মুসলিম প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে ইরান শক্তি প্রয়োগ করবে না
ইরান তার মুসলিম প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে কখনো শক্তি প্রয়োগ করবে না। গতকাল শনিবার বাহরাইনের রাজধানী মানামায় মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তাবিষয়ক এক সম্মেলনে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানুশেহর মোত্তাকি এ কথা বলেন। ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির সন্দেহজনক উদ্যোগে আরব রাষ্ট্রগুলো শঙ্কিত—যুক্তরাষ্ট্রের এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মোত্তাকি এই আশ্বাস দেন।
মোত্তাকি বলেন, ‘প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে আমরা কখনো শক্তি প্রয়োগ করিনি এবং করবও না। কারণ, আমাদের প্রতিবেশীরা মুসলিম। এই অঞ্চলে তাঁদের শক্তি মানে আমাদের শক্তি। আর আমাদের শক্তিই তাঁদের শক্তি।’
এর আগে শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেন, ইরানের সন্দেহজনক পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন। উদ্বিগ্ন ইরানের প্রতিবেশী দেশগুলোও।
হিলারির এ মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মোত্তাকি উপসাগরীয় দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার আহ্বান জানান। বিভেদ ও অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য বাইরের দেশগুলোর চেষ্টার ব্যাপারে প্রতিবেশীদের সতর্ক করে দেন।
মোত্তাকি বলেন, বিদেশি শক্তি এই অঞ্চলে নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় কোনো সহায়তা করবে না। তিনি বলেন, ‘নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা ইরানের জন্য খুব জরুরি। কারণ, আমরা (ইরান ও প্রতিবেশী উপসাগরীয় দেশগুলো) বিশ্বের বেশির ভাগ জ্বালানি সরবরাহ করি। জ্বালানি তেলের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে ইরান বদ্ধপরিকর।’
সম্মেলনে ভাষণে জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ বলেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের শান্তি আলোচনা অচলাবস্থা থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে। তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে বিরোধের নিষ্পত্তি না করলে আমাদের এই অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে না।
মোত্তাকি বলেন, ‘প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে আমরা কখনো শক্তি প্রয়োগ করিনি এবং করবও না। কারণ, আমাদের প্রতিবেশীরা মুসলিম। এই অঞ্চলে তাঁদের শক্তি মানে আমাদের শক্তি। আর আমাদের শক্তিই তাঁদের শক্তি।’
এর আগে শুক্রবার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন বলেন, ইরানের সন্দেহজনক পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন। উদ্বিগ্ন ইরানের প্রতিবেশী দেশগুলোও।
হিলারির এ মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে মোত্তাকি উপসাগরীয় দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার আহ্বান জানান। বিভেদ ও অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য বাইরের দেশগুলোর চেষ্টার ব্যাপারে প্রতিবেশীদের সতর্ক করে দেন।
মোত্তাকি বলেন, বিদেশি শক্তি এই অঞ্চলে নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় কোনো সহায়তা করবে না। তিনি বলেন, ‘নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা ইরানের জন্য খুব জরুরি। কারণ, আমরা (ইরান ও প্রতিবেশী উপসাগরীয় দেশগুলো) বিশ্বের বেশির ভাগ জ্বালানি সরবরাহ করি। জ্বালানি তেলের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে ইরান বদ্ধপরিকর।’
সম্মেলনে ভাষণে জর্ডানের বাদশাহ দ্বিতীয় আবদুল্লাহ বলেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের শান্তি আলোচনা অচলাবস্থা থেকে ফিরিয়ে আনতে হবে। তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে বিরোধের নিষ্পত্তি না করলে আমাদের এই অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে না।
No comments