ভ্রমণ- বনের নাম দুধপুকুরিয়া by ইশতিয়াক হাসান
রাঙামাটি থেকে রাজস্থালির বাসে উঠলাম সোয়া ৮টায়। যাচ্ছি দুধপুকুরিয়ার জঙ্গলে। যত দূর শুনেছি, বান্দরবানের সীমানায় বাঙ্গাল হালিয়া নামক একটা জায়গার ধারে-কাছে কোথাও জায়গাটা। বান্দরবানের বাস না পাওয়ায় রাজস্থালির বাস ধরেছি। রাজস্থালির বাসও বাঙ্গাল হালিয়া হয়েই যায়। শহরের সীমানা পার হওয়ার পরই দুই পাশে পাহাড়ের সারি।
কখনো বা পাহাড়ের মাঝে বিরতি টেনেছে ছড়া, গভীর গিরিখাদ। পাহাড়ের মধ্য দিয়ে এঁকেবেঁকে চলে যাওয়া রাস্তা ধরে দ্রুতগতিতে ধেয়ে চলেছে গাড়িটা। আর আমি বুঁদ হয়ে আছি চারপাশের দৃশ্যে। কখনো পাহাড়ের গায়ে চোখে পড়ছে আদিবাসীর একটা-দুইটা বাড়ি কিংবা জুমের ক্ষেত পাহারা দেওয়ার টং ঘর।
কখনো বা পাহাড়ের মাঝে বিরতি টেনেছে ছড়া, গভীর গিরিখাদ। পাহাড়ের মধ্য দিয়ে এঁকেবেঁকে চলে যাওয়া রাস্তা ধরে দ্রুতগতিতে ধেয়ে চলেছে গাড়িটা। আর আমি বুঁদ হয়ে আছি চারপাশের দৃশ্যে। কখনো পাহাড়ের গায়ে চোখে পড়ছে আদিবাসীর একটা-দুইটা বাড়ি কিংবা জুমের ক্ষেত পাহারা দেওয়ার টং ঘর।
খুব গরম পড়েছে। গত কয়েক দিন ঘোরাঘুরির কারণে সকাল থেকেই মাথাটা কেমন ঝিমঝিম করছিল। কিন্তু বাসে ওঠার কিছুক্ষণের মধ্যেই জানালা দিয়ে গায়ে এসে লাগা বাতাসে সব উধাও। বড়ইছড়ি পেঁৗছার পথে রাস্তার ধারে ফেলে এলাম বেশ কয়েকটি আদিবাসীপাড়া। বড়ইছড়ির পর চন্দ্রঘোনা। এখানে ফেরিতে পার হলাম কর্ণফুলী নদী। দুই পাশে এখনো পার্বত্য চট্টগ্রামের চিরচেনা পাহাড়ের সারি। পথ এই নামছে তো এই উঠছে। ঝাঁকুনিতে শরীরের হাড়-মাংস আলাদা হয়ে যাওয়ার জোগাড়। একসময় পেঁৗছে গেলাম বাঙ্গাল হালিয়ায়। আজ মঙ্গলবার, বাঙ্গাল হালিয়ায় হাটবার। গিজ গিজ করছে মানুষ। আদিবাসীই বেশি। দূরের পাহাড়ি জনপদ থেকে জুমের ফসল বিক্রির জন্য নিয়ে এসেছেন আদিবাসী নারী-পুরুষ।
এখানে এসে আরেক ঝামেলায় পড়লাম। দেখা যাচ্ছে, দুধপুকুরিয়ার নাম কেউ জানে না। অথচ বান্দরবানের দিকে চলে যাওয়া সড়কের পাশেই থাকার কথা ওটা। কিছুক্ষণ পরেই রহস্যের কিনারা হলো। এখানকার লোকেরা জায়গাটাকে চেনে ডাকবাংলো নামে। ওখানে বন বিভাগের একটা বাংলো আছে, তাই এই নাম। দুধপুকুরিয়ার দিকে যাবে এমন একটা চান্দের গাড়ি পেয়ে গেলাম। ইতিমধ্যে বাজার থেকে বাড়ি ফেরত আদিবাসী নারী-পুরুষে ভরে গেছে গাড়ি। ছাদও বাদ পড়েনি। গাড়ি ছাড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে কপালগুণে বসার মতো একটা জায়গা পেয়ে গেলাম। গাড়িতে আমি ছাড়া বাঙালি আছে একজন। বাকি সবাই মারমা।
মাঝেমধ্যেই রাস্তার ধারে ধানের ক্ষেত। কখনো পাশ কাটাচ্ছে মালবাহী ট্রাক ও পিকআপ। গাড়ির ভেতরের আদিবাসীরা নিজেদের মধ্যে কথা বলছেন। বুঝতে পারছি না এক বিন্দুও। কারণ, তাঁরা কথা বলছেন মারমা ভাষায়। মিনিট তিরিশের মধ্যেই দুধপুকুরিয়ায় পেঁৗছি। গাড়ি থেকে নামতেই দুই পাশ থেকে জড়িয়ে ধরল বুনো গন্ধ। রাস্তার ধার থেকেই শুরু হয়ে গেছে বন। পাহাড় কেটে তৈরি করা একটা পথ ধাপে ধাপে উঠে গেছে বিট কর্মকর্তার অফিসের দিকে। পাহাড়ের ওপরে উঠে দেখলাম, চারদিক সুনসান। বেশ হাসি-খুশি একজন বয়স্ক মহিলার সঙ্গে আলাপ হলো। বন বিভাগের লোকদের জন্য রান্নাবান্না করেন। এখান থেকে একটু দূরে রাস্তার ওপাশেই তাঁর বাড়ি। এরই মধ্যে বিট কর্মকর্তা এসে উপস্থিত। বনটা ঘুরে দেখতে চাই জানাতেই বললেন, জঙ্গলের হাতির পালের মেজাজ-মর্জির কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই। খাবারের খোঁজে যখন-তখন লঙ্কাকাণ্ড ঘটাচ্ছে। মাঝেমধ্যে বন বিভাগের অফিসের ওপরও চড়াও হয়। এদিকে বন প্রহরীরা সবাই ডিউটিতে। বড়জোর বনের সামনের একটু অংশ ঘুরিয়ে দেখাতে পারেন আমাকে। করলেনও তাই। বনের ভেতরের দিকে চলে যাওয়া পথ ধরে গজবিশেক ঢুকেই বললেন, আর এগোনো সম্ভব নয়। কী করা যায় ফন্দি আঁটতে আঁটতে তাঁর সঙ্গে আবার বিট অফিসের সামনে চলে এলাম। তারপরই কী একটা জরুরি কাজে বেরিয়ে গেলেন ভদ্রলোক। অবশ্য যাওয়ার আগে দুঃখ প্রকাশ করতে ভুললেন না। এবার সেই বয়স্ক মহিলাটিকে গিয়ে ধরলাম। খুশি মনেই বন দেখানোর জন্য লোক জোগাড় করে দিতে রাজি হয়ে গেলেন। তাঁর সঙ্গে পাহাড়ের নিচের একটা দোকানের সামনে চলে এলাম। এখান থেকেই পথ প্রদর্শক হিসেবে পেলাম ১৫-১৬ বছরের দুই কিশোর গফুর আর জাহাঙ্গীরকে।
পায়ে চলা একটা পথ ধরে বনে ঢুকলাম। সবার আগে জাহাঙ্গীর, হাতে ঝোপ-জঙ্গল পরিষ্কার করার জন্য একটা দা, তার পেছনে আমি আর সবশেষে গফুর। কিছুক্ষণের মধ্যে বুঝে গেলাম, সঙ্গী দুজনই কথা বলায় ওস্তাদ। আর বনে ঘুরে বেড়ানোই তাদের নেশা। কয়েক দিন আগে বনে ঘটে যাওয়া একটা মজার কাহিনী শোনাল তারা। সেদিন বনে বেড়াতে আসা একটা দলের একজনের মোবাইল ফোনসেট পড়ে যায় পকেট থেকে। অনেক খুঁজেও তাঁরা মোবাইলটা পাচ্ছিলেন না। এদিকে একটা বানর ওটা দেখে হাতে নিয়ে নেয়। এ সময়ই একজন কল দেয় নম্বরটায়। শব্দ হতেই ভয় পেয়ে ঝটকা দিয়ে হাত থেকে মোবাইলটা ফেলে দেয় বানরটা।
আমরা চলেছি দক্ষিণ-পশ্চিমে। রাস্তার পাশে গাছের জঙ্গল ক্রমেই ঢালু হয়ে খাদে নেমে গেছে। নিচেও ঘন জঙ্গল। গর্জন, বহেরা, হরীতকীসহ আরো কত জাতের চেনা-অচেনা গাছ। একটু পরই রাস্তার ওপর হাতির মল চোখে পড়ল। দেখেই বোঝা যাচ্ছে, দু-তিনদিন আগের। হাতি দেখার ষোল আনা সাধ জাগল। এদিকে আবার তাড়া খাওয়ার ভয়ও আছে। সঙ্গীদের জানাতেই ঝটপট উত্তর, হাতির পাল কাছাকাছি আসার আগেই তারা ঠিক টের পেয়ে যাবে। এই সুযোগে হাতি সম্পর্কে কিছু জ্ঞানও দিয়ে দিল। জাহাঙ্গীর বলল, 'ধরেন আপনি পাহাড়ের নিচে, হাতি ওপরে। তাহলে আপনারে ধরা তার জন্য কোনো ব্যাপারই না। পাহাড় বেয়ে নামার সময় এরা হেঁটে নামে না, ছেঁচড়িয়ে নেমে যায়। তবে আপনে ওপরে থাকলে সুবিধা। কারণ, তখন হ্যায় (হাতি) ওপরে উঠব খুব সাবধানে, আস্তে আস্তে। এ জন্য হাতি তাড়া করলে উঁচা পাহাড়ের দিকে উঠতে হয়।' তার কথার খেই ধরে বলল গফুর।
যত সামনে এগোচ্ছি, পথ তত সরু হচ্ছে আর দুই পাশের গাছপালা গায়ে চেপে আসছে। হঠাৎই কথা না বলার ইশারা করে কান খাড়া করল গফুর। দূরে বাঁয়ের পাহাড়ের ঢাল থেকে ভেসে আসছে একটা শব্দ। মায়া হরিণ ডাকছে। ডেকেই চলল ওটা। কোনো কারণে ভয় পেয়েছে? পথে একটু পরই শুয়োরের মাটি খোঁড়ার চিহ্ন চোখে পড়ল। 'শুয়োর যদি তাড়া করে তবে কোনো সমস্যা নেই। একটা গাছের সামান্য ওপরে উইঠা গাছ জড়াইয়া ধইরা রাখলেই হইল। কারণ, দেড়-দুই ফুটের ওপরে আর দেখে না এরা'_মত প্রকাশ করল জাহাঙ্গীর।
আরো কিছু দূর সামনে এগোতেই ঘণ্টার শব্দ শুনলাম। পাহাড়ের নিচের খোলা ঘেসো জমিতে চরে বেড়াচ্ছে মহিষের পাল। এদের গলায় বাঁধা ঘণ্টার শব্দই ভেসে আসছে কানে। এখন চলেছি পশ্চিমের পথ ধরে। আমাদের দেখে তরতর করে গাছের আগায় উঠে গেল একটা কাঠবিড়ালী। গফুর জানাল, মাঝেমধ্যে রামকুত্তার উপদ্রব হয় বনে। তখন বেশ কিছু গরু-মহিষ মারা পড়ে এগুলোর আক্রমণে। অন্য সব গাছকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে মাঝেমধ্যেই মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে দীর্ঘদেহী গর্জন আর সিভিট গাছ। একটু পরই শন ঘাসের জঙ্গলে ঢুকলাম। শন ঘাসগুলো এমনভাবে পথ আগলে রেখেছে যে চলাই দায়। হাতের দা দিয়ে জঙ্গল পরিষ্কার করতে করতে সামনে এগোচ্ছে জাহাঙ্গীর। গোদের ওপর বিষফোঁড়া হিসেবে মাঝেমধ্যেই আছে কাঁটাগাছ। দূরে কোথাও ডাল ভাঙার শব্দ হলেও আঁতকে উঠছি। কারণ শন ঘাসের দুর্ভেদ্য দেয়ালের কারণে আশপাশে দুই-তিন গজের বেশি দেখা যাচ্ছে না। দলছুট কোনো হাতি আবার অজান্তেই কাছে চলে এল কি না ভেবে আতঙ্কে থাকতে হয়। অবশ্য অল্প কিছু দিনের মধ্যে পরিষ্কার হয়ে যাবে শন ঘাসের জঙ্গল। কারণ, এগুলো দিয়ে ঘরের ছাউনি দেয় এখানকার লোকেরা। এরই মধ্যে একটা গাছ থেকে আমলকী পেড়ে এনেছে গফুর। খেতে খেতে চললাম। মাটিতে পড়ে থাকা গাছের একটা মোটা ডাল দেখিয়ে গফুর বলল, রাতে এটাতে শরীর ঘষেছে শুয়োর। মাটি লেগে আছে ডালটার ওপর। একসময় ঢালু পথ ধরে নেমে এলাম একটা পাহাড়ি ছড়ায়। প্রচণ্ড গরমে ঠাণ্ডা পানির পরশ পেয়ে জুড়িয়ে গেল শরীরটা। জোঁকের ভয় থাকার পরও এই ছড়া ধরেই হাঁটতে শুরু করলাম। জোঁকেও ধরেছিল। তবে টের পেয়েছিলাম রাঙামাটির ফিরতি বাসে ওঠার ঘণ্টাদেড়েক পর। ততক্ষণে মনের খায়েশ মিটিয়ে রক্ত খেয়ে ঝরে পড়েছে জোঁক বাবাজি।
জাহাঙ্গীর জানাল, এবার এই ছড়া পথ ধরেই হেঁটে একেবারে বান্দরবান-রাঙামাটি সড়কে উঠে যাব। ছড়ার দুই পাশে জংলি গাছের জঙ্গল। শুরুতে গোড়ালির একটু ওপরে থাকলেও কিছুক্ষণের মধ্যে হাঁটুর কাছাকাছি পেঁৗছে গেল পানি। প্যান্ট হাঁটু পর্যন্ত গুটিয়ে নিলাম। একটু পর পরই গাছের গায়ে বিশাল বিশাল সব জাল ছড়িয়েছে মাকড়সা। মাকড়সাগুলো বাহারি। তবে বানর আর হনুমানদের দেখা যাচ্ছে না কেন কে জানে? বনে ঢোকার সময় পাকা সড়কের পাশে বানরের একটা দলের দেখা পাওয়ার পর এ পর্যন্ত চোখে পড়েনি একটাও। বোধ হয় প্রচণ্ড গরমে কাবু হয়ে পড়েছে তারাও। বনে এখন ভল্লুক দেখা যায় না খুব একটা। তবে বড় বড় গাছে ভল্লুকদের নখের আঁচড়ের চিহ্ন আছে। একটু পরপরই পিচ্ছিল পাথুরে মাটির ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ছড়া। একটু এদিক-সেদিক হলেই পটকানা খেতে হবে। তাই চলেছি খুব সাবধানে। ছড়াপথ দিয়ে হেঁটে একসময় উঠে এলাম পাকা সড়কে। রাস্তার ধারের একমাত্র দোকানটায় বসে চা-বিস্কুট খেলাম দুই বনসঙ্গীর সঙ্গে। রাঙামাটির বাস আসতে দেরি দেখে উঠে পড়ল তারা। কাজে যেতে হবে যে। যাওয়ার আগে পইপই করে বলল, আবার যেন আসি। শুধু দুধপুকুরিয়া নয়, পাশের জঙ্গল ধূপাছড়িও দেখিয়ে আনবে আর দেখাবে বুনো হাতির পাল। তবে অবশ্যই এবারের মতো তাড়াহুড়ো করে গেলে চলবে না। দুই দিন থাকতে হবে। মজা করে বললাম, থাকব কোথায়? দুজনেই বলে উঠল, 'আমাদের বাড়ি আছে না?'
============================
নথি প্রকাশ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার অ্যাসাঞ্জের ছিটমহলবাসীর নাগরিক অধিকার শিক্ষা আসলে কোনটা জীবন ব্যাকরণঃ হিরালি ন্যাটো ও রাশিয়ার সমঝোতা ইরানের ওপর কি প্রভাব ফেলবে জার্নি বাই ট্রেন পারিষদদলে বলেঃ চরাঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা সচেতন হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয় না স্মৃতির জানালায় বিজয়ের মাস বিচারপতিদের সামনে যখন ‘ঘুষ’ কয়লানীতিঃ প্রথম থেকে দশম খসড়ার পূর্বাপর শ্বাপদসংকুল পথ মুক্তিযুদ্ধে গ্রাম ১২ বছর আগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে চট্টগ্রাম ইপিজেডে সংঘর্ষে নিহত ৪ ড. ইউনূস : প্রতিটি বাংলাদেশির গৌরব জলাভূমিবাসীদের দুনিয়ায় আবার.. আসুন, আমরা গর্বিত নাগরিক হই স্মৃতির শহীদ মির্জা লেন ইয়াংওয়ান গ্রুপের পোশাক কারখানা বন্ধ ট্রানজিটে ১১ খাতের লাভ-ক্ষতির হিসাব শুরু চট্টগ্রামের বনাঞ্চল ছাড়ছে হাতি ট্রেন স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধের বিচার মানবাধিকার লঙ্ঘন দেশে দেশে ক্ষমতা যেভাবে মানবাধিকার আর ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে চাক্কু মারা 'মশা' কাহিনী উল্কির ভেলকি এইচআইভি/এইডস্ উইকিলিকসঃ জুলিয়ান চে গুয়েভারা! তিন কালের সাক্ষী বাবর আলীর ইশকুল এ মাটির মায়ায় মধ্যবিত্তের উত্থান, না ভোক্তাশ্রেণীর উদ্ভব হিমালয়ের পায়ের কাছেঃ গোধূলির ছায়াপথে পতিত স্বৈরাচারের আস্ফালন ও আওয়ামী লীগের নীরবতা
দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ইশতিয়াক হাসান
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
নথি প্রকাশ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার অ্যাসাঞ্জের ছিটমহলবাসীর নাগরিক অধিকার শিক্ষা আসলে কোনটা জীবন ব্যাকরণঃ হিরালি ন্যাটো ও রাশিয়ার সমঝোতা ইরানের ওপর কি প্রভাব ফেলবে জার্নি বাই ট্রেন পারিষদদলে বলেঃ চরাঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা সচেতন হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয় না স্মৃতির জানালায় বিজয়ের মাস বিচারপতিদের সামনে যখন ‘ঘুষ’ কয়লানীতিঃ প্রথম থেকে দশম খসড়ার পূর্বাপর শ্বাপদসংকুল পথ মুক্তিযুদ্ধে গ্রাম ১২ বছর আগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে চট্টগ্রাম ইপিজেডে সংঘর্ষে নিহত ৪ ড. ইউনূস : প্রতিটি বাংলাদেশির গৌরব জলাভূমিবাসীদের দুনিয়ায় আবার.. আসুন, আমরা গর্বিত নাগরিক হই স্মৃতির শহীদ মির্জা লেন ইয়াংওয়ান গ্রুপের পোশাক কারখানা বন্ধ ট্রানজিটে ১১ খাতের লাভ-ক্ষতির হিসাব শুরু চট্টগ্রামের বনাঞ্চল ছাড়ছে হাতি ট্রেন স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধের বিচার মানবাধিকার লঙ্ঘন দেশে দেশে ক্ষমতা যেভাবে মানবাধিকার আর ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে চাক্কু মারা 'মশা' কাহিনী উল্কির ভেলকি এইচআইভি/এইডস্ উইকিলিকসঃ জুলিয়ান চে গুয়েভারা! তিন কালের সাক্ষী বাবর আলীর ইশকুল এ মাটির মায়ায় মধ্যবিত্তের উত্থান, না ভোক্তাশ্রেণীর উদ্ভব হিমালয়ের পায়ের কাছেঃ গোধূলির ছায়াপথে পতিত স্বৈরাচারের আস্ফালন ও আওয়ামী লীগের নীরবতা
দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ইশতিয়াক হাসান
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments