পারমাণবিক কেন্দ্র বন্ধের সুপারিশ
নিরাপত্তাজনিত কারণে জাপানের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত একটি পরীক্ষামূলক পারমাণবিক কেন্দ্র বন্ধের সুপারিশ করেছে দেশটির আণবিক শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (এনআরএ)। কেন্দ্রটি ভূমিকম্পের জন্য সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত বলে বিশেষজ্ঞরা এই অভিমত দিয়েছেন।
কর্তৃপক্ষের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে পারমাণবিক কেন্দ্রটি স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কর্মকর্তারা জানান, আরও পাঁচটি পারমাণবিক কেন্দ্র পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। সেগুলোতেও ত্রুটি ধরা পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বর্তমানে জাপানের ৫০টি পারমাণবিক চুল্লিই বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এ পর্যন্ত দুটি চুল্লি আবার চালু করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। জাপানের আণবিক শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে পরামর্শদানকারী ভূকম্পবিদদের একটি প্যানেল তাদের মূল্যায়নে বলেছে, পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত তিসুরুগা পারমাণবিক কেন্দ্রে ডি-১ নামের একটি ত্রুটি পাওয়া গেছে। এ কারণে কেন্দ্রটি চালু করা হলে তা হবে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। প্যানেলের প্রধান কুনিহিকো শিমাজাকি বলেন, ‘সৌভাগ্য যে সেখানে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রাথমিক পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
কর্তৃপক্ষের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে পারমাণবিক কেন্দ্রটি স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কর্মকর্তারা জানান, আরও পাঁচটি পারমাণবিক কেন্দ্র পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। সেগুলোতেও ত্রুটি ধরা পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বর্তমানে জাপানের ৫০টি পারমাণবিক চুল্লিই বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এ পর্যন্ত দুটি চুল্লি আবার চালু করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। জাপানের আণবিক শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে পরামর্শদানকারী ভূকম্পবিদদের একটি প্যানেল তাদের মূল্যায়নে বলেছে, পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত তিসুরুগা পারমাণবিক কেন্দ্রে ডি-১ নামের একটি ত্রুটি পাওয়া গেছে। এ কারণে কেন্দ্রটি চালু করা হলে তা হবে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। প্যানেলের প্রধান কুনিহিকো শিমাজাকি বলেন, ‘সৌভাগ্য যে সেখানে কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রাথমিক পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
No comments