মুক্তিযুদ্ধ- বধ্যভূমিতে গেয়ে গেল যাঁরা জীবনের জয়গান

দৈনিক ইত্তেফাকের উপসম্পাদকীয়ঃ- ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। আজ লিখতে বসে অন্য কোন বিষয়ের কথা ভাবাই যায় না। একদিন পরই মহান বিজয় দিবস। এই দিনটি শোক অশ্রু আনন্দ বেদনায় মেশানো। এক সাগর রক্ত পাড়ি দিয়ে লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমরা এই স্বাধীনতা অর্জন করেছি। লিখতে বসে সেসব কথাই মনে পড়ছে। বাংলাদেশের অনেক কবি, লেখক ও সাংবাদিকের মতো আমিও ১৯৭১ সালের এই দিনটিতে ছিলাম কলকাতায়। থাকি হেদুয়া পাড়ায়, অগিলভি হোস্টেলে।
হোস্টেলের সুপার তরুণ সান্যাল কবি ও বামচিন্তাবিদ। কলকাতায় তখন বাংলাদেশের বিজয়ের আনন্দ। পাকিস্তান বাহিনীর পরাজয় প্রায় নিশ্চিত। পশ্চিমবঙ্গে তখন বাংলাদেশের এক কোটি শরণার্থী। বিজয়ের আনন্দে সর্বত্র খুশির জোয়ার। বাংলাদেশের মানুষের সাথে সাথে পশ্চিমবঙ্গের মানুষও আনন্দে উদ্বেল। কিন্তু এর মধ্যেই ঢাকা থেকে খবর যেতে শুরু করলো ঢাকায় লেখক-বুদ্ধিজীবীরা অধিকাংশই আর বেঁচে নেই। ২৫শে মার্চের বীভৎস হত্যাকান্ডের পরও যাঁরা বেঁচে ছিলেন এবার তাদের হত্যা করা হয়েছে। কথাটা মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়তে লাগলো। কফি হাউজ, পরিচয় পত্রিকার অফিস, আকাশবাণী, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র, আনন্দ বাজার পত্রিকা ও যুগান্তর অফিসে ইতিমধ্যেই খবর পেঁৗছে গেছে। আকাশবাণী অফিসে গিয়ে দেখি সরল গুহ মাথায় হাত দিয়ে বসে আছেন। সরলদার কাছে শুনলাম বুদ্ধিজীবী নিধনের তালিকাটি কতো দীর্ঘ। চোখ ঝাপসা হয়ে এলো। ভাবলাম দেশে ফিরে এই প্রিয় মানুষদের আর দেখতে পাবো না।
বাংলাদেশে ৫২-র ভাষা আন্দোলন থেকে সকল গণআন্দোলনে এদেশে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা সর্বজনবিদিত। মেইন স্ট্রিম বা মূল ধারার বুদ্ধিজীবীরা সব সময়ই গণমানুষের পক্ষে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে ছাত্রদের উপর গুলি চালানোর প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সভায় অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই অপরাধে তাঁকে কারাবরণ করতে হয়। জেলখানায় বসেই তিনি তাঁর বিখ্যাত 'কবর' নাটক রচনা করেন। একুশে ফেব্রুয়ারির অমর গানটি রচনা করেন বিখ্যাত লেখক ও সাংবাদিক আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী। এই গানটি বাঙালির মনে চিরস্থায়ী হয়ে আছে। 'কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি' এই কবিতাটি লেখেন মাহবুব আলম চৌধুরী। এরপর এদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে মুক্তচিন্তার বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা বা অবদান নিয়ে বিশেষ কিছু বলার প্রয়োজন নেই। বিশ্বব্যাপী মানুষের মুক্তির আন্দোলনে বুদ্ধিজীবী সমাজের ভূমিকা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় সেই দুর্দিনে রঁমা রঁল্যা নির্দ্বিধায় বলেছিলেন, 'সাইলেন্স হজ ক্রাইম'। প্রখ্যাত দার্শনিক বারট্রান্ড রাসেল ভিয়েতনাম যুদ্ধের বিরুদ্ধে ৯০ বছর বয়সে প্রতিবাদ মিছিলে নেমেছিলেন। আলজিরিয়ার মুক্তি সংগ্রামের সময় জঁ্যা পল সার্ত্র প্যারিসে বসেই মুক্তিযুদ্ধে সমর্থন যুগিয়েছিলেন ও নিজের দেশ ফ্রান্সের বিরুদ্ধাচরণ করেছিলেন। পরে নোবেল পুরস্কারও প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তিনি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় 'কনসার্ট ফর বাংলাদেশ'-এ পন্ডিত রবিশঙ্কর ও জর্জ হ্যারিসন নিউইয়র্কে বাংলাদেশের পক্ষে বাদ্য ও সংগীত পরিবেশন করেছিলেন, 'মাই ফ্রেন্ড কেম টু মি উইথ স্যাডনেস ইন হিজ আইজ'। এ সবই ইতিহাসের গৌরবময় অধ্যায়। লুকাচ রাজনীতির চেয়েও সংস্কৃতিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। আর বুদ্ধিজীবীরা হচ্ছেন সমাজের সচেতন অংশ, বিবেকী, ভাবুক, সংস্কৃতিবান, বিজ্ঞানমনস্ক, সুশিক্ষিত মানুষ। তাদের হারিয়ে একটি জাতি নিঃস্ব ও দরিদ্র হয়ে পড়ে। বলা বাহুল্য, সেই লক্ষ্য নিয়েই ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি ঘাতক ও তাদের এদেশীয় দোসরেরা এই হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলো। তারা ভেবেছিলো এভাবেই বাংলাদেশকে দুর্বল ও অকার্যকর করে ফেলা যাবে। সেই নীল নকশা নিয়েই বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যায় মেতে উঠেছিলো তারা।
যতোই দিন যাচ্ছে ততোই তাদের নৃশংসতা ও অপকর্মের কথাও আরো বেশি করে জানা যাচ্ছে। এই নৃশংসতা ও হত্যাকান্ডের সঙ্গে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মানির ফ্যাসিস্ট নাৎসী বাহিনীর হত্যা ও নৃশংসতারই কেবল তুলনা চলে, যার লক্ষ্য ছিলো ইহুদি বুদ্ধিজীবীদের হত্যা। একইভাবে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর, আলশামস ও ইপকাফ (ইস্ট পাকিস্তান সিভিল আর্মড ফোর্স), বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের নিধনযজ্ঞে মেতে উঠেছিলো। এইসব বাহিনীর মধ্যে গোপন 'ডেথ স্কোয়াড'ও ছিলো। ১৬ই ডিসেম্বরের বিজয় এসেছিলো এক সমুুদ্র রক্তের পথ বেয়ে। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়েছিলো দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, বৈজ্ঞানিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সংগীতজ্ঞসহ বহু গুণীজনের নৃশংস হত্যাকান্ডের মধ্য দিয়ে। ইতিহাসের সে এক ভয়াবহ অধ্যায়। আজ স্বাধীনতার প্রায় চার দশক পরও সে কথা ভাবলে শরীর শিউরে ওঠে। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে আমরা শহীদ দিবস পালন করে আসছি। কিন্তু আজো এইসব হত্যাকাণ্ডের সঠিক তথ্য যেমন উদঘাটিত হয়নি তেমনি অপরাধীদেরও বিচার হয়নি। ২৬ মার্চ স্বাধীনতার প্রথম প্রহরেই ২৫ থেকে ২৭ মার্চের মধ্যে নিহত হয়েছেন দার্শনিক গোবিন্দ চন্দ্র দেব, পরিসংখ্যানবিদ এ এন মুনিরুজ্জামান, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, মৃত্তিকা বিভাগের ফজলুর রহমান, গণিত বিভাগের শরাফত আলী, ভূতত্ত্ব বিভাগের আব্দুল মুকতাদির, ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অনুদ্বৈপায়ন ভট্টাচার্য। মুক্তিযুদ্ধের শেষ লগ্নে ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বর আল বদর বাহিনীর হাতে নিহত হন অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, অধ্যাপক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য, বিখ্যাত সাংবাদিক ইত্তেফাকের নির্বাহী সম্পাদক সিরাজুদ্দীন হোসেন, বিখ্যাত লেখক ও সাংবাদিক শহীদুলস্নাহ কায়সার, আনম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নজমুল হক, নিজামুদ্দীন আহমদ, সেলিনা পারভীন, ডা. ফজলে রাব্বী ও ডা. আলীম চৌধুরী। অমর সুরকার আলতাফ মাহমুদকে ধরে নিয়ে গিয়ে ভয়াবহ নির্যাতনের পর হত্যা করা হয়। কবি মেহেরুন্নেসা ও লেখক শহীদ সাবেরকে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম দিকেই পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনী ও তাদের দোসরদের দ্বারা সারাদেশে এমনি অসংখ্য মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতোই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নিহত হয়েছেন গণিত বিভাগের অধ্যাপক হাবিবুর রহমান। এই হত্যাযজ্ঞের পূর্ণ তালিকা বা সকলের নাম এখানে উলেস্নখ করা সম্ভব হয়নি। অসংখ্য নাম থেকে মাত্র কিছু নাম এখানে উলেস্নখ করেছি। সকলের উদ্দেশ্যে কেবল অবনত চিত্তে বলতে পারি, 'মরণ সাগর পারে তোমরা অমর/ তোমাদের স্মরি।'
এই লেখাটি শেষ করতে স্বভাবতই চোখ ভিজে আসে। অশ্রু বাধা মানে না। এতোক্ষণ যাঁদের কথা লিখেছি তারা অনেকেই ছিলেন আমার প্রিয় মানুষ, ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি। মুনীর চৌধুরীকে জানি ছাত্রজীবন থেকে। এমএ'র মৌখিক পরীক্ষায় তিনি আমার পরীক্ষক ছিলেন। কণ্ঠস্বরের চতুর্থ বর্ষের সম্মেলনে তিনি ছিলেন সভাপতি। তার সেই অসাধারণ ভাষণ আজো আমার কানে বাজে। ইত্তেফাকের নির্বাহী ও বার্তা সম্পাদক সিরাজুদ্দীন হোসেন ছিলেন উদার মনের এক অসাধারণ মানুষ। সাংবাদিকতা জীবনের শুরুতে সেই তরুণ বয়সেই তার অকৃপণ স্নেহ-ভালোবাসা পেয়েছি। শহীদুলস্না কায়সার বিখ্যাত লেখক ও বাম চিন্তাবিদ। তার 'সংশপ্তক' এক অসামান্য রচনা। তিনি আমাকে কতোভাবে যে কাছে টেনেছেন। আনম গোলাম মোস্তফা ছিলেন দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকায় আমার সহকমর্ী। আমার চেয়ে বয়সে কিছু বড়, সদা হাস্যময়। তিনি ছিলেন পূর্বদেশের সাহিত্য সম্পাদক, অসম্ভব কবিতানুরাগী। শহীদ সাবের কী ভালো মানুষই না ছিলেন, নির্লোভ নির্মোহ মানুষ, সর্বদা যেন নিজের মধ্যে ডুবে থাকতেন। শহীদ সাবেরের কথা ভেবে বিখ্যাত কবি বিনয় মজুমদারের কথা আমার খুব মনে পড়ে। জীবন জগৎ সম্পর্কে দু'জনই মনে হয় সমান উদাসীন ছিলেন। আলতাফ মাহমুদ এক অসামান্য সুরকার। গণজাগরণের কতো গানে যে তিনি সুর দিয়েছেন।
আমাদের গুণী লেখক শিল্পী শিক্ষক সাংবাদিক চিকিৎসক বুদ্ধিজীবীদের হারানোর দুঃসহ বেদনা আজো আমরা সমান অনুভব করি। তাঁদের স্ত্রী, সন্তান, পরিবার-পরিজনেরা এই দুঃসহ শোক ও দুঃখ বুকে নিয়ে বেঁচে আছেন। তাঁদের সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষা আমাদের নেই। আমরা ৪০ বছর কাটিয়ে দিলাম স্মৃতিচারণা, বক্তৃতা-বিবৃতির মধ্যে, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সন্তান ও স্বজন-পরিজনেরা সামান্য সান্ত্বনার জায়গাটুকুও খুঁজে পেলেন না। জাতির জন্য এ এক চরম দুর্ভাগ্য। জানি না এই দুর্ভাগা জাতির জীবনে এই অন্ধকার কবে কাটবে? শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে যা-ই লিখবো বা লিখতে যাবো এক অর্থে তার সবই হবে পুনরাবৃত্তির নামান্তর। কমবেশি এই একই কথা ৪০ বছর ধরে আমরা বলে আসছি বা শুনে আসছি। তার মানে অবশ্য এই নয় যে, এসব কথা আর বলা যাবে না। বলাও একটা বড় কর্তব্য, তাঁদের স্মরণ করাও একটা মহৎ কর্তব্য, তা যতো পুরনো কথাই হোক, যতো স্মৃতিচারণই হোক। মহৎ কর্মের কথা স্মরণ করাও একটি জাতির জন্য কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। তাদের জীবন ও কর্ম থেকে আমরা যদি সামান্যও শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি ও সামান্য একটি কি দু'টি মহৎ আদর্শও যদি আমরা অনুসরণ করতে পারি আজ এই বৈরী ও বিপন্ন সময়ে তাও আমাদের জন্য কম মূল্যবান হবে না। আজ একশ্রেণীর তরুণ যেখানে বিপথগামী, ইভটিজিংয়ের নামে নারীদের লাঞ্ছনা ও নির্যাতন যেখানে নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে উঠেছে বা এইসব অবক্ষয় ও বিকৃতির চিত্রই যখন প্রায় প্রতিদিন সংবাদপত্রের প্রধান শিরোনাম হয়ে উঠছে সেখানে ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব, অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, শহীদুলস্না কায়সার, সিরাজুদ্দীন হোসেন, আলতাফ মাহমুদ, ডা. রাব্বী কিংবা ডা. আলীম চৌধুরীর জীবন থেকে সামান্য শিক্ষাও যদি কেউ গ্রহণ করে, সেই পথ অনুসরণ করে, তাদের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়, তাহলে এদেশের স্বাধীনতার জন্য তাদের জীবন দান একটু হলেও সার্থক হবে। সেটাও কম মূল্যবান নয়। দুঃখের বিষয়, সে কথাটাও আমরা কেউ ভাবি না, আমরা আমাদের সন্তান সন্ততিদের অর্থবিত্ত প্রতিষ্ঠার কথা বলি, বাড়ি-গাড়ি সম্পদের কথা বলি, কাউকেই একজন মুনীর চৌধুরী, একজন জিসি দেব কিংবা একজন শহীদুলস্নাহ কায়সার হতে বলি না। একটি সমাজ বা জাতি হিসেবেই বোধহয় এ আমাদের চিন্তা ও মূল্যবোধের এক চরম দৈন্য।
==============================
ভিক্ষাবৃত্তির মুখোশ  লন্ডন ভ্রমণ এবং সুখ-দুঃখের দু'টি কথা  শিক্ষার মানোন্নয়নে চাই যথার্থ মনিটরিং  পান্থজনঃ কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজী  বাঙালির বৌদ্ধিক ঐতিহ্য  ৭২-এর সংবিধানের আলোকে কি রূপকল্প বদল করা উচিত নয়?  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ :নতুন যুগের বার্তাবাহক  প্রশাসনে জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি  পরিবেশ সুরক্ষায় তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা  রাত যায় দিন আসে  শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক মুক্তি অসম্ভব  ভালবাসা নিভিয়ে দেয় হিংসার আগুন  মহান মুক্তিযুদ্ধঃ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি  রহস্যের পর্দা সরিয়ে দ্যুতিময় এমিলি ডিকিনসন  বেগম রোকেয়াঃ নারী জাগরণের বিস্ময়কর প্রতিভা  শিক্ষারমান ও সমকালীন প্রেক্ষাপট  বিজয় দিবসঃ অর্জন ও সম্ভাবনা  একটি ট্রেন জার্নির ছবি ও মাইকেলের জীবন দর্শন  ডক্টর ইউনূসকে নিয়ে বিতর্ক  উচ্চশিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্ভাবনা  বাংলাদেশ ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন  ক্ষুদ্রঋণ ও বাংলাদেশের দারিদ্র্য  শেয়ারবাজারে লঙ্কাকাণ্ড  মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার  শক্ত ভিত ছাড়া উঁচু ভবন হয় না  ট্রেন টু বেনাপোল  বনের নাম দুধপুকুরিয়া  নথি প্রকাশ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার অ্যাসাঞ্জের  ছিটমহলবাসীর নাগরিক অধিকার  শিক্ষা আসলে কোনটা  জীবন ব্যাকরণঃ হিরালি  ন্যাটো ও রাশিয়ার সমঝোতা ইরানের ওপর কি প্রভাব ফেলবে  জার্নি বাই ট্রেন  পারিষদদলে বলেঃ  চরাঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা  সচেতন হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয় না  স্মৃতির জানালায় বিজয়ের মাস  বিচারপতিদের সামনে যখন ‘ঘুষ’  কয়লানীতিঃ প্রথম থেকে দশম খসড়ার পূর্বাপর  শ্বাপদসংকুল পথ  মুক্তিযুদ্ধে গ্রাম


দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
দৈনিক ইত্তেফাকের উপসম্পাদকীয়


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.