অ্যাসাঞ্জ জামিন পেলেন
ব্রিটেনে গ্রেপ্তার হওয়া উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ গতকাল মঙ্গলবার শর্তসাপেক্ষে জামিন পেয়েছেন। লন্ডনে ওয়েস্টমিনস্টার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক হাওয়ার্ড রিডল অ্যাসাঞ্জের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। তাঁর আইনজীবীরা সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তবে তাঁর মুক্তি ৪৮ ঘণ্টা বিলম্ব হতে পারে। সুইডিশ আইনজীবীরা আদালতে জামিনের বিরুদ্ধে আপিল করবেন। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আপিলের শুনানি হওয়ার কথা।গত মাসের শেষের দিকে আড়াই লাখ গোপন মার্কিন কূটনৈতিক নথি ফাঁস করে বিশ্বে হইচই ফেলে দেয় উইকিলিকস ওয়েবসাইট। এরপর অ্যাসাঞ্জ ও উইকিলিকসের বিরুদ্ধে তত্পর হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা। সুইডেনে করা যৌন নিপীড়নের মামলায় গত ৭ ডিসেম্বর লন্ডনে আত্মসমর্পণ করার পর ইউরোপীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বলে অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারের পরই তাঁকে সাত দিনের রিমান্ডে পাঠানো হয়। গতকাল মামলার শুনানির দিন ধার্য ছিল।
আদালত দুই লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড জামানতের বিনিময়ে অ্যাসাঞ্জের জামিন মঞ্জুর করেন। আগামী ১১ জানুয়ারি আরেক দফা শুনানি না হওয়া পর্যন্ত জামিনে মুক্ত থাকবেন তিনি। শর্তানুযায়ী অ্যাসাঞ্জকে পাসপোর্ট জমা দিতে হবে এবং ইলেকট্রনিক ট্যাগ পরতে হবে।শুনানি শেষে অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী জিওফ্রে রবার্টসন ও মার্ক স্টিফেনস বলেন, জামানতের অর্থ জোগাড় ও নিরাপত্তার সব আয়োজন করতে কিছুটা সময় লাগবে। রাত পর্যন্ত অ্যাসাঞ্জকে কারাগারে থাকতে হতে পারে। জামিনের বিরুদ্ধে আবেদন করবে কি না, জানানোর জন্য আদালত বাদীপক্ষকে গতকাল বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছেন। অনৈতিক বল-প্রয়োগের একটি ধারা, যৌন নিপীড়নের দুটি ধারা ও ধর্ষণের একটি ধারায় সুইডিশ কর্তৃপক্ষ অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে। অপরাধগুলো ২০১০ সালের আগস্টে ঘটেছে। তবে অ্যাসাঞ্জ সব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি, এসবই তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।এদিকে অ্যাসাঞ্জের প্রায় ২০ জন সমর্থক গতকাল আদালতের সামনে জড়ো হয়ে অ্যাসাঞ্জের মুক্তির দাবি জানান। তাঁদের হাতে থাকা প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল, ‘যুদ্ধাপরাধের গোমর ফাঁস করা কোনো অপরাধ নয়’।
আদালত দুই লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড জামানতের বিনিময়ে অ্যাসাঞ্জের জামিন মঞ্জুর করেন। আগামী ১১ জানুয়ারি আরেক দফা শুনানি না হওয়া পর্যন্ত জামিনে মুক্ত থাকবেন তিনি। শর্তানুযায়ী অ্যাসাঞ্জকে পাসপোর্ট জমা দিতে হবে এবং ইলেকট্রনিক ট্যাগ পরতে হবে।শুনানি শেষে অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী জিওফ্রে রবার্টসন ও মার্ক স্টিফেনস বলেন, জামানতের অর্থ জোগাড় ও নিরাপত্তার সব আয়োজন করতে কিছুটা সময় লাগবে। রাত পর্যন্ত অ্যাসাঞ্জকে কারাগারে থাকতে হতে পারে। জামিনের বিরুদ্ধে আবেদন করবে কি না, জানানোর জন্য আদালত বাদীপক্ষকে গতকাল বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছেন। অনৈতিক বল-প্রয়োগের একটি ধারা, যৌন নিপীড়নের দুটি ধারা ও ধর্ষণের একটি ধারায় সুইডিশ কর্তৃপক্ষ অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে। অপরাধগুলো ২০১০ সালের আগস্টে ঘটেছে। তবে অ্যাসাঞ্জ সব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি, এসবই তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।এদিকে অ্যাসাঞ্জের প্রায় ২০ জন সমর্থক গতকাল আদালতের সামনে জড়ো হয়ে অ্যাসাঞ্জের মুক্তির দাবি জানান। তাঁদের হাতে থাকা প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল, ‘যুদ্ধাপরাধের গোমর ফাঁস করা কোনো অপরাধ নয়’।
No comments