রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সরাতে বেগ পাচ্ছে মিয়ানমার
ঘূর্ণিঝড় মহাসেনের হাত থেকে বাঁচাতে হাজার হাজার মানুষকে উপকূল এলাকা থেকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছে মিয়ানমার সরকার। কিন্তু রাখাইনের রোহিঙ্গা মুসলিমদের সরাতে গিয়ে বেগ পেতে হচ্ছে তাদের। অজানা আশঙ্কায় রোহিঙ্গারা অন্যত্র যেতে রাজি হচ্ছে না।
মহাসেনের কারণে শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে সাতজনের প্রাণহানি ঘটেছে এবং প্রায় চার হাজার লোক ঘরছাড়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ এই তথ্য জানায়। ঘূর্ণিঝড়টি ধীরে ধীরে বঙ্গোপসাগরের উত্তর দিকে অগ্রসর হচ্ছে। কাল শুক্রবার সকালে এটি মিয়ানমার ও বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
মিয়ানমার সরকার ৩৮ হাজার মুসলিম রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে মঙ্গলবারের মধ্যে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু রোহিঙ্গাদের অনেকেই রাখাইন রাজ্য ছেড়ে অন্যত্র যেতে রাজি হয়নি। তাদের আশঙ্কা, কর্তৃপক্ষ এই সুযোগে অন্য উদ্দেশ্য হাসিল করতে পারে। তারা বলছে, ফের উদ্বাস্তু হওয়ার চেয়ে তারা বরং ঝড়ের কবলে পড়ে মরতে রাজি। গত বছর জাতিগত দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ার পর রোহিঙ্গারা দেশটির নিম্নাঞ্চলে গিয়ে আশ্রয় নেয়।
জাতিসংঘ বলেছে, মহাসেন ঘূর্ণিঝড়টি দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু এরপরও বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ৮২ লাখ মানুষ ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
মহাসেনের কারণে শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে সাতজনের প্রাণহানি ঘটেছে এবং প্রায় চার হাজার লোক ঘরছাড়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ এই তথ্য জানায়। ঘূর্ণিঝড়টি ধীরে ধীরে বঙ্গোপসাগরের উত্তর দিকে অগ্রসর হচ্ছে। কাল শুক্রবার সকালে এটি মিয়ানমার ও বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে।
মিয়ানমার সরকার ৩৮ হাজার মুসলিম রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে মঙ্গলবারের মধ্যে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু রোহিঙ্গাদের অনেকেই রাখাইন রাজ্য ছেড়ে অন্যত্র যেতে রাজি হয়নি। তাদের আশঙ্কা, কর্তৃপক্ষ এই সুযোগে অন্য উদ্দেশ্য হাসিল করতে পারে। তারা বলছে, ফের উদ্বাস্তু হওয়ার চেয়ে তারা বরং ঝড়ের কবলে পড়ে মরতে রাজি। গত বছর জাতিগত দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ার পর রোহিঙ্গারা দেশটির নিম্নাঞ্চলে গিয়ে আশ্রয় নেয়।
জাতিসংঘ বলেছে, মহাসেন ঘূর্ণিঝড়টি দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু এরপরও বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ৮২ লাখ মানুষ ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
No comments