নতুন ই. কোলাইর মূল উৎস এখনো অনুদ্ঘাটিত
ঘাতক ব্যাকটেরিয়া ই. কোলাইর নতুন প্রজাতির বিস্তারের মূল উৎস এখনো উদ্ঘাটিত হয়নি। জার্মানির যে খামার থেকে ব্যাকটেরিয়াটি ছড়িয়ে পড়েছে ধারণা করা হয়, নমুনা পরীক্ষায় এখনো এর প্রমাণ পাওয়া যায়নি। গতকালও জার্মানির কর্মকর্তারা ব্যাকটেরিয়ার উৎস অনুসন্ধানে জোর তৎপরতা চালান। এই ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগে এরই মধ্যে ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গতকাল ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) স্বাস্থ্য কমিশনার জন ডালি বলেছেন, এই ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের বিস্তার ভৌগোলিকভাবে মূলত জার্মানির উত্তরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ রয়েছে। কাজেই ইউরোপজুড়ে তা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন নেই। ই. কোলাই আতঙ্কের বিরূপ প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তার ব্যাপারে গতকাল ইইউর এক বৈঠকে বসার কথা।
গত রোববার সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত খবরে জানা যায়, জার্মানির উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ লোয়ার-স্যাক্সোনির একটি খামারে উৎপাদিত অঙ্কুরে ই. কোলাইর নতুন প্রজাতির সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। মুগডালসহ বিভিন্ন শস্যদানা এই অঙ্কুর গজানোর উৎস। এ অঙ্কুর থেকেই ব্যাকটেরিয়াটির বিস্তার ঘটে বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু সোমবার পর্যন্ত খামার থেকে নেওয়া বিভিন্ন নমুনা পরীক্ষার পর ওই খামারের অঙ্কুরে ব্যাকটেরিয়াটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। গতকাল বীজ, পানি ও কাজের ক্ষেত্র মিলিয়ে ওই খামার থেকে নেওয়া আরও ১৭টি নমুনার পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার কথা।
একই খামারের অঙ্কুর পাওয়া যায় ব্যাকটেরিয়াটির বিস্তারের কেন্দ্রস্থল হামবুর্গের একটি বাড়িতে। ই. কোলাইজনিত রোগে অসুস্থ এক ব্যক্তির ফ্রিজে পাওয়া যায় এসব অঙ্কুর। কিন্তু পরীক্ষা করে এতেও ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।
গত মাসে ই. কোলাইজনিত রোগ ছড়িয়ে পড়লে জার্মানির কিছু কর্মকর্তা নিশ্চিত না হয়েই ঘোষণা করেন, স্পেন থেকে আমদানি করা শসায় ওই ঘাতক ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। এতে স্পেনের সবজির ব্যবসায় ধস নামে। একই সঙ্গে জার্মানির সঙ্গে তাদের সম্পর্কেরও অবনতি ঘটে। স্পেন এর মধ্যে জার্মানির কাছে শতভাগ ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে।
ই. কোলাইর বিস্তারের সঠিক কারণ না জানা পর্যন্ত জার্মানির কর্মকর্তারা শসা, টমেটো, লেটুস ও অঙ্কুরসহ কাঁচা সবজির সালাদ খেতে বারণ করেছেন।
ইইউর স্বাস্থ্য কমিশনার জন ডালি তথ্যপ্রমাণ ছাড়া এই ব্যাকটেরিয়ার বিস্তারের ব্যাপারে কোনো খবর প্রচারে সতর্ক করেছেন। এতে আতঙ্ক ছড়াবে ও খামারে উৎপাদিত বিভিন্ন সবজির ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। গতকালই লুক্সেমবার্গে ইইউর কৃষিমন্ত্রীদের বৈঠকে বসার কথা। বিশেষজ্ঞরা এখনো ব্যাকটেরিয়াটির বিস্তারের মূল উৎসের খোঁজ না পাওয়ায় এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। ই. কোলাইর বিরূপ প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সবজি উৎপাদনকারী খামার ও চাষিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার স্পর্শকাতর বিষয়টিও বৈঠকে স্থান পাওয়ার কথা।
গতকাল ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) স্বাস্থ্য কমিশনার জন ডালি বলেছেন, এই ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগের বিস্তার ভৌগোলিকভাবে মূলত জার্মানির উত্তরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ রয়েছে। কাজেই ইউরোপজুড়ে তা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন নেই। ই. কোলাই আতঙ্কের বিরূপ প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তার ব্যাপারে গতকাল ইইউর এক বৈঠকে বসার কথা।
গত রোববার সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত খবরে জানা যায়, জার্মানির উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ লোয়ার-স্যাক্সোনির একটি খামারে উৎপাদিত অঙ্কুরে ই. কোলাইর নতুন প্রজাতির সন্ধান পাওয়া যেতে পারে। মুগডালসহ বিভিন্ন শস্যদানা এই অঙ্কুর গজানোর উৎস। এ অঙ্কুর থেকেই ব্যাকটেরিয়াটির বিস্তার ঘটে বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু সোমবার পর্যন্ত খামার থেকে নেওয়া বিভিন্ন নমুনা পরীক্ষার পর ওই খামারের অঙ্কুরে ব্যাকটেরিয়াটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। গতকাল বীজ, পানি ও কাজের ক্ষেত্র মিলিয়ে ওই খামার থেকে নেওয়া আরও ১৭টি নমুনার পরীক্ষার ফল প্রকাশ করার কথা।
একই খামারের অঙ্কুর পাওয়া যায় ব্যাকটেরিয়াটির বিস্তারের কেন্দ্রস্থল হামবুর্গের একটি বাড়িতে। ই. কোলাইজনিত রোগে অসুস্থ এক ব্যক্তির ফ্রিজে পাওয়া যায় এসব অঙ্কুর। কিন্তু পরীক্ষা করে এতেও ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।
গত মাসে ই. কোলাইজনিত রোগ ছড়িয়ে পড়লে জার্মানির কিছু কর্মকর্তা নিশ্চিত না হয়েই ঘোষণা করেন, স্পেন থেকে আমদানি করা শসায় ওই ঘাতক ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। এতে স্পেনের সবজির ব্যবসায় ধস নামে। একই সঙ্গে জার্মানির সঙ্গে তাদের সম্পর্কেরও অবনতি ঘটে। স্পেন এর মধ্যে জার্মানির কাছে শতভাগ ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে।
ই. কোলাইর বিস্তারের সঠিক কারণ না জানা পর্যন্ত জার্মানির কর্মকর্তারা শসা, টমেটো, লেটুস ও অঙ্কুরসহ কাঁচা সবজির সালাদ খেতে বারণ করেছেন।
ইইউর স্বাস্থ্য কমিশনার জন ডালি তথ্যপ্রমাণ ছাড়া এই ব্যাকটেরিয়ার বিস্তারের ব্যাপারে কোনো খবর প্রচারে সতর্ক করেছেন। এতে আতঙ্ক ছড়াবে ও খামারে উৎপাদিত বিভিন্ন সবজির ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে। গতকালই লুক্সেমবার্গে ইইউর কৃষিমন্ত্রীদের বৈঠকে বসার কথা। বিশেষজ্ঞরা এখনো ব্যাকটেরিয়াটির বিস্তারের মূল উৎসের খোঁজ না পাওয়ায় এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা। ই. কোলাইর বিরূপ প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সবজি উৎপাদনকারী খামার ও চাষিদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার স্পর্শকাতর বিষয়টিও বৈঠকে স্থান পাওয়ার কথা।
No comments