বাংলাদেশের ২৭৯ কারখানা পরিদর্শন করবে ওয়ালমার্ট
বিশ্বের বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালমার্ট বাংলাদেশে যেসব পোশাক কারখানায় তাদের পণ্য প্রস্তুত করিয়ে থাকে, নিরাপত্তা যাচাই করতে সেসব কারখানা পরিদর্শন করবে।
তবে প্রতিষ্ঠানটি অন্য বড় বড় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলে কারখানার ভবন ও অগ্নিনিরাপত্তায় সহায়তা দিতে কোনো চুক্তিতে যাবে না। খবর রয়টার্স ও এএফপির।
এইচএনএম, ইন্ডিটেক্স, টেসকো ও প্রাইমার্কের মতো ইউরোপের বড় বড় প্রতিষ্ঠান (যারা ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত) বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলোর নিরাপত্তায় সহায়তা দিতে একটি চুক্তি করতে সম্মত হয়েছে। ক্যারেফোর, মার্কস অ্যান্ড স্পেনসার, বেনেটন, ম্যাঙ্গো প্রভৃতি ব্র্যান্ড এই উদ্যোগে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে।
তবে ওয়ালমার্ট মনে করে, এই ধরনের কোনো চুক্তির প্রয়োজন নেই। তার বদলে তাদের নিজস্ব পরিদর্শনব্যবস্থা অনেক ভালো ফল দেবে বলে মনে করে প্রতিষ্ঠানটি।
ওয়ালমার্ট বাংলাদেশে ২৭৯টি কারখানা পরিদর্শন করবে বলেও জানিয়েছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এই পরিদর্শন সম্পন্ন করা হবে।
গত ২৪ এপ্রিল সাভারে রানা প্লাজা ধসে পাঁচটি পোশাক কারখানার সহস্রাধিক শ্রমিক নিহত হন। এই ঘটনায় বিশ্বজুড়ে তীব্র নিন্দা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। শ্রমিকের অধিকার নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো বাংলাদেশি পোশাক ক্রেতাদের ওপর কারখানার নিরাপত্তা ও কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে চাপ প্রয়োগ শুরু করে।
ইউরোপীয় ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো এ ক্ষেত্রে ইতিবাচকভাবে সাড়া দিলেও আমেরিকার প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো সেভাবে এগিয়ে আসেনি। যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রেতাদের অন্যতম বড় সংগঠন ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন গত মঙ্গলবার আরও কয়েকটি সংগঠনের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করলেও বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
এদিকে বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের মালিক ও শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনের নেতারা বড় বড় ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা-সহায়তা দিতে চুক্তি করতে সম্মত হওয়া সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।
বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কারস সলিডারিটির প্রধান কল্পনা আক্তার খুচরা বিক্রেতাদের এই সিদ্ধান্তকে শ্রমিকদের ‘বড় বিজয়’ বলে অভিহিত করেছেন। তাঁর মতে, এর ফলে বাংলাদেশের পোশাকশ্রমিকেরা লাভবান হবেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশ তৈরি পোশাকশিল্প মালিক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি আতিকুল ইসলাম এই চুক্তির উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, যদি তারা সামনে এগিয়ে আসে এবং কারখানা সংস্কার বা শক্তিশালী করায় সহযোগিতা দেয়, তাহলে সবার জন্যই ভালো হবে। এটি হবে বাংলাদেশের প্রতি তাদের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
ইউরোপভিত্তিক শ্রম অধিকার সংগঠন ইন্ডাস্ট্রি এএলএল এ রকম একটি চুক্তি চূড়ান্ত করার জন্য ব্যাপক ভিত্তিতে কাজ করে যাচ্ছে। চুক্তির বিস্তারিত এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
তবে প্রতিষ্ঠানটি অন্য বড় বড় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলে কারখানার ভবন ও অগ্নিনিরাপত্তায় সহায়তা দিতে কোনো চুক্তিতে যাবে না। খবর রয়টার্স ও এএফপির।
এইচএনএম, ইন্ডিটেক্স, টেসকো ও প্রাইমার্কের মতো ইউরোপের বড় বড় প্রতিষ্ঠান (যারা ব্র্যান্ড হিসেবে পরিচিত) বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলোর নিরাপত্তায় সহায়তা দিতে একটি চুক্তি করতে সম্মত হয়েছে। ক্যারেফোর, মার্কস অ্যান্ড স্পেনসার, বেনেটন, ম্যাঙ্গো প্রভৃতি ব্র্যান্ড এই উদ্যোগে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে।
তবে ওয়ালমার্ট মনে করে, এই ধরনের কোনো চুক্তির প্রয়োজন নেই। তার বদলে তাদের নিজস্ব পরিদর্শনব্যবস্থা অনেক ভালো ফল দেবে বলে মনে করে প্রতিষ্ঠানটি।
ওয়ালমার্ট বাংলাদেশে ২৭৯টি কারখানা পরিদর্শন করবে বলেও জানিয়েছে। আগামী ছয় মাসের মধ্যে এই পরিদর্শন সম্পন্ন করা হবে।
গত ২৪ এপ্রিল সাভারে রানা প্লাজা ধসে পাঁচটি পোশাক কারখানার সহস্রাধিক শ্রমিক নিহত হন। এই ঘটনায় বিশ্বজুড়ে তীব্র নিন্দা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। শ্রমিকের অধিকার নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলো বাংলাদেশি পোশাক ক্রেতাদের ওপর কারখানার নিরাপত্তা ও কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে সক্রিয় ভূমিকা রাখতে চাপ প্রয়োগ শুরু করে।
ইউরোপীয় ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো এ ক্ষেত্রে ইতিবাচকভাবে সাড়া দিলেও আমেরিকার প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো সেভাবে এগিয়ে আসেনি। যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রেতাদের অন্যতম বড় সংগঠন ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন গত মঙ্গলবার আরও কয়েকটি সংগঠনের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করলেও বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
এদিকে বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের মালিক ও শ্রম অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনের নেতারা বড় বড় ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা-সহায়তা দিতে চুক্তি করতে সম্মত হওয়া সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।
বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কারস সলিডারিটির প্রধান কল্পনা আক্তার খুচরা বিক্রেতাদের এই সিদ্ধান্তকে শ্রমিকদের ‘বড় বিজয়’ বলে অভিহিত করেছেন। তাঁর মতে, এর ফলে বাংলাদেশের পোশাকশ্রমিকেরা লাভবান হবেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশ তৈরি পোশাকশিল্প মালিক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি আতিকুল ইসলাম এই চুক্তির উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, যদি তারা সামনে এগিয়ে আসে এবং কারখানা সংস্কার বা শক্তিশালী করায় সহযোগিতা দেয়, তাহলে সবার জন্যই ভালো হবে। এটি হবে বাংলাদেশের প্রতি তাদের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
ইউরোপভিত্তিক শ্রম অধিকার সংগঠন ইন্ডাস্ট্রি এএলএল এ রকম একটি চুক্তি চূড়ান্ত করার জন্য ব্যাপক ভিত্তিতে কাজ করে যাচ্ছে। চুক্তির বিস্তারিত এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
No comments