পন্টিং এখন ভাগ্যনির্ভর
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার (সিএ) ‘রিভিউ’কে স্বাগত জানিয়েছেন রিকি পন্টিং। তবে অস্ট্রেলীয় অধিনায়কের অভিমত, শুধু এই সিরিজের পারফরম্যান্স নয়, ঘরোয়া ক্রিকেটসহ অস্ট্রেলিয়ার পুরো ক্রিকেট কাঠামোরই পর্যালোচনা করা উচিত। অস্ট্রেলিয়ান পত্রিকায় পন্টিংয়ের কলামে সিএর আলোচিত ‘রিভিউ’ ছাড়াও উঠে এসেছে তাঁর ব্যাটে রান-খরা, টেস্ট ভবিষ্যৎ, উসমান খাজার উত্থানসহ নানা প্রসঙ্গ।
পারফরম্যান্স পর্যালোচনা প্রতিবছরই নিয়মিত করে আসছে সিএ। তবে ২৪ বছর পর দেশের মাটিতে অ্যাশেজ হারের পর এবারের রিভিউ নিয়ে আলোচনা-আগ্রহ অনেক বেশি। সিএর প্রধান নির্বাহী জেমস সাদারল্যান্ড গত শুক্রবার বলেছেন, অ্যাশেজে লজ্জাজনক পারফরম্যান্সের পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করা হবে।
তবে অস্ট্রেলিয়াকে ৭৭টি টেস্টে নেতৃত্ব দেওয়া ব্যাটসম্যানের চাওয়া, আলোচনায় উঠে আসুক অস্ট্রেলিয়ার পুরো ক্রিকেট কাঠামোই, ‘প্রতি মৌসুম শেষেই পর্যালোচনা হয়, আমার নিজেরও তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। এবার হয়তো আলোচনা অনেক গভীরে যাবে, যেমনটা হয়েছিল আশির দশকের মাঝামাঝি। এই উদ্যোগকে আমি পুরোপুরি সমর্থন করি। তবে আমার মনে হয়, শুধু গত কয়েক সপ্তাহের দিকে না তাকিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের আরও গভীরে যাওয়া উচিত। পুরো ক্রিকেট কাঠামোরই পর্যালোচনা হওয়া উচিত। আমার মনে হয় না, আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট এখন ততটা শক্তিশালী, যতটা হওয়া উচিত।’
এবিসি রেডিওর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সাদারল্যান্ডও বলেছেন পন্টিংয়ের কথাগুলোই। পর্যালোচনায় পুরো ক্রিকেট কাঠামোই উঠে আসবে বলে জানিয়েছেন সিএর প্রধান নির্বাহী। গত মার্চে নিউজিল্যান্ড সফরের পর থেকে কোনো ধরনের ক্রিকেটেই কোনো সিরিজ জিততে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এই সময়ে ব্যাটিংয়ে পন্টিংয়ের গড় ২৯, সর্বোচ্চ ৭৭। ফর্ম সুবিধার নয় সহ-অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কেরও। অ্যাশেজ হারের পর এই দুজনকে সামলাতে হচ্ছে সমালোচনার ঝড়। পন্টিং লিখেছেন, তাঁরা নাকি এটার জন্য প্রস্তুতই ছিলেন, ‘আমি জানি, অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান হিসেবে আমার পারফরম্যান্স খতিয়ে দেখা হবে। এমন হতাশাজনক সিরিজের পর এটা হওয়াই উচিত। মাইকেল (ক্লার্ক) ও আমি সিরিজের আগেই জানতাম ব্যাট হাতে বড় ধরনের অবদান রাখতে না পারলে হাজারো প্রশ্ন উঠবে। হচ্ছেও তাই।’
এপ্রিলে বাংলাদেশ সিরিজটা বাতিল হওয়ার কথা, অস্ট্রেলিয়ার পরবর্তী টেস্ট তাই আগস্টে শ্রীলঙ্কায়। তবে নিজের ব্যাটে রান-খরা আর খাজার উত্থান মিলিয়ে পন্টিংকে সেখানে দেখা যাবে কিনা, এই নিয়ে গুঞ্জন চারদিকে। পন্টিং নিজের ভবিষ্যৎ অনেকটা ছেড়ে দিয়েছেন ভাগ্যের হাতে, ‘আমি খেলে যেতে চাই। আমি বিশ্বাস করি, এখনো আমি অস্ট্রেলিয়ার সেরা ছয় ব্যাটসম্যানের একজন। তবে সত্যি বলতে, অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান হিসেবে আমার ভবিষ্যৎ ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ও নির্বাচকদের হাতে। সিডনির কঠিন পরিস্থিতিতে খাজার অভিষেক পারফরম্যান্সে আমি মুগ্ধ। অবশ্য দুই বছর আগে যখন আমি প্রথম দেখেছি, তখনই আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। জানি না ওর এমন শুরু আমার ভবিষ্যৎ বা আমি কোথায় ব্যাট করব তাতে কতটা প্রভাব ফেলবে। তবে আমাদের পরবর্তী টেস্ট আগস্টে, ভাবার জন্য আমার অনেক সময় আছে।’
পারফরম্যান্স পর্যালোচনা প্রতিবছরই নিয়মিত করে আসছে সিএ। তবে ২৪ বছর পর দেশের মাটিতে অ্যাশেজ হারের পর এবারের রিভিউ নিয়ে আলোচনা-আগ্রহ অনেক বেশি। সিএর প্রধান নির্বাহী জেমস সাদারল্যান্ড গত শুক্রবার বলেছেন, অ্যাশেজে লজ্জাজনক পারফরম্যান্সের পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করা হবে।
তবে অস্ট্রেলিয়াকে ৭৭টি টেস্টে নেতৃত্ব দেওয়া ব্যাটসম্যানের চাওয়া, আলোচনায় উঠে আসুক অস্ট্রেলিয়ার পুরো ক্রিকেট কাঠামোই, ‘প্রতি মৌসুম শেষেই পর্যালোচনা হয়, আমার নিজেরও তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে। এবার হয়তো আলোচনা অনেক গভীরে যাবে, যেমনটা হয়েছিল আশির দশকের মাঝামাঝি। এই উদ্যোগকে আমি পুরোপুরি সমর্থন করি। তবে আমার মনে হয়, শুধু গত কয়েক সপ্তাহের দিকে না তাকিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের আরও গভীরে যাওয়া উচিত। পুরো ক্রিকেট কাঠামোরই পর্যালোচনা হওয়া উচিত। আমার মনে হয় না, আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট এখন ততটা শক্তিশালী, যতটা হওয়া উচিত।’
এবিসি রেডিওর সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সাদারল্যান্ডও বলেছেন পন্টিংয়ের কথাগুলোই। পর্যালোচনায় পুরো ক্রিকেট কাঠামোই উঠে আসবে বলে জানিয়েছেন সিএর প্রধান নির্বাহী। গত মার্চে নিউজিল্যান্ড সফরের পর থেকে কোনো ধরনের ক্রিকেটেই কোনো সিরিজ জিততে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এই সময়ে ব্যাটিংয়ে পন্টিংয়ের গড় ২৯, সর্বোচ্চ ৭৭। ফর্ম সুবিধার নয় সহ-অধিনায়ক মাইকেল ক্লার্কেরও। অ্যাশেজ হারের পর এই দুজনকে সামলাতে হচ্ছে সমালোচনার ঝড়। পন্টিং লিখেছেন, তাঁরা নাকি এটার জন্য প্রস্তুতই ছিলেন, ‘আমি জানি, অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান হিসেবে আমার পারফরম্যান্স খতিয়ে দেখা হবে। এমন হতাশাজনক সিরিজের পর এটা হওয়াই উচিত। মাইকেল (ক্লার্ক) ও আমি সিরিজের আগেই জানতাম ব্যাট হাতে বড় ধরনের অবদান রাখতে না পারলে হাজারো প্রশ্ন উঠবে। হচ্ছেও তাই।’
এপ্রিলে বাংলাদেশ সিরিজটা বাতিল হওয়ার কথা, অস্ট্রেলিয়ার পরবর্তী টেস্ট তাই আগস্টে শ্রীলঙ্কায়। তবে নিজের ব্যাটে রান-খরা আর খাজার উত্থান মিলিয়ে পন্টিংকে সেখানে দেখা যাবে কিনা, এই নিয়ে গুঞ্জন চারদিকে। পন্টিং নিজের ভবিষ্যৎ অনেকটা ছেড়ে দিয়েছেন ভাগ্যের হাতে, ‘আমি খেলে যেতে চাই। আমি বিশ্বাস করি, এখনো আমি অস্ট্রেলিয়ার সেরা ছয় ব্যাটসম্যানের একজন। তবে সত্যি বলতে, অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান হিসেবে আমার ভবিষ্যৎ ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ও নির্বাচকদের হাতে। সিডনির কঠিন পরিস্থিতিতে খাজার অভিষেক পারফরম্যান্সে আমি মুগ্ধ। অবশ্য দুই বছর আগে যখন আমি প্রথম দেখেছি, তখনই আমি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম। জানি না ওর এমন শুরু আমার ভবিষ্যৎ বা আমি কোথায় ব্যাট করব তাতে কতটা প্রভাব ফেলবে। তবে আমাদের পরবর্তী টেস্ট আগস্টে, ভাবার জন্য আমার অনেক সময় আছে।’
No comments