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে বিনিয়োগকারীদের পুরোপুরি আস্থা ফেরানো গেলে বাজারও স্থিতিশীল হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আগামী অর্থবছরের বাজেট যদি পুঁজিবাজারবান্ধব হয়, তাহলে তার সুফলও বাজারে পাওয়া যাবে। যদিও এরই মধ্যে বাজেটসংক্রান্ত কিছু বিষয়ে বিনিয়োগকারীরা আশ্বস্ত হয়েছেন। এখন বাজেটে সেগুলোর প্রতিফলন ঘটাতে হবে।’
গতকাল দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৭ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৯৪২ পয়েন্টে। ডিএসইতে গতকাল প্রতি ঘণ্টায় লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২১৯ কোটি টাকারও বেশি। দিনশেষে ডিএসইতে আগের দিনের চেয়ে ২০৬ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
ঢাকার বাজারে গতকাল বেশির ভাগ শেয়ারেরই দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ২৬০টি কোম্পানির মধ্যে ১৪৭টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১০৭টির ও অপরিবর্তিত ছিল ছয়টির দাম। দরবৃদ্ধিতে ছিল ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর প্রাধান্য।
এদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল ২৫৭ পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ১৬ হাজার ৫০০ পয়েন্ট। চট্টগ্রামের বাজারে মঙ্গলবার ১৯৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১১৯টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৬৯টির ও অপরিবর্তিত ছিল নয়টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে প্রায় ১২৪ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৩০ কোটি টাকা বেশি।
এদিকে কয়েক দিন ধরে পুঁজিবাজার ঊর্ধ্বমুখী থাকলেও বাজেট সামনে রেখে বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে একদল বিনিয়োগকারী তাঁদের পূর্বঘোষিত অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
গতকাল বেলা সাড়ে ১২টা থেকে তিনটা পর্যন্ত তাঁরা রাজধানী মতিঝিলের ডিএসই ভবনের সামনে অবস্থান করেন। এ সময় তাঁরা পুঁজিবাজারবান্ধব বাজেট, শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ, সূচকের স্থায়ী ভিত্তি নির্ধারণ ও বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরানোর দাবি জানান।
No comments