নতুন দায়িত্বে জিসিএমের মালয়েশীয় উপদেষ্টা
ফুলবাড়ী কয়লাখনি প্রকল্পের কয়লা উত্তোলন এবং সেখানে বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের উদ্যোক্তা বিতর্কিত ব্রিটিশ কোম্পানি জিসিএম লিমিটেড জানিয়েছে, তাদের প্রধান বিনিয়োগকারী পোলো রিসোর্সেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন ঘটেছে। এই পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ফুলবাড়ী প্রকল্পে মাইকেল ভি মুন ট্যাং নামের একজন মালয়েশীয় নাগরিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় থাকছেন।
গ্লোবাল কোল ম্যানেজমেন্টের (জিসিএম) পক্ষ থেকে মঙ্গলবার লন্ডনে এক ঘোষণায় জানানো হয়, পোলো রিসোর্সেসের ব্যবস্থাপনায় নির্বাহী কো-চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন ট্যাং। গত ২১ ফেব্রুয়ারি জিসিএম জানিয়েছিল, ফুলবাড়ী প্রকল্পটির অনুমোদন লাভের কাজে সহায়তার জন্য তারা মাইকেল ভি মুন ট্যাংয়ের বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান, মেটিয ক্যাপিটালকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করেছে। একই সময়ে আলাদা ঘোষণায় কোম্পানিটি জানিয়েছিল, প্রকল্পের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে তাদের আলোচনা পুনরায় শুরু হয়েছে।
জিসিএমের ঘোষণায় বলা হয়েছিল, মেটিয ক্যাপিটালকে পরামর্শক নিয়োগ করা হয়েছে প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন লাভের জন্য এবং চুক্তিটি বহাল থাকবে এক বছর। এ জন্য জিসিএম তার আড়াই লাখ শেয়ার দেয় মেটিয ক্যাপিটালকে। তবে প্রকল্পের অনুমোদন না হলে এই চুক্তি বাতিল হবে বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়। সে সময় আরও জানানো হয়, জিসিএম লিমিটিডে এককভাবে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ ছিল যে পোলো রিসোর্সেস লিমিটেডের, সেই পোলো তার শেয়ারের কিছু অংশ মালয়েশীয় এক বিনিয়োগকারীর কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। তখন অবশ্য সেই মালয়েশীয় বিনিয়োগকারীর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। এসব তথ্য প্রকাশের মাত্র তিন মাসের মধ্যেই মেটিয ক্যাপিটালের প্রধান মাইকেল ট্যাং জিসিএমের প্রধান অংশীদার প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেলেন।
মালয়েশিয়ার স্টক এক্সচেঞ্জ এবং পুঁজিবাজার সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাইকেল ভি মুন ট্যাং হলেন মেটিয ক্যাপিটালের প্রধান নির্বাহী। ট্যাং আন্তর্জাতিক অধিগ্রহণ এবং কোম্পানি বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ আইনজীবী। তবে তাঁর মেটিয ক্যাপিটাল সম্পর্কে তেমন একটা তথ্য পাওয়া যায়নি।
জিসিএম প্রায় এক দশক ধরে ফুলবাড়ী কয়লাখনি প্রকল্পে খননকাজ শুরুর জন্য চূড়ান্ত সরকারি অনুমোদন লাভের চেষ্টা করছে। কোম্পানিটি এর আগে এশিয়া এনার্জি নামে পরিচিত ছিল। তারা ফুলবাড়ী এলাকা এবং বাংলাদেশের জাতীয় পর্যায়ে তীব্র বিরোধিতা ও প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়। পরে এশিয়া এনার্জি ২০০৩ সালে জিসিএম লিমিটেডে রূপান্তরিত হয় এবং পরের বছর তা লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের সহযোগী অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট মার্কেটে (এআইএম ) তালিকাভুক্ত হয়।
গত ৬ মার্চ ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদলকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছিলেন, বর্তমান সরকারের মেয়াদেই কয়লা উত্তোলনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং উন্মুক্ত পদ্ধতিতেই কয়লা উত্তোলন করা হবে। জিসিএমের হিসাব অনুযায়ী, ফুলবাড়ীতে মজুত কয়লার পরিমাণ ৫৭ কোটি ২০ লাখ টন। বর্তমান বাজারদরে এর মূল্য চার হাজার ৩০০ কোটি ডলার।
গ্লোবাল কোল ম্যানেজমেন্টের (জিসিএম) পক্ষ থেকে মঙ্গলবার লন্ডনে এক ঘোষণায় জানানো হয়, পোলো রিসোর্সেসের ব্যবস্থাপনায় নির্বাহী কো-চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন ট্যাং। গত ২১ ফেব্রুয়ারি জিসিএম জানিয়েছিল, ফুলবাড়ী প্রকল্পটির অনুমোদন লাভের কাজে সহায়তার জন্য তারা মাইকেল ভি মুন ট্যাংয়ের বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান, মেটিয ক্যাপিটালকে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ করেছে। একই সময়ে আলাদা ঘোষণায় কোম্পানিটি জানিয়েছিল, প্রকল্পের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে তাদের আলোচনা পুনরায় শুরু হয়েছে।
জিসিএমের ঘোষণায় বলা হয়েছিল, মেটিয ক্যাপিটালকে পরামর্শক নিয়োগ করা হয়েছে প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন লাভের জন্য এবং চুক্তিটি বহাল থাকবে এক বছর। এ জন্য জিসিএম তার আড়াই লাখ শেয়ার দেয় মেটিয ক্যাপিটালকে। তবে প্রকল্পের অনুমোদন না হলে এই চুক্তি বাতিল হবে বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়। সে সময় আরও জানানো হয়, জিসিএম লিমিটিডে এককভাবে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ ছিল যে পোলো রিসোর্সেস লিমিটেডের, সেই পোলো তার শেয়ারের কিছু অংশ মালয়েশীয় এক বিনিয়োগকারীর কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। তখন অবশ্য সেই মালয়েশীয় বিনিয়োগকারীর পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। এসব তথ্য প্রকাশের মাত্র তিন মাসের মধ্যেই মেটিয ক্যাপিটালের প্রধান মাইকেল ট্যাং জিসিএমের প্রধান অংশীদার প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেলেন।
মালয়েশিয়ার স্টক এক্সচেঞ্জ এবং পুঁজিবাজার সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাইকেল ভি মুন ট্যাং হলেন মেটিয ক্যাপিটালের প্রধান নির্বাহী। ট্যাং আন্তর্জাতিক অধিগ্রহণ এবং কোম্পানি বিষয়ে একজন বিশেষজ্ঞ আইনজীবী। তবে তাঁর মেটিয ক্যাপিটাল সম্পর্কে তেমন একটা তথ্য পাওয়া যায়নি।
জিসিএম প্রায় এক দশক ধরে ফুলবাড়ী কয়লাখনি প্রকল্পে খননকাজ শুরুর জন্য চূড়ান্ত সরকারি অনুমোদন লাভের চেষ্টা করছে। কোম্পানিটি এর আগে এশিয়া এনার্জি নামে পরিচিত ছিল। তারা ফুলবাড়ী এলাকা এবং বাংলাদেশের জাতীয় পর্যায়ে তীব্র বিরোধিতা ও প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়। পরে এশিয়া এনার্জি ২০০৩ সালে জিসিএম লিমিটেডে রূপান্তরিত হয় এবং পরের বছর তা লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের সহযোগী অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট মার্কেটে (এআইএম ) তালিকাভুক্ত হয়।
গত ৬ মার্চ ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদলকে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছিলেন, বর্তমান সরকারের মেয়াদেই কয়লা উত্তোলনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং উন্মুক্ত পদ্ধতিতেই কয়লা উত্তোলন করা হবে। জিসিএমের হিসাব অনুযায়ী, ফুলবাড়ীতে মজুত কয়লার পরিমাণ ৫৭ কোটি ২০ লাখ টন। বর্তমান বাজারদরে এর মূল্য চার হাজার ৩০০ কোটি ডলার।
No comments