মেসি-রোনালদোর জোড়া গোলে বার্সা-রিয়ালের জয়
স্প্যানিশ লিগে গত দুটি ম্যাচেই বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছিল বার্সেলোনা। আলমেইরাকে ডুবিয়েছিল আট গোলের বন্যায় আর ‘এল ক্লাসিকো’তে রিয়াল মাদ্রিদকে উড়িয়ে দিয়েছিল পাঁচ গোলে। পরবর্তী ম্যাচে ওসাসুনার জালে তারা কয়বার বল পাঠাবে ম্যাচ শুরুর আগে সেই হিসাব কষা শুরু করেছিলেন অনেক বার্সা সমর্থক। শেষ পর্যন্ত অনেক অপ্রত্যাশিত বাধা-বিঘ্নের পর মেসির জোড়া গোলের সুবাদে ওসাসুনার বিপক্ষে ৩-০ গোলের জয় পেয়েছে বার্সেলোনা। ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে ২-০ গোলের জয় দিয়ে এল ক্লাসিকো হারের ধাক্কা কিছুটা হলেও সামলে নিয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। দুটি গোলই এসেছে রোনালদোর পা থেকে।
ওসাসুনার বিপক্ষে এই ৩-০ গোলের জয় পেতে মাঠের বাইরের অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়েছে বার্সেলোনাকে। বিমান কর্মকর্তাদের ধর্মঘটের কারণে ম্যাচটি এক দিন পেছানোর সুপারিশ করেছিল তারা। কিন্তু ওসাসুনা ম্যাচ পেছানোতে রাজি না হওয়ায় তড়িঘড়ি করে ট্রেনে-বাসে চেপে শিষ্যদের নিয়ে রওনা দেন পেপ গার্দিওলা। কিক অফের মাত্র ৫ মিনিট আগে মাঠে পৌঁছান মেসিরা। পরে খেলা ৪৫ মিনিট পিছিয়ে দেওয়া হলেও এই ক্লান্তিকর যাত্রার ধকল তারা সামলে উঠতে পারবে কি না, তা নিয়ে আশঙ্কায় ছিল অনেকেই। প্রথমে কিছুক্ষণ তাদের খেলায় ক্লান্তির ছাপটা টের পাওয়া গেলেও খুব দ্রুতই ছন্দে ফেরে কাতালানরা। ২৬ মিনিটে মেসির পাস থেকে গোল করে বার্সাকে এগিয়ে দেন পেদ্রো। দুই মিনিট পর গোল পেয়ে যেতে পারতেন মেসিও। কিন্তু তার বাঁ পায়ের জোরালো শট ফিরে আসে গোলপোস্টে লেগে। ব্যবধান বাড়ানোর বেশ কটি সুযোগ পেয়েছিলেন ডেভিড ভিয়াও। কিন্তু সেগুলো থেকে গোল করতে পারেননি এই স্প্যানিশ স্ট্রাইকার। অবশ্য গোল করতে না পারলেও দ্বিতীয়ার্ধের ৬৫ মিনিটে ভিয়ার পাস থেকেই বার্সার দ্বিতীয় গোলটি করেন মেসি। ৮৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে তৃতীয় গোলটিও করেন এই আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর।
রিয়াল মাদ্রিদ মাঠের বাইরের এ ধরনের কোনো ঝামেলায় না পড়লেও ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে জয় পেতে বেশ ঘাম ঝরাতে হয়েছে মরিনহোর শিষ্যদের। প্রথম গোলের দেখা পেতে রিয়ালকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৭৩ মিনিট পর্যন্ত। এর আগে ৬৫ মিনিটে মিডফিল্ডার ডেভিড আলবেলডা লাল কার্ড দেখায় ভ্যালেন্সিয়া পরিণত হয়েছিল ১০ জনের দলে। ৭৩ মিনিটে মেসুত ওজিলের পাস থেকে রিয়ালকে স্বস্তির গোলটা এনে দেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। খেলা শেষের কয়েক মিনিট আগে আরেকটা গোল করে রিয়ালের জয় নিশ্চিত করেছেন এই পর্তুগিজ উইঙ্গার।
ওসাসুনার বিপক্ষে এই ৩-০ গোলের জয় পেতে মাঠের বাইরের অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হয়েছে বার্সেলোনাকে। বিমান কর্মকর্তাদের ধর্মঘটের কারণে ম্যাচটি এক দিন পেছানোর সুপারিশ করেছিল তারা। কিন্তু ওসাসুনা ম্যাচ পেছানোতে রাজি না হওয়ায় তড়িঘড়ি করে ট্রেনে-বাসে চেপে শিষ্যদের নিয়ে রওনা দেন পেপ গার্দিওলা। কিক অফের মাত্র ৫ মিনিট আগে মাঠে পৌঁছান মেসিরা। পরে খেলা ৪৫ মিনিট পিছিয়ে দেওয়া হলেও এই ক্লান্তিকর যাত্রার ধকল তারা সামলে উঠতে পারবে কি না, তা নিয়ে আশঙ্কায় ছিল অনেকেই। প্রথমে কিছুক্ষণ তাদের খেলায় ক্লান্তির ছাপটা টের পাওয়া গেলেও খুব দ্রুতই ছন্দে ফেরে কাতালানরা। ২৬ মিনিটে মেসির পাস থেকে গোল করে বার্সাকে এগিয়ে দেন পেদ্রো। দুই মিনিট পর গোল পেয়ে যেতে পারতেন মেসিও। কিন্তু তার বাঁ পায়ের জোরালো শট ফিরে আসে গোলপোস্টে লেগে। ব্যবধান বাড়ানোর বেশ কটি সুযোগ পেয়েছিলেন ডেভিড ভিয়াও। কিন্তু সেগুলো থেকে গোল করতে পারেননি এই স্প্যানিশ স্ট্রাইকার। অবশ্য গোল করতে না পারলেও দ্বিতীয়ার্ধের ৬৫ মিনিটে ভিয়ার পাস থেকেই বার্সার দ্বিতীয় গোলটি করেন মেসি। ৮৪ মিনিটে পেনাল্টি থেকে তৃতীয় গোলটিও করেন এই আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর।
রিয়াল মাদ্রিদ মাঠের বাইরের এ ধরনের কোনো ঝামেলায় না পড়লেও ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে জয় পেতে বেশ ঘাম ঝরাতে হয়েছে মরিনহোর শিষ্যদের। প্রথম গোলের দেখা পেতে রিয়ালকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ৭৩ মিনিট পর্যন্ত। এর আগে ৬৫ মিনিটে মিডফিল্ডার ডেভিড আলবেলডা লাল কার্ড দেখায় ভ্যালেন্সিয়া পরিণত হয়েছিল ১০ জনের দলে। ৭৩ মিনিটে মেসুত ওজিলের পাস থেকে রিয়ালকে স্বস্তির গোলটা এনে দেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। খেলা শেষের কয়েক মিনিট আগে আরেকটা গোল করে রিয়ালের জয় নিশ্চিত করেছেন এই পর্তুগিজ উইঙ্গার।
No comments