অ্যান্টার্কটিকায় দ.কোরিয়ার ট্রলার ডুবে ২২ জেলের মৃত্যু
অ্যান্টার্কটিকায় গতকাল সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার মাছ ধরার একটি ট্রলার ডুবে ২২ জেলের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ২০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, হিমশৈলের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিউজিল্যান্ডের ম্যারিটাইম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ট্রলারটি এত দ্রুত তলিয়ে যায় যে জরুরি বার্তা পাঠানোর মতো সুযোগ পাননি এর নাবিক।
ট্রলারটির মালিকানা সংস্থা ইনসাং করপোরেশনের মুখপাত্র রাইয়ান কিম জানিয়েছেন, তাঁদের মাছ ধরা ওই ট্রলারের সব মিলিয়ে ৪২ জন আরোহী ছিলেন। দুর্ঘটনার পর অপর একটি নৌকা ২০ জনকে জীবিত উদ্ধার করে। এ ছাড়া পাঁচটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ১৭ জনের কোনো খোঁজ মেলেনি। তাদের বেঁচে থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই।
তিনি আরও জানান, দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হিমশৈলের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে অথবা প্রবল ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলারটি ডুবে যায়।
উপকূলরক্ষীদের এক মুখপাত্র জানান, ওই মাছ ধরা ট্রলারে কোরিয়ার আটজন, চীনের আটজন, ইন্দোনেশিয়ার ১১ জন, ভিয়েতনামের ১১ জন, ফিলিপাইনের তিনজন ও রাশিয়ার একজন নাগরিক ছিলেন। মৃত ব্যক্তিরা কোনো দেশের নাগরিক, তা তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
নিউজিল্যান্ডের ম্যারিটাইম কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ট্রলারটি এত দ্রুত তলিয়ে যায় যে জরুরি বার্তা পাঠানোর মতো সুযোগ পাননি এর নাবিক।
ট্রলারটির মালিকানা সংস্থা ইনসাং করপোরেশনের মুখপাত্র রাইয়ান কিম জানিয়েছেন, তাঁদের মাছ ধরা ওই ট্রলারের সব মিলিয়ে ৪২ জন আরোহী ছিলেন। দুর্ঘটনার পর অপর একটি নৌকা ২০ জনকে জীবিত উদ্ধার করে। এ ছাড়া পাঁচটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ১৭ জনের কোনো খোঁজ মেলেনি। তাদের বেঁচে থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই।
তিনি আরও জানান, দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হিমশৈলের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে অথবা প্রবল ঢেউয়ের তোড়ে ট্রলারটি ডুবে যায়।
উপকূলরক্ষীদের এক মুখপাত্র জানান, ওই মাছ ধরা ট্রলারে কোরিয়ার আটজন, চীনের আটজন, ইন্দোনেশিয়ার ১১ জন, ভিয়েতনামের ১১ জন, ফিলিপাইনের তিনজন ও রাশিয়ার একজন নাগরিক ছিলেন। মৃত ব্যক্তিরা কোনো দেশের নাগরিক, তা তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
No comments