ফিফার প্রথম বর্ষসেরা কোচ মরিনহো
নিজেকে অনেক দিন ধরেই দাবি করছিলেন, ‘স্পেশাল ওয়ান।’ এবার তাঁর সেই দাবির স্বীকৃতিও পেলেন এ সময়ের অন্যতম সেরা কোচ হোসে মরিনহো। গতকাল জিতে নিলেন এ বছরই প্রথম চালু হওয়া ফিফা বর্ষসেরা কোচের পুরস্কার।
গত মৌসুমে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে সুবর্ণ সময় কাটিয়েছিলেন মরিনহো। ইন্টার মিলানের হয়ে জিতেছিলেন চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইতালিয়ান লিগ ও ইতালিয়ান কাপ শিরোপা। কোচ হিসেবে এত সফল মৌসুম কাটিয়েছেন এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। পুরস্কারটা যে তাঁর হাতেই উঠবে, সেটা আগেই অনুমান করা যাচ্ছিল। কিন্তু পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। কারণ, বিশ্বকাপের বছরে হিসাব-নিকাশ কিছুটা ভিন্ন রকমই হয়ে থাকে। স্পেনের বিশ্বকাপ জয়ী দলের কোচ ভিসেন্তে দেল বস্ক ছিলেন মরিনহোর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাত্র ২.৮৪ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে দেল বস্ককে পেছনে ফেলেছেন মরিনহো। তিনি পেয়েছেন ৩৫.৯২ শতাংশ ভোট। দেল বস্ক পেয়েছেন ৩৩.০৮ শতাংশ।
গতকাল এ পুরস্কার জেতার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমার কাছে সম্মিলিত দলীয় অর্জনটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ, ব্যক্তিগত অর্জন না। কিন্তু এটা একটা ঐতিহাসিক পুরস্কার। আমার জন্য তো বটেই, সেই সঙ্গে পর্তুগিজ ফুটবলের জন্যও এটা একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। আমি খুবই গর্ববোধ করছি। খুব বেশি গৌরবান্বিত মুহূর্ত পর্তুগিজদের নেই। আর এটা অবশ্যই পর্তুগিজদের আত্মমর্যাদা অনেকখানি বৃদ্ধি করবে। ইউসেবিও, ফিগো, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর আমার এ পুরস্কারটা নিয়ে আমাদের এখন চারটা গোল্ডেন বল আছে।’
তবে নিজে বর্ষসেরা কোচের পুরস্কারটা জিতলেও তাঁর ইন্টার মিলান শিষ্যদের কেউ বর্ষসেরা ফুটবলারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা না পাওয়ায় আবার কিছুটা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মরিনহো। এটাকে কিছুটা অন্যায্য বলেও দাবি করেছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ইন্টার মিলানে তাঁর অন্যতম সেরা শিষ্য ওয়েসলি স্নাইডার জায়গা পেয়েছেন সেরা বিশ্ব একাদশে। মঞ্চে গিয়ে স্নাইডার, মরিনহোকে ধন্যবাদ জানানোর পর আবেগ ধরে রাখতে পারেননি এই পর্তুগিজ কোচ। কান্নাভেজা গলায় বলেছেন, ‘স্নাইডারের কাছ থেকে এ রকম কথা শোনা এ পুরস্কার জেতার চাইতেও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’ ‘দুর্বিনীত’, ‘অহংকারী’ মরিহোর একটা অন্য চেহারাও তাহলে আছে!
গত মৌসুমে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে সুবর্ণ সময় কাটিয়েছিলেন মরিনহো। ইন্টার মিলানের হয়ে জিতেছিলেন চ্যাম্পিয়নস লিগ, ইতালিয়ান লিগ ও ইতালিয়ান কাপ শিরোপা। কোচ হিসেবে এত সফল মৌসুম কাটিয়েছেন এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। পুরস্কারটা যে তাঁর হাতেই উঠবে, সেটা আগেই অনুমান করা যাচ্ছিল। কিন্তু পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছিল না। কারণ, বিশ্বকাপের বছরে হিসাব-নিকাশ কিছুটা ভিন্ন রকমই হয়ে থাকে। স্পেনের বিশ্বকাপ জয়ী দলের কোচ ভিসেন্তে দেল বস্ক ছিলেন মরিনহোর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাত্র ২.৮৪ শতাংশ ভোটের ব্যবধানে দেল বস্ককে পেছনে ফেলেছেন মরিনহো। তিনি পেয়েছেন ৩৫.৯২ শতাংশ ভোট। দেল বস্ক পেয়েছেন ৩৩.০৮ শতাংশ।
গতকাল এ পুরস্কার জেতার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমার কাছে সম্মিলিত দলীয় অর্জনটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ, ব্যক্তিগত অর্জন না। কিন্তু এটা একটা ঐতিহাসিক পুরস্কার। আমার জন্য তো বটেই, সেই সঙ্গে পর্তুগিজ ফুটবলের জন্যও এটা একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত। আমি খুবই গর্ববোধ করছি। খুব বেশি গৌরবান্বিত মুহূর্ত পর্তুগিজদের নেই। আর এটা অবশ্যই পর্তুগিজদের আত্মমর্যাদা অনেকখানি বৃদ্ধি করবে। ইউসেবিও, ফিগো, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর আমার এ পুরস্কারটা নিয়ে আমাদের এখন চারটা গোল্ডেন বল আছে।’
তবে নিজে বর্ষসেরা কোচের পুরস্কারটা জিতলেও তাঁর ইন্টার মিলান শিষ্যদের কেউ বর্ষসেরা ফুটবলারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা না পাওয়ায় আবার কিছুটা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মরিনহো। এটাকে কিছুটা অন্যায্য বলেও দাবি করেছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ইন্টার মিলানে তাঁর অন্যতম সেরা শিষ্য ওয়েসলি স্নাইডার জায়গা পেয়েছেন সেরা বিশ্ব একাদশে। মঞ্চে গিয়ে স্নাইডার, মরিনহোকে ধন্যবাদ জানানোর পর আবেগ ধরে রাখতে পারেননি এই পর্তুগিজ কোচ। কান্নাভেজা গলায় বলেছেন, ‘স্নাইডারের কাছ থেকে এ রকম কথা শোনা এ পুরস্কার জেতার চাইতেও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’ ‘দুর্বিনীত’, ‘অহংকারী’ মরিহোর একটা অন্য চেহারাও তাহলে আছে!
No comments