মিয়ানমারে পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশন ৩১ জানুয়ারি
মিয়ানমারের নতুন পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশন বসছে আগামী ৩১ জানুয়ারি। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে এ কথা বলা হয়েছে। সামরিক জান্তাশাসিত দেশটিতে দুই মাস আগে অনুষ্ঠিত নির্বাচন আন্তর্জাতিক মহলে ব্যাপক সমালোচিত হয়।
জান্তাপ্রধান জ্যেষ্ঠ জেনারেল থান শয়ের এক আদেশের উদ্ধৃতি দিয়ে সরকারনিয়ন্ত্রিত টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, রাজধানী নেপেডোয় একই সময় দুই কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের এবং নতুন আঞ্চলিক পরিষদেরও অধিবেশন বসবে।
২০ বছর পর গত বছর ৭ নভেম্বর দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সেনাসমর্থিত প্রধান দল বার্মা সোশ্যালিস্ট প্রোগ্রাম পার্টি ৮০ শতাংশ আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ বিজয় দাবি করে। তবে এখনো সরকারিভাবে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি।
পার্লামেন্টের এক-চতুর্থাংশ আসন ইতিমধ্যে সামরিক বাহিনীর জন্য নির্ধারিত রাখা হয়েছে। আইন প্রণয়ন ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পথ সহজ করতেই এ ব্যবস্থা করা হয়। তবে, থান শয়ে তাঁর নিজের জন্য কী পরিকল্পনা করছেন তা পরিষ্কার নয়।
১৯৬২ সাল থেকেই মিয়ানমার শাসন করে আসছেন সামরিক জান্তারা। ১৯৯০ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির দল নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করলেও তাঁকে স্বীকৃতি দেয়নি তৎকালীন জান্তা সরকার। সর্বশেষ গত বছর নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে পশ্চিমা বিশ্বে। অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসিকে (এনএলডি) নির্বাচনে অংশ নিতে না দেওয়া ও ভোট জালিয়াতির ব্যাপক অভিযোগ নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনে।
জান্তাপ্রধান জ্যেষ্ঠ জেনারেল থান শয়ের এক আদেশের উদ্ধৃতি দিয়ে সরকারনিয়ন্ত্রিত টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, রাজধানী নেপেডোয় একই সময় দুই কক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের এবং নতুন আঞ্চলিক পরিষদেরও অধিবেশন বসবে।
২০ বছর পর গত বছর ৭ নভেম্বর দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সেনাসমর্থিত প্রধান দল বার্মা সোশ্যালিস্ট প্রোগ্রাম পার্টি ৮০ শতাংশ আসন পেয়ে নিরঙ্কুশ বিজয় দাবি করে। তবে এখনো সরকারিভাবে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি।
পার্লামেন্টের এক-চতুর্থাংশ আসন ইতিমধ্যে সামরিক বাহিনীর জন্য নির্ধারিত রাখা হয়েছে। আইন প্রণয়ন ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পথ সহজ করতেই এ ব্যবস্থা করা হয়। তবে, থান শয়ে তাঁর নিজের জন্য কী পরিকল্পনা করছেন তা পরিষ্কার নয়।
১৯৬২ সাল থেকেই মিয়ানমার শাসন করে আসছেন সামরিক জান্তারা। ১৯৯০ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির দল নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করলেও তাঁকে স্বীকৃতি দেয়নি তৎকালীন জান্তা সরকার। সর্বশেষ গত বছর নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে পশ্চিমা বিশ্বে। অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসিকে (এনএলডি) নির্বাচনে অংশ নিতে না দেওয়া ও ভোট জালিয়াতির ব্যাপক অভিযোগ নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনে।
No comments