শেখ জামালের ড্র, মুক্তিযোদ্ধার জয়
বাংলাদেশ লিগে কাল ছিল বড় দুই দলের মিশ্র অনুভূতির দিন। কক্সবাজারে চট্টগ্রাম আবাহনীর সঙ্গে ১-১ ড্র করে তৃতীয় ম্যাচেই হোঁচট খেয়েছে শিরোপার অন্যতম দাবিদার শেখ জামাল ধানমন্ডি। ঢাকার কমলাপুরে আরামবাগের বিপক্ষে মুক্তিযোদ্ধা জিতেছে ১-০ গোলে।
কক্সবাজার থেকে টেলিফোনে শেখ জামালের এক খেলোয়াড় জানান, মাঠে তাঁদের পারফরম্যান্স ছিল খুবই খারাপ। প্রথম ম্যাচের আগের দিন বরখাস্ত হয়েছেন সার্বিয়ান কোচ জোরান কার্লেভিচ, শ্রীলঙ্কা থেকে নতুন কোচ পাকির আলী ‘আসি, আসি’ করছেন। এ অবস্থায় দল নির্বাচন থেকে শুরু করে খেলোয়াড় বদলি সবই নাকি করেন কর্মকর্তারা। কাল বিরতির আগেই তিনজন খেলোয়াড় বদল করে ফেলা হয়! দলের সঙ্গে থাকা টেকনিক্যাল ব্যক্তিদের নাকি জিজ্ঞেস করা হয় না এসব ব্যাপারে—বলেছে দলের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র।
প্রথম ম্যাচে আবাহনীর সঙ্গে ড্র করার পর দ্বিতীয় ম্যাচে মুক্তিযোদ্ধাকে ২-০ গোলে হারায় শেখ জামাল। জয়ের পরই ক্লাব সভাপতি মনজুর কাদের নিজেকে দলের কোচ বলে দাবি করেন (পরে অবশ্য বলেছেন, ‘মজা করেছি!’)। যতই বড় খেলোয়াড় থাকুক, কোচবিহীন একটি দল মাঠে সংগঠিত হয়ে খেলতে পারে না—ঢাকা থেকে বিমানে কক্সবাজার যাওয়া শেখ জামালের খেলোয়াড়েরা বিষয়টি এখন হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারছেন।
তবে গোল পেতে বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি কাল জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া শেখ জামালকে। ১৭ মিনিটে মিশুর ফ্রি-কিকে সার্বিয়ান ডিফেন্ডার ড্রাগনের হেডে ১-০। কিন্তু ৫০ মিনিটে তৌহিদের ক্রসে কক্সবাজারের স্থানীয় খেলোয়াড় ধীমান বড়ুয়ার হেডে ১-১ করে ফেলে চট্টগ্রাম আবাহনী। একটি গোল ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি শেখ জামাল। চট্টগ্রাম আবাহনীই বরং জিততে পারত সুযোগের অপচয় না করলে। তিন ম্যাচে শেখ জামালের পয়েন্ট ৫। সমান ম্যাচে মোহামেডান ও শেখ রাসেলের ৯। মুক্তিযোদ্ধার ৬, আবাহনীর ৪, ব্রাদার্সের ২।
সাদামাটা ফুটবল খেলেও মুক্তিযোদ্ধা দ্বিতীয় জয়টা পেয়েছে প্রতিপক্ষের উপহার দেওয়া গোলে। ৩২ মিনিটে আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার লুসিয়ানোর ফ্রি-কিক সরাসরি হাতে জমিয়েও রাখতে পারেনি আরামবাগের গোলরক্ষক মোস্তাফিজ মুন্না। দেশের সর্বোচ্চ ফুটবলের সঙ্গে এমন গোলকিপিং যায় না। ‘আসো গোল করো’—গোলরক্ষকের এমন আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে টোকা দিয়ে বল জালে পাঠান মুক্তিযোদ্ধার অধিনায়ক রজনী।
ব্যবধান বাড়ানোর গোটা তিনেক সুযোগ পেয়েও হাতছাড়া করেছে মুক্তিযোদ্ধা। আরামবাগও ১-১ করার অনেক সুযোগ পেয়ে গোল করতে ব্যর্থ। তিন ম্যাচে মাত্র ১ পয়েন্ট পাওয়া আরামবাগ খেলছে ভালোই, কিন্তু গোল পাচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধার উদ্বেগের নামও গোল। দলের মূল স্ট্রাইকার বুকোলা ওলালেকানের কাছে গোল যেন সোনার হরিণ!
কক্সবাজার থেকে টেলিফোনে শেখ জামালের এক খেলোয়াড় জানান, মাঠে তাঁদের পারফরম্যান্স ছিল খুবই খারাপ। প্রথম ম্যাচের আগের দিন বরখাস্ত হয়েছেন সার্বিয়ান কোচ জোরান কার্লেভিচ, শ্রীলঙ্কা থেকে নতুন কোচ পাকির আলী ‘আসি, আসি’ করছেন। এ অবস্থায় দল নির্বাচন থেকে শুরু করে খেলোয়াড় বদলি সবই নাকি করেন কর্মকর্তারা। কাল বিরতির আগেই তিনজন খেলোয়াড় বদল করে ফেলা হয়! দলের সঙ্গে থাকা টেকনিক্যাল ব্যক্তিদের নাকি জিজ্ঞেস করা হয় না এসব ব্যাপারে—বলেছে দলের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র।
প্রথম ম্যাচে আবাহনীর সঙ্গে ড্র করার পর দ্বিতীয় ম্যাচে মুক্তিযোদ্ধাকে ২-০ গোলে হারায় শেখ জামাল। জয়ের পরই ক্লাব সভাপতি মনজুর কাদের নিজেকে দলের কোচ বলে দাবি করেন (পরে অবশ্য বলেছেন, ‘মজা করেছি!’)। যতই বড় খেলোয়াড় থাকুক, কোচবিহীন একটি দল মাঠে সংগঠিত হয়ে খেলতে পারে না—ঢাকা থেকে বিমানে কক্সবাজার যাওয়া শেখ জামালের খেলোয়াড়েরা বিষয়টি এখন হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করতে পারছেন।
তবে গোল পেতে বেশি অপেক্ষা করতে হয়নি কাল জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের নিয়ে গড়া শেখ জামালকে। ১৭ মিনিটে মিশুর ফ্রি-কিকে সার্বিয়ান ডিফেন্ডার ড্রাগনের হেডে ১-০। কিন্তু ৫০ মিনিটে তৌহিদের ক্রসে কক্সবাজারের স্থানীয় খেলোয়াড় ধীমান বড়ুয়ার হেডে ১-১ করে ফেলে চট্টগ্রাম আবাহনী। একটি গোল ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি শেখ জামাল। চট্টগ্রাম আবাহনীই বরং জিততে পারত সুযোগের অপচয় না করলে। তিন ম্যাচে শেখ জামালের পয়েন্ট ৫। সমান ম্যাচে মোহামেডান ও শেখ রাসেলের ৯। মুক্তিযোদ্ধার ৬, আবাহনীর ৪, ব্রাদার্সের ২।
সাদামাটা ফুটবল খেলেও মুক্তিযোদ্ধা দ্বিতীয় জয়টা পেয়েছে প্রতিপক্ষের উপহার দেওয়া গোলে। ৩২ মিনিটে আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার লুসিয়ানোর ফ্রি-কিক সরাসরি হাতে জমিয়েও রাখতে পারেনি আরামবাগের গোলরক্ষক মোস্তাফিজ মুন্না। দেশের সর্বোচ্চ ফুটবলের সঙ্গে এমন গোলকিপিং যায় না। ‘আসো গোল করো’—গোলরক্ষকের এমন আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে টোকা দিয়ে বল জালে পাঠান মুক্তিযোদ্ধার অধিনায়ক রজনী।
ব্যবধান বাড়ানোর গোটা তিনেক সুযোগ পেয়েও হাতছাড়া করেছে মুক্তিযোদ্ধা। আরামবাগও ১-১ করার অনেক সুযোগ পেয়ে গোল করতে ব্যর্থ। তিন ম্যাচে মাত্র ১ পয়েন্ট পাওয়া আরামবাগ খেলছে ভালোই, কিন্তু গোল পাচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধার উদ্বেগের নামও গোল। দলের মূল স্ট্রাইকার বুকোলা ওলালেকানের কাছে গোল যেন সোনার হরিণ!
No comments