গল্পালোচনা- 'এমন ঘটনাও ঘটে'! by ফখরুজ্জামান চৌধুরী
প্রবাসে থাকেন এমন একজন মানুষের গল্প বলি। গল্পই তা বলে। বাস্তবে এমন ঘটনা কদাচ ঘটার কথা। অথচ সেই ঘটনাই ঘটল অবিশ্বাস্য পৌনঃপুনিকতার সঙ্গে। ভুক্তভোগী মানুষটির নাম নাই বা বললাম।
বাংলাদেশের লাখো-কোটি মানুষের মতো তিনিও অবয়বহীন একজন, ইংরেজিতে যাকে বলে 'ফেইসলেস মিলিয়নস' তাঁদেরই একজন। যদি প্রবাসে তাঁর আলাদা একটা পরিচয় রয়েছে। তিনি একজন ডক্টরেট ডিগ্রিধারী গবেষক। টোকিওর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা ও গবেষণার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। আজ প্রায় এক যুগ হলো তিনি জাপানপ্রবাসী।
তাঁর স্ত্রীও ডক্টরেট ডিগ্রিধারী, জাপান সরকারের বৃত্তিপ্রাপ্তির কারণে টোকিও থাকার সুযোগ হয়েছে তাঁদের। প্রবাসে তাঁরা কোনো দল কিংবা তন্ত্রমন্ত্রের ধারক-বাহক নন। যাকে বলে ছাপোষা মানুষ, তাঁরা তাই। টোকিওর কঠিন জীবনের বাস্তবতায় তাঁরা জানেন, দলবাজি কিংবা তন্ত্রমন্ত্র করে কোনো লাভ হয় না, যোগ্যতার কোনো বিকল্প নেই। জীবনে উন্নতি করতে হলে যোগ্যতা অর্জন করতেই হবে এবং কখনো কখনো ভাগ্যের সহায়তাও পেতে হয়। ভাগ্যের কথা অবশ্য তাঁরা প্রকাশ্যে বলেন না। শিক্ষিত এবং বিজ্ঞান পড়া মানুষ ভাগ্যের ওপর নির্ভরশীল, এটা হিসেবে মিলবে না।
তাঁর স্ত্রীও ডক্টরেট ডিগ্রিধারী, জাপান সরকারের বৃত্তিপ্রাপ্তির কারণে টোকিও থাকার সুযোগ হয়েছে তাঁদের। প্রবাসে তাঁরা কোনো দল কিংবা তন্ত্রমন্ত্রের ধারক-বাহক নন। যাকে বলে ছাপোষা মানুষ, তাঁরা তাই। টোকিওর কঠিন জীবনের বাস্তবতায় তাঁরা জানেন, দলবাজি কিংবা তন্ত্রমন্ত্র করে কোনো লাভ হয় না, যোগ্যতার কোনো বিকল্প নেই। জীবনে উন্নতি করতে হলে যোগ্যতা অর্জন করতেই হবে এবং কখনো কখনো ভাগ্যের সহায়তাও পেতে হয়। ভাগ্যের কথা অবশ্য তাঁরা প্রকাশ্যে বলেন না। শিক্ষিত এবং বিজ্ঞান পড়া মানুষ ভাগ্যের ওপর নির্ভরশীল, এটা হিসেবে মিলবে না।
আমাদের গল্পের দম্পতি দেশে ফেরার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে বিদেশের মাটিতে পা ফেলার দিন থেকেই। ঢাকায় তাঁদের মাথা গোঁজার মতো ঠাঁই নেই, সমস্যা এটাই। বছরের পর বছর ভাড়ার টাকা গুনে ঢাকায় তাঁরা ক্লান্ত হয়ে পড়েন। তাই কোনো রকমে মাথা গোঁজার একটা ঠাঁই তাঁরা খুঁজতেই পারেন। রাজউকের উত্তরা-পূর্বাচল প্রকল্পের বিজ্ঞাপন তাঁদের স্বপ্নকে আরো প্রসারিত করে দেয়। শুরুর দিকে দ্রুততম সময়ে প্লট বরাদ্দের খবরে তাঁরা আরো বেশি আশান্বিত হয়েছিলেন। দেশে থাকতে সরকারি কাজে লাল-ফাইলের দৌরাত্ম্য তাঁরা কমবেশি সহ্য করেছেন। আশায় বুক বেঁধে পূর্বাচলে পাঁচ কাঠা জমির জন্য দরখাস্ত করলেন আমাদের গল্পের মানুষটি। দরখাস্তের সঙ্গে দুই হাজার ডলারের ড্রাফটও দিতে হলো। বিদেশে আমাদের দূতাবাসের কর্তাব্যক্তিরা স্বদেশবাসীর কী পরিমাণ কাজে লাগেন, সেই কিসসার বয়ান নিষ্প্রয়োজন। যথাযথ কাগজপত্র জোগাড় করে দরখাস্ত করতে সপ্তাহখানেক কী পরিমাণ পরিশ্রম যে মানুষটিকে করতে হয়েছিল, তা ভুক্তভোগী ছাড়া অন্যদের পক্ষে অনুধাবন করাও কঠিন। ইন্টারনেটে দরখাস্তের গতিবিধির খোঁজ রাখা। দরখাস্ত করে শুরু হলো প্রতীক্ষার পালা। দ্রুততম সময়ে প্লট বরাদ্দের স্বপ্ন অচিরেই উবে গেল। রাজউক ফিরে এল ব্যাক টু স্কয়ার ওয়ানে! যাঁরা দ্রুততম রেকর্ড টাইমে প্লট বরাদ্দ করার কথা বলেছিলেন তাঁরা ক্ষমতা থেকে অপসারিত হলেন। নতুন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আবার রাজউকের প্লট বরাদ্দের কাজে নাড়া পড়ল। স্বাভাবিকভাবেই এবার সুবিধাপ্রত্যাশীদের নতুন দল দৃশ্যপটে হাজির হলো।
রাজউক প্রতিষ্ঠান হিসেবে কী পরিমাণ তৎপর ও কর্মক্ষম, তা রাজধানীবাসীর অজানা নয়। রাজউকের ক্ষুধার্ত দেয়ালগুলোও নাকি বিশেষ বিশেষ বস্তু ছাড়া সন্তুষ্ট হয় না। রাউকের শীর্ষ ব্যক্তিরাও মাঝেমধ্যে ক্ষোভের সঙ্গে এই বিষয়ে দুই-একবার কথা বলেছেন! উত্তরা-পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দের ব্যাপারে রাজউক আগাগোড়া প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে। প্রথম প্রতিশ্রুতিটি ছিল স্বল্পতম রেকর্ড সময়ে প্লট বরাদ্দ দেওয়ার ব্যাপারে। কয়েক দিনের মধ্যেই যে কাজ সম্পন্ন করার কথা ছিল, তা শেষ হলো বেশ কয়েক মাস পর। এতে বেকায়দায় পড়েন প্লট বরাদ্দ না পাওয়া বিপুলসংখ্যক আবেদনকারীর একটি অংশ, যাঁরা প্লটের জন্য দরখাস্তই করেছিলেন দ্রুততম সময়ে বরাদ্দ হওয়ার আশায়। তা তো হলোই না, উল্টো বরাদ্দ প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরও রাজউক জনবলের অভাব, কাজের চাপ ইত্যাদি ছেঁদো অজুহাতে বিফল আবেদনকারীদের আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দেওয়া সিকিউরিটি মানি ফেরত দিতে সীমাহীন দেরি করে ফেলে। যাচাই-বাছাইয়ের নামে টাকা ফেরত দেওয়ায় এই যে বিলম্ব ঘটাল রাজউক, তার জন্য কোনো রকম জবাবদিহিতা করতে হয়নি কর্তা ব্যক্তিদের। লটারি করে ভাগ্যবানদের প্লট যেদিন বরাদ্দ করা হয়, সেদিন পূর্তপ্রতিমন্ত্রী রাজউক কর্তৃৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছিলেন, যাঁরা প্লট পাননি, তাঁদের সিকিউরিটি মানি যেন অবিলম্বে ফেরত দেওয়া হয়। হাকিম হুকুম দেন, হুকুম প্রতিপালিত হলো কি না তা হাকিমরা অনেক সময় দেখেন না, রাজউকের ক্ষেত্রেও তেমনটি হয়েছে।
প্লট বরাদ্দের প্রক্রিয়ায় অস্বাভাবিক বিলম্ব হওয়ায় সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি এক সভায় রাজউককে নির্দেশ দেয়, সিকিউরিটির টাকা যেন সুদসহ আবেদনকারীকে দেওয়া হয়। কারণ, রাজউকের ব্যাংক হিসাবে এত দিন এই টাকা পড়ে থাকার কথা ছিল না। পড়ে থাকা অর্থে যে সুদ অর্জিত হয়েছে তা রাজউক নৈতিকভাবে দাবি করতে পারে না। রাজউজ কর্তৃপক্ষের কর্ণকুহরে এই নির্দেশ পেঁৗছেছে কি না জানি না, পেঁৗছলেও তার ফলোদয় হয়নি। শুধু তাই নয়, অনেক ক্ষেত্রে ফেরত দেওয়ার সময় রাজউক জমা দেওয়া টাকা থেকে একটা অঙ্ক কেটেও নিয়েছে সেবা বাবদ!
এবার ফিরে আসি আমাদের কাহিনীর মানুষটিতে। প্লট লাভে বিফল হয়ে তিনি জাপানের অর্থ ফেরত পাওয়ার জন্য তৎপর হলেন। অনেক চিঠি, ই-মেইল চালাচালি করে দেশে এক আত্মীয়কে ডিএইচএল মারফত যাবতীয় প্রমাণ-সাবুদ পাঠিয়ে অনুরোধ করলেন তাঁর জামানতের অর্থ ফেরত নিতে। আত্মীয় অনেক চেষ্টার পর জামানতের টাকা ফেরত বাবদ একটি বিদেশি মুদ্রার ড্রাফ্ট বুঝে পেলেন সোনালী ব্যাংক, ওয়েজ আর্নার শাখা থেকে। ড্রাফট ফেরত পেয়ে জাপানপ্রবাসী ক্ষুব্ধ হলেন সংগত কারণেই। তিনি জামানত দিয়েছিলেন দুই হাজার ডলার ও আনুষঙ্গিক ব্যয় হিসেবে আরো ২০ ডলার। ফেরত পেলেন এক হাজার ৯৭০ ডলার ৭৫ সেন্ট। ২৯ ডলার ২৫ সেন্ট কেন কেটে নেওয়া হলো তার রহস্য তিনি জানতেও পারলেন না। আমরা আজকাল সমঝোতা করে চলতেই বেশি অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। নাকের বদলে নরুন পেলেও দুঃখ নেই! প্রবাসীর ভাব, ভিক্ষা থাক, কুকুর তো সামলান! যা পেয়েছি তাই নিই হাত পেতে। নিজের টাকা ফেরত পেয়েই এমন আত্মপ্রসাদ!
ড্রাফটটি ইস্যু করা হয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টারড ব্যাংক, ম্যাডিসন অ্যাভেন্যু, নিউইয়র্ক শাখার ওপর। প্রবাসীর নাম, হিসাব নম্বর, জাপানে যে ব্যাংক তাঁর হিসাব আছে, তার উল্লেখ করে চমৎকার পরিপাটি ড্রাফট দেখে কারো মনে কোনো অশুভ চিন্তা উদ্রেক হওয়ার কথা নয়। প্রবাসী ড্রাফটটি টোকিওতে তাঁর ব্যাংক হিসাবে জমা দিলেন কালেকশনের জন্য। দিন কয়েক পরে অপ্রত্যাশিত দুঃসংবাদটি পেলেন তিনি তাঁর ব্যাংক শাখার ম্যানেজারের কাছ থেকে। নিউইয়র্কের স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক থেকে চেক ফেরত এসেছে। সোজা কথায় চেক ডিজঅনার হয়েছে। কারণ, এই চেকটি অনুমোদনবিহীন! ব্যাংক ম্যানেজার প্রবাসীর আর্থিক স্বচ্ছতা সম্বন্ধে যথেষ্ট আস্থাশীল হলেও তিনি বাধ্য হলেন তাঁর অ্যাকাউন্ট সাময়িক স্থগিত রাখতে। দেখতে হবে এই ব্যক্তির মুদ্রা পাচারকারী দলের সঙ্গে কোনো সংস্রব আছে কি না। এই ব্যক্তির বিশেষ অপরাধ তিনি মুসলমান এবং এমন এক দেশের নাগরিক, যে দেশ আত্মবিজ্ঞাপিত জঙ্গি অধ্যুষিত!
ব্যাংকের ম্যানেজার ভদ্রমহিলা প্রবাসীর দুরবস্থায় কাতর হলেন। আরো কাতর হলেন, কারণ তাঁর অ্যাকাউন্ট হোল্ডার তাঁর নিজের কোনো অপরাধে নয়, অন্যের কারণে চেক ক্লিয়ারিংয়ের ব্যর্থতা সত্ত্বেও বেশ কিছু টাকা গচ্চা দিলেন। হয়রানির কথা না হয় বাদই গেল। এর পর দেশে খোঁজ নিয়ে জানা গেল, সোনালী ব্যাংক, ওয়েজ আর্নার শাখা থেকে ড্রাফট ইস্যু করে যে অ্যাডভাইজ নোট স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে পাঠানো হয় সেখানে চেকের গায়ে উলি্লখিত সোনালী ব্যাংকের বিদেশ মুদ্রা অ্যাকাউন্টের নম্বরের সঙ্গে অ্যাডভাইজে উলি্লখিত অ্যাকাউন্ট নম্বরে গরমিল! বিদেশি মুদ্রার ড্রাফট যাঁরা লেনদেন করেন, তাঁদের পক্ষে এমন ভুল শুধুই ভুল না, অমার্জনীয় অপরাধ। প্রবাসীর আত্মীয়স্বজন ড্রাফট নিয়ে কয় দিন দৌড়াদৌড়ি করলেন। ওয়েজ আর্নার ব্রাঞ্চের ম্যানেজার থেকে কেরানি কর্মচারীটিও দারুণ ব্যস্ত থাকেন, এমন ভাব। ভুলটি কিছুই না, এমন হতেই পারে বলে সংশোধিত আকারে নতুন অ্যাডভাইজ পাঠানো হলো। এবারও ভুল। এবার অ্যাডভাইজে ড্রাফট নম্বরে ভুল। শেষ ডিজিটে ভুল!
অসতর্কতা, অকর্মণ্যতার এর চেয়ে বড় উদাহরণ কি হতে পারে?
বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলে। এনালগ দেশেও এমন ভুল অকল্পনীয়।
অর্থমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত দায়িত্বশীলরা কত স্বপ্নের কথা বলেন। হায়, এমন সব ভুল কি ভুক্তভোগীকে সন্দিহান করবে না দেশের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে? কোনো গুরুত্ব আছে, কি এমন বিবেচনা করেন কর্তারা, দয়া করে নড়েচড়ে বসুন। সোনালী ব্যাংক, ওয়েজ আর্নার শাখার কর্মকাণ্ডের সঙ্গে দেশের ভাবমূর্তিও জড়িত। একই বিষয়ে ভুলের পুনরাবৃত্তির রকমফের দেখে মনে হয় 'সাম থিং ইজ রটন ইন দি স্টেট অব ডেনমার্ক'।
বিষয়টির অবতারণা করার কারণ অবশ্যই কোনো নালিশ হিসেবে নয়। ঘটনার নির্দোষ বর্ণনা মাত্র এখানে দেওয়া হলো। ঘটনার সত্যাসত্য বের করার দায় কর্তৃপক্ষের। বেশি নয়, সোনালী ব্যাংক, ওয়েজ আর্নার শাখার এপ্রিল মাসের ট্রানজেকশন রেফারেন্সের নথি একটু কষ্ট করে ঘাঁটলেই ভুলের হদিস পাওয়া যাবে। তাতে অবশ্য ভুক্তভোগী মানুষটির লাভ হবে না। তাঁর যা গচ্চা যাওয়ার গেছে। অশান্তি-অস্বস্তি যা হওয়ার তাঁরই হয়েছে।
========================
আলোচনা- 'হাইকোর্টের রায় এবং আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রসঙ্গে' by শক্তিপদ ত্রিপুরা আলোচনা- 'আইন'-এর শাসন বনাম 'অহং'-এর শাসন' by মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী খবর- কজাহাজভাঙা শিল্পে সংকটমোচন আলোচনা- 'বাংলাদেশের সংবিধানের দর্শনের গল্পসল্প' by মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী রাজনৈতিক আলোচনা- 'মধ্যবিত্তের মূল্যবোধ ও পঙ্কিল রাজনীতি রাজনৈতিক আলোচনা- 'মুক্ত বাতাসে সু চি' by রফিকুল রঞ্জু বিশ্ব অর্থনীতি 'জি-২০ সম্মেলনে ধাক্কা খেল আমেরিকা' ভ্রমণ- 'রেলগাড়িতে চড়ে' by মঈনুস সুলতান 'উৎসবের আমেজ সময়ের সংস্কৃতির' by শামসুজ্জামান খান গল্প- 'কাজল রানীর হারেম' by পাপড়ি রহমান রাজনৈতিক আলোচনা- 'এক-এগারোর প্রেতাত্মা চারপাশেই ঘুরছে by আবেদ খান খবর- মহাজোট আছে মহাজোট নেই!' by পার্থ প্রতীম ভট্টাচায্য আলোচনা- 'বাঙ্গালির বদলে যাওয়া' by সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম খবর- আফগানিস্তান শান্তি কত দূর?' by তৌহিদ আজিজ গল্প- 'ঝল্সে ওঠে জরিণ ফিতা' by রফিকুর রশীদ ফিচার- ‘আক্রান্ত' by জাফর তালুকদার
কালের কণ্ঠ এর সৌজন্য
লেখকঃ ফখরুজ্জামান চৌধুরী
কথাসাহিত্যিক, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক
এই গল্পালোচনা'টি পড়া হয়েছে...
আলোচনা- 'হাইকোর্টের রায় এবং আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রসঙ্গে' by শক্তিপদ ত্রিপুরা আলোচনা- 'আইন'-এর শাসন বনাম 'অহং'-এর শাসন' by মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী খবর- কজাহাজভাঙা শিল্পে সংকটমোচন আলোচনা- 'বাংলাদেশের সংবিধানের দর্শনের গল্পসল্প' by মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী রাজনৈতিক আলোচনা- 'মধ্যবিত্তের মূল্যবোধ ও পঙ্কিল রাজনীতি রাজনৈতিক আলোচনা- 'মুক্ত বাতাসে সু চি' by রফিকুল রঞ্জু বিশ্ব অর্থনীতি 'জি-২০ সম্মেলনে ধাক্কা খেল আমেরিকা' ভ্রমণ- 'রেলগাড়িতে চড়ে' by মঈনুস সুলতান 'উৎসবের আমেজ সময়ের সংস্কৃতির' by শামসুজ্জামান খান গল্প- 'কাজল রানীর হারেম' by পাপড়ি রহমান রাজনৈতিক আলোচনা- 'এক-এগারোর প্রেতাত্মা চারপাশেই ঘুরছে by আবেদ খান খবর- মহাজোট আছে মহাজোট নেই!' by পার্থ প্রতীম ভট্টাচায্য আলোচনা- 'বাঙ্গালির বদলে যাওয়া' by সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম খবর- আফগানিস্তান শান্তি কত দূর?' by তৌহিদ আজিজ গল্প- 'ঝল্সে ওঠে জরিণ ফিতা' by রফিকুর রশীদ ফিচার- ‘আক্রান্ত' by জাফর তালুকদার
কালের কণ্ঠ এর সৌজন্য
লেখকঃ ফখরুজ্জামান চৌধুরী
কথাসাহিত্যিক, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক
এই গল্পালোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments