শোকস্তব্ধ কিশোরগঞ্জ
স্ত্রী স্বপ্না বেগমের সঙ্গে শুক্রবার রাতে শেষ কথা হয়েছিল। ৬-৭ বছরের একমাত্র মেয়েকে সময় না দেওয়ার অভিযোগ ছিল স্ত্রীর। খেলা নিয়ে এতই ব্যস্ত থাকতেন, স্ত্রী-কন্যাকে ঠিকমতো সময় দিতে পারতেন না। এবার ছুটিতে এসে স্ত্রী-কন্যাকে সময় দেবেন বলে কথা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই সুযোগ আর পেলেন না মাহবুব আলম।
স্বামীর মৃত্যুর খবরে শোকে পাথর স্ত্রী স্বপ্না। মেয়ে মীমকে কোলে নিয়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে চলেছেন। কিশোরগঞ্জ শহরের হারুয়া এলাকার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত কানু মিয়ার ছেলে মাহবুব আলমকে নিয়ে কিশোরগঞ্জবাসী গর্ব করত আর এখন করছে বিলাপ। গোটা কিশোরগঞ্জে শোকের ছায়া। ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়ে সকালে পাগলের মতো ছেলের লাশ আনতে ঢাকায় চলে গেছেন মা হালিমা খাতুন। সংসারের হাল ছিল মাহবুব আলমের কাঁধে। ছেলের করুণ মৃত্যুতে বৃদ্ধ মায়ের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েছে। বাড়ি হারুয়ায় হলেও তিনি বেশির ভাগ সময় থাকতেন শ্বশুরবাড়ি বত্রিশ এলাকায়।
খেলাধুলায় নিবেদিত মাহবুব আলম কিশোরগঞ্জের ক্রীড়াঙ্গনে ছিলেন খুব জনপ্রিয়। সব ধরনের খেলা নিয়েই তাঁর আগ্রহ ছিল। যেকোনো প্রয়োজনে ঝাঁপিয়ে পড়তেন।
মাহবুব আলমের বন্ধুরা মুষড়ে পড়েছেন। তাঁদেরই একজন শফিকুর রহমান (কাজল) বলছিলেন, ‘ওর অভাব কোনো দিন পূরণ হওয়ার নয়।’ তাঁর আরেক বন্ধু মারুফ আহমেদের ভাষায়, ‘মাহবুব বড় মাপের ক্রীড়াবিদ। অহমিকা ছিল না তার।’ কিশোরগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এম এ বারী খান ভুলতেই পারছেন না মাহবুবের কথা, ‘ভদ্র, বিনয়ী মাহবুব সব সময় ক্রীড়া সংস্থার খবর নিত। নতুন প্রজন্মকে খেলাধুলায় আনতে চাইত।’
স্বামীর মৃত্যুর খবরে শোকে পাথর স্ত্রী স্বপ্না। মেয়ে মীমকে কোলে নিয়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে চলেছেন। কিশোরগঞ্জ শহরের হারুয়া এলাকার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত কানু মিয়ার ছেলে মাহবুব আলমকে নিয়ে কিশোরগঞ্জবাসী গর্ব করত আর এখন করছে বিলাপ। গোটা কিশোরগঞ্জে শোকের ছায়া। ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়ে সকালে পাগলের মতো ছেলের লাশ আনতে ঢাকায় চলে গেছেন মা হালিমা খাতুন। সংসারের হাল ছিল মাহবুব আলমের কাঁধে। ছেলের করুণ মৃত্যুতে বৃদ্ধ মায়ের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েছে। বাড়ি হারুয়ায় হলেও তিনি বেশির ভাগ সময় থাকতেন শ্বশুরবাড়ি বত্রিশ এলাকায়।
খেলাধুলায় নিবেদিত মাহবুব আলম কিশোরগঞ্জের ক্রীড়াঙ্গনে ছিলেন খুব জনপ্রিয়। সব ধরনের খেলা নিয়েই তাঁর আগ্রহ ছিল। যেকোনো প্রয়োজনে ঝাঁপিয়ে পড়তেন।
মাহবুব আলমের বন্ধুরা মুষড়ে পড়েছেন। তাঁদেরই একজন শফিকুর রহমান (কাজল) বলছিলেন, ‘ওর অভাব কোনো দিন পূরণ হওয়ার নয়।’ তাঁর আরেক বন্ধু মারুফ আহমেদের ভাষায়, ‘মাহবুব বড় মাপের ক্রীড়াবিদ। অহমিকা ছিল না তার।’ কিশোরগঞ্জ জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এম এ বারী খান ভুলতেই পারছেন না মাহবুবের কথা, ‘ভদ্র, বিনয়ী মাহবুব সব সময় ক্রীড়া সংস্থার খবর নিত। নতুন প্রজন্মকে খেলাধুলায় আনতে চাইত।’
No comments