টাইমের ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ হচ্ছেন অ্যাসাঞ্জ?
উইকিলিকস প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ টাইম ম্যাগাজিনের ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ নির্বাচনের অনলাইন জরিপে সর্বাধিক ভোট পেয়ে প্রথম স্থানে উঠে এসেছেন। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁকে ওই খেতাবে ভূষিত করা হবে কি না, সে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। অ্যাসাঞ্জকে ওই খেতাব দেওয়ার বিষয়ে টাইমের সম্পাদকেরা শেষ মুহূর্তেও চিন্তাভাবনা করছেন। আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণার কথা।
টাইম বলেছে, অনলাইন জরিপে অ্যাসাঞ্জ পেয়েছেন তিন লাখ ৮২ হাজার ২০ ভোট। অন্যদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২৭ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন। ভোটে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রেসেপ তাইয়িপ এরদোগান। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৩৩ হাজার ৬৩৮ ভোট। পপস্টার লেডি গাগা এক লাখ ৪৬ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।
টাইম বলেছে, ২০১০ সালের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও আলোচিত ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তারা পাঠকদের মতামত জানতে চেয়ে ওই ভোট নেয়। এতে মোট ১২ লাখ ৪৯ হাজার ৪২৫টি ভোট পড়েছে।
অ্যাসাঞ্জের সমালোচকেরা বলেছেন, সর্বোচ্চ ভোট পেলেও তাঁকে ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা ঠিক হবে না। তাঁদের মতে, অ্যাসাঞ্জ অতি গোপনীয় ও সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করে সন্ত্রাসীদের মতো কাজ করেছেন। তাঁকে এ খেতাব দেওয়া হলে এক অর্থে তাঁর কর্মকাণ্ডকে সমর্থন জানানো হবে। অন্যদিকে অ্যাসাঞ্জ সমর্থকেরা তাঁকে সত্ ও সাহসী সাংবাদিক মনে করেন।
টাইম বলেছে, অনলাইন জরিপে অ্যাসাঞ্জ পেয়েছেন তিন লাখ ৮২ হাজার ২০ ভোট। অন্যদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২৭ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছেন। ভোটে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রেসেপ তাইয়িপ এরদোগান। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৩৩ হাজার ৬৩৮ ভোট। পপস্টার লেডি গাগা এক লাখ ৪৬ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।
টাইম বলেছে, ২০১০ সালের সবচেয়ে প্রভাবশালী ও আলোচিত ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তারা পাঠকদের মতামত জানতে চেয়ে ওই ভোট নেয়। এতে মোট ১২ লাখ ৪৯ হাজার ৪২৫টি ভোট পড়েছে।
অ্যাসাঞ্জের সমালোচকেরা বলেছেন, সর্বোচ্চ ভোট পেলেও তাঁকে ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ ঘোষণা ঠিক হবে না। তাঁদের মতে, অ্যাসাঞ্জ অতি গোপনীয় ও সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করে সন্ত্রাসীদের মতো কাজ করেছেন। তাঁকে এ খেতাব দেওয়া হলে এক অর্থে তাঁর কর্মকাণ্ডকে সমর্থন জানানো হবে। অন্যদিকে অ্যাসাঞ্জ সমর্থকেরা তাঁকে সত্ ও সাহসী সাংবাদিক মনে করেন।
No comments