ফিচার- ‘আক্রান্ত' by জাফর তালুকদার
আজকাল ছোট ছোট কারণে মহিবুল ভারি রেগে যায়। সকালের কথাই ধরা যাক। দিনের প্রথম ফোনটা সে করল একরাম সাহেবকে। লোকটা একটা প্রথম শ্রেণীর ধড়িবাজ। নানারকম
আবরণের ভেতর সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে। চাঁছাছোলা প্রকৃতির লোক। এসব লোকের সঙ্গে স্ত্রীরা কী করে শোয় খোদা মালুম।
প্রবল অস্বস্তি নিয়ে মোবাইলে কল দিল মহিবুল। যথারীতি সাড়াহীন। একটা কুৎসিত গাল এসে গেছল মুখে। কিন্তু সেটা সংবরণ করে মিনিটকুড়ি পর আবার মোবাইল সেট তুলে নিল কানে।
রিং বাজল। এবং অনেকটা চমকে দিয়ে অপর প্রান্তের আওয়াজ ভেসে এল খসখসে গলায়, 'আধঘন্টা পর ফোন করেন। আমি এখন রাস্তায়।'
রাস্তায় তো কী হয়েছে চাঁদু, তোমার ফোন ধরতে ইয়েতে কষ্ট হয় বুঝি?
কথাটা বিড় বিড় করে প্রচন্ড রেগে যায় মহিবুল। কেন বাপু, একটা মিনিট কথা বললে কী এমন মহাভারত অসশুদ্ধ হত! আমি তো টাকা ধার চাচ্ছি না। সে ফ একটা জরুরি কথা জানানোর জন্য ফোনটা করা। আর তুমি শস্না আধ-ঘন্টার ইয়ে দেখালে। যেন প্রাইম মিনিস্টারের মতো কত ব্যস্ততা তোমার! এসব ভঙ্গি-পুরুষদের মাটিতে পুঁতে দোররা মারা দরকার।
রাগে গর গর করে দ্বিতীয় ফোনটা করল হাতেম আলীকে। এ এক অদ্ভুত চিজ। এমনভাবে হ্যালো বলবেন যেন নিজের রোমকূপ ছাড়া উনি বিশ্বব্রহ্মান্ডের কিছু চেনন না।
চেনার ব্যবস্থা হল।
এবার সেই চিরাচরিত ব্যস্ততার ফিরিস্তি। একেবারে দাড়ি-কমাসমেত লোকটা যখন নন-স্টপ কথার তুফান ছোটাচ্ছে, মহাবিরক্তিতে 'আচ্ছা' বলে ফোনটা কেটে দিল মহিবুল।
প্রচন্ড ঘৃণা আর রাগে তার মাথা ধরে গেল।
হয়ত প্রেশারটাই বেড়েছে আবার। আজকাল এতটুকুতেই সে উতলা হয়ে যায়। যখন তখন খুন চেপে যায় মাথায়।
সেদিন আরোগ্য নিলয় থেকে ফোন করল পাপু। মাঝেমধ্যে ওরা এরকম করে। কিন্তু এবার একটু ব্যত্যয় ঘটল।
'কেমন আছেন স্যার?'
'এতদিন পর মনে পড়ল!'
'সরি স্যার, ব্যস্ততা মেরে ফেলছে একেবারে। ঢাকার বাইরে একটা কাজে আটকে ছিলাম বহুদিন। রাতে স্বপ্ন দেখলাম আপনাকে। সেই উদ্দেশ্যেই ফোনটা করা। আপনার শরীর কেমন?'
মনটা ভালো হয়ে গেল।
একজন মানুষ সে ফ উদ্যোগি হয়ে তার শরীরের খোঁজ-খবর নিচ্ছে। এর চেয়ে মধুর ঘটনা আর কী হতে পারে।
তাহলে সবকিছু পচে যায়নি এখনও।
মহিবুলের গলায় খুশির ঝিলিক, 'হঁ্যা ভাই, শরীর তো ভালো। কিন্তু রাতে পেচ্ছাবের মাত্রাটা একটু বেড়ে গেছে।'
'ডায়েবেটিস চেক করিয়েছেন?'
'তা বোধ হয় করিয়েছি মাসছয়েক আগে।'
'ঠিক আছে, এখন আরেকবার করিয়ে নিন। আপনি কাল দশটায় খালি পেটে চলে আসুন আমাদের এখানে। ডা:মাসুদকে বলে রাখছি..।'
অনেকদিন ওদিকে যাওয়া হয় না।
অথচ কিছুদিন থেকে মন বলছিল ডাক্তারের কাছে যাওয়া দরকার। কিন্তু নানা ছুতোনাতায় নিজেকে ঠেকিয়ে রেখেছে। আজ-কাল করে দিন গড়াচ্ছে কেবল। সময় আর হয় না। পাপুর কথায় ইচ্ছেটা চেগে উঠল।
এর আগে বহুবার এসেছে এখানে। আজ একটু অন্যরকম ঠেকল। ভবনটা আরো উপরে উঠছে। ঘষা-মাজার ছোঁয়াটা স্পষ্ট। অন্য হাসপাতালগুলোতে সচরাচর পেচ্ছাব আর ফেনাইলের উৎকট গন্ধ বিলিয়ে রোগীদের অভ্যর্থনা জানানো হয়। এখানে এই ভয়ঙ্কর প্রচেষ্টাটি অনুপস্থিত দেখে ভাল লাগল।
কিন্তু এই ভালোলাগাটা বেশিক্ষণ থাকে না। লিফটের কাছে সবে এসে দাঁড়িয়েছে, এমন সময় স্ট্রেচার ঠেলে একজন রোগী নিয়ে হাজির হল নার্স। রোগী তো নয় জীবন্ত লাশ। বৃদ্ধ মানুষটার কঙ্কালসার দেহের ভেতর এখনও হয়ত প্রাণপাখিটা লুকিয়ে আছে কোথাও। একটু সুযোগ পেলেই সেটা উড়ে যাবে ফুড়-ত করে।
মানুষটাকে দেখে এক ধরনের কষ্ট অনুভব করে মহিবুল। গত জুলাইতে বাবাকে নিয়ে এ ধরনের একটা কষ্টে পড়তে হয়েছিল তাদের। ক্লিনিকের সেই ভয়ঙ্কর দিনগুলোর কথা ভাবলে গা হিম হয়ে আসে। এরকম কেঠো-শরীরে বাবা হাঁপরের মতো নিশ্বাস টেনেছিলেন দীর্ঘ পনেরোটা দিন। স্মৃতিভ্রষ্ট হয়ে নানারকম আবোল তাবোল বকতেন। এই মানুষটা যে ফের স্বাভাবিক হয়ে সংসারে ফিরে আসবেন এটা ছিল ধারণার অতীত। এই মানুষটাও হয়ত ফিরবে। গভীর শ্রান্তির ডুব-সাঁতার থেকে জেগে উঠে হঠাৎই হয়ত বলবে, ডিমভাজা খাব।
রিসিপসনে খবর পাঠাতেই একরকম ছুটে হাজির হল পাপু। এই ছোটখাট কর্মকর্তাটি দাপিয়ে বেড়ায় পুরো হাসপাতাল। করিৎকর্মা মানুষ। সবার প্রিয় পাপু ভাই।
পাপু আগের মতোই আছে। সেই পরিচিত অমায়িক হাসিমুখ। শুধু শরীরটা একটু মোটার দিকে ঝুঁকেছে এই যা।
'এসেছেন তাহলে! আর দেরি নয়। আমি ঋতুকে বলে দিয়েছি। ও আপনার সঙ্গে থেকে সব করিয়ে দেবে। চিন্তা করবেন না।'
ঋতু যার নাম সেই মেয়েটি পাশে দাঁড়িয়ে। কেমন বোন বোন চেহারা। সব মেয়েকে দেখলে এই ভাব মনে জাগে না।
ঋতু এই দায়িত্বটা পেয়ে খুশি হয়েছে মনে হয়। সে কথা বলেন ধীরে। হাসিটি নরম। একে দেখে মন আরাম পেলেও তিনি প্রথম সুঁচটি ফোটালেন ভুল শিরায়। ঋতুকে একটু লজ্জিত মনে হল।
এখন পাকা দুঘন্টা অবসর। গস্নুকোজ খেয়ে ফের রক্ত দিতে হবে- এটাই নিয়ম।
এর আগে আলট্রাসনোগ্রামের কাজ হয়ে গেছে। পেট এখনও ফাঁকা। অপেক্ষা ভিন্ন গত্যন্তর নেই।
ঋতুর সঙ্গে বাইরে এসে দাঁড়াতেই একটা রিকশা এসে দাঁড়াল গেটের কাছে। একজন গুরুতর অসুস্থ মহিলাকে ধরে নামাল দুজন লোক।
মহিবুল হতাশ গলায় বলল, 'গেটের কাছে হাসপাতালের লোক নেই কেন?'
'আপনার কোনো অসুবিধা হচ্ছে স্যার! লোকজন কাউকে ডাকব?' ঋতুর গলায় উৎকণ্ঠা।
'না, না, আমার জন্য নয়। অই মহিলার জন্যে বলেছিলাম। অসুস্থ রোগী গেটের কাছে এসে স্ট্রেচারের জন্যে অপেক্ষা করবে এটা খুব খারাপ কথা। তাহলে রোগী হাসপাতালে আসে কেন, অন্য কোথাও গেলেই হয়।'
'বিডি মনে অয় মরচে!'
একজন লোক ইয়ার্কি-গলায় কথাটা ছুঁড়ে দিয়ে চলে গেল সিঁড়ির গোড়ার দিকে।
ঋতু অবাক হয়ে বলল, 'শুনলেন, ভদ্রলোক কী কমেন্ট করল!'
'নু্যইসেন্স। এরকম কথাবার্থা হাসপাতালে যত কম হয় ততই ভাল।'
'চলেন স্যার, ওপরে যাই, ওখানে বিশ্রাম করবেন।' ঋতু অনুরোধের সুরে কথাটা বলে রওনা দিল লিফটের দিকে। বিশ্রামের ব্যবস্থা বেশ ভালই হল বলতে হবে।
চারতলার ৪৩০ নম্বর কেবিনটি আপাতত তার দখলে। মাত্র দু'ঘন্টার জন্যে এই ঘরের বাসিন্দা সে। কিন্তু এটা হোটেল নয়, হাসপাতাল। স্বভাবত অন্যরকম একটা মিশ্র অনুভূতি আক্রান্ত করল তাকে।
এখানে বিছানাপত্র যথেষ্ট পরিচ্ছন্ন। পাশাপাশি দুটো খাট। একটা রোগীর। অন্যটি বোধ হয় অ্যাটেনডেন্টের।
অন্যের বিছানা ব্যবহারের বেলায় তার একটু খুঁতখুঁতোনি আছে। বিদেশে খুব বড় হোটেলে রাত কাটিয়েও কেমন যেন নিজের করে নিতে পারেনি বিছানাটা। বাড়িতেও একই অবস্থা হয়। মহুয়ার কথা আলাদা। কিন্তু অন্য কেউ দুদন্ড বসলেও চাদর-বালিশ কাঁটা হয়ে যায়।
এখন সেই ভাবটা আরো তীব্র হয়ে উঠেছে। একটু গড়িয়ে নেবার লোভ সামলাতে পারছে না। কিন্তু কিছুতেই সায় পাচ্ছে না মনের। অগত্যা হাতের কাছের খবর কাগজটা বিছিয়ে একটু ভঙ্গি হল শোয়ার। কিন্তু অস্বস্তির খোঁচাটা তখনও লেগে আছে মনে। আচ্ছা, বালিশের ওয়াড়ে যে আবছা দাগের আভা ওটা কিসের! নিশ্চয় রোগীর তেলচিটে চুলের ফসল। নাকি অন্য কিছু, কে জানে!
এর আগে যত রোগী এখানে শুয়েছে, তাদের একটা কাল্পনিক চেহারা মনে দাঁড় করার চেষ্টা করল। কোনো যক্ষ্মা বা এইডসের রোগি-টোগি আসেনি তো! যদি এসেই থাকে, এদের মধ্যে মারা গেছে কজন। সচরাচর কেউ মরতে হাসপাতালে আসে না। কিন্তু কাউকে না কাউকে এই দুর্ভাগ্য তো মেনে নিতে হয়।
আপাতত সেই অনভিপ্রেত-লাশটার অস্তিত্ব টের পাওয়া গেল নিজের কাছে। যেন হাত বাড়ালেই তাকে ছুঁয়ে দেয়া যাবে।
'ভাইসাহেব, আপনার নাম?'
'আবদুস সামাদ।'
'কী করে মৃতু্য হল আপনার?'
'আস্তে বলেন, এইডস।'
'কী করে এই রোগ হল?'
'এ আবার খুলে বলতে হবে নাকি! দুবাইতে ছিলাম এক যুগ ধরে। হাতে টাকা এলে যা হয় বুঝতে পারেন। বাছ-বিচার থাকে না। ফলে যা হবার তাই হলঃ।'
'আহা, খুব দুঃখের কথা।'
'দুঃখের তো বটেই। এই অসুখের নামে সবাই একে একে ছেড়ে গেল আমাকে। এমনকি বউটাও চলে গেল ছেলেমেয়ে নিয়ে। সে থাক। সবাই তো সুখের পায়রা। বিপদের দিনে কে কার কথা মনে রাখে বলেন। ভাগ্যিস, একটা লোক দয়া করে রেখে গেছিলেন এখানে, না হলে কী যে হতঃ।'
একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলেন হয়ত।
দরজায় মৃদু টোকা।
'কাম ইন।'
'সরি স্যার। ডিসটার্ব করলাম।'
'অ ঋতু, আসুনঃ। কী ব্যাপার।'
'আপনার তো আরেকবার আলটাসনোগ্রাম করতে হবে। বাথরুমে গেছিলেন নাকি?'
'তা গিয়েছি। প্রয়োজনের সময় আবার চাপ তৈরি করতে পারব অসুবিধা হবে না।'
'থ্যাংকু স্যার। আপনার কোনো অসুবিধা হচ্ছে না তো?'
'মোটেই না। ছোটখাটো একটা ঘুম দিয়ে উঠেছি। বেশ ভালই কেটেছে বলতে হবে। চিন্তা করবেন না, আমি সময় মতো নিচে চলে আসব।'
ঋতু নরম হেসে চলে গেল।
এখন কত বাজে কে জানে। দেয়াল-ঘড়িটা থমকে আছে দশটার কোঠায়। এখন নিশ্চয় এগারোটার কম হবে না। নিশ্চিন্তে আরো ঘন্টাখানেক ঘুমিয়ে নেয়া যায়।
এর ভেতরই পেটটা আবার ভারি হয়ে উঠেছে। বেগটা কতক্ষণ সামাল দিতে পারবে সেটাই কথা। প্রোস্টেটের সমস্যা কতখানি গড়াল কে জানে। ডাক্তার তো বললেন পেটের সব যন্ত্রপাতি ভাল। তবে এ রকম হবার কারণ কী। একজন ইউরোলোজিস্ট-এর সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলা যায়। পাপু কী করছে কে জানে!
ছেঁড়া-ঘুমটা চোখজুড়ে জড়িয়ে এসেছে কেবল এমন সময় মনে হল কে যেন নিঃশব্দে এসে বসল পাশের খাটে।
'কে ঋতু?'
'না।'
'তবে?'
'আমি কেয়া।'
এখানে কী প্রয়োজন বলুন তো, আপনাকে ঠিকঃ।'
'আপনি আমার খাটে শুয়ে আছেন কেন? উঠুন, আমি শোবো।'
'ও বুঝেছি , আপনিও এখানে ছিলেন বুঝি এক সময়। তা কী হয়েছিল আপনার?'
সে অনেক কথা। আমরা তখন মগবাজার থাকি। বেশ সুখের সংসার ছিল আমাদের। কোত্থেকে যে কী হয়ে গেল। কিছুই বুঝে উঠতে পারলাম না। আমার হাজব্যান্ড ছিলেন বড় অফিসার।
হঠাৎ মতিভ্রম হল মানুষটার। অফিসের এক স্টাফের সঙ্গে তার অ্যাফেয়ার শুরু হল। এদের নানা-কীর্তি-কাহিনী কানে আসত। পাত্তা দিতাম না। ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে। আমার অন্ধ বিশ্বাস একদিন ঝড় হয়ে নেমে এল সংসারে। সে মহিলাকে নিয়ে উঠে গেল কলাবাগানের আলাদা বাসায়। এটা শোনার পর কেন জানি মাটি সরে গেল পায়ের নিচে থেকে। মনে হল এ অপমান সহ্য করে বেঁচে থেকে কী লাভ। সেই রাতেই একগাদা ঘুমের বড়ি খেলাম মরার জন্যে। বাসা থেকে ধরাধরি করে নিয়ে এল এখানে-এই বিছানায়। তারপর বুঝতেই পারছেনঃ।
'ওই মাই গড, আপনি তাহলে সেই কেয়া ইফতেখার!'
'আপনি আমাকে চেনেন কী করে?
'চিনব না মানে, আপনার অই লাডলা স্বামীটাই তো আমার ওয়াইফ-কে ফুঁসলে নিয়ে সংসার পেতেছে। দুটো বাচ্চা সামাল দিতে গিয়ে নিজেই এখন অসুস্থ হবার জোগাড়। তবে কথা দিচ্ছি, অই স্কাউনড্রেলটাকে আমি ছাড়ব না।
এর মাশুল ওকে পেতেই হবে একদিন।'
'কে?'
'স্যার, আমি ঋতু। বারোটা বাজে।'
বিছানার সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে দ্রুত আড়মোড়া ভাঙল সে। আর দেরি নয়। এখনই নিচে ছুটতে হবে টেস্টের জন্যে!
দরজা খুলে পা বাড়াতেই বিনম্র হাসল মেয়েটি,
'স্যার, আপনার ঘুম হয়েছে তো ঃ!'
'হঁ্যা, হঁ্যা, চমৎকার। চলুন, যাই।'
' না মানে, সবাই ঘরটাকে ঘোস্ট-চেম্বার বলে তো। না জানি, আপনার বিশ্রামে কোনো ব্যাঘাত হল কি না!'
ঋতু অপাঙ্গে হেসে পা বাড়াল সামনের দিকে।
=======================
স্মরণ- 'একজন বিস্মৃতপ্রায় বুদ্ধিজীবী' by আহমাদ মাযহার গল্প- 'অলৌকিক উপাখ্যান' by হাসান মোস্তাফিজুর রহমান গল্প- 'জয়মন্টপের জায়াজননী' by জামাল উদ্দীন আলোচনা- 'তুর্গিয়েনেফ প্রসাদাৎ' by হায়াৎ মামুদ গল্প- 'একটাই জীবন' by হাজেরা নজরুল ফিচার- 'এটি একটি সংখ্যামাত্র' by রণজিৎ বিশ্বাস গল্প- 'সোনালি চিল' by সৈয়দ মোফাজ্জেল হোসেন গল্প- 'বোবা ইশারা' by মণীশ রায় গল্প- 'চিরদিনের' by মঈনুল আহসান সাবের স্মরণ- 'আবদুল মান্নান সৈয়দ সাহিত্যের এক সর্বসত্তা আলোচনা- 'বাংলা চর্চা পরিচর্যা ও ইংরেজি শেখা' আলোচনা- 'আমার ছেলেবেলার ঈদ আর বুড়োবেলার ঈদ' আলোচনা- 'নৈতিক চেতনা : ধর্ম ও মতাদর্শ' by আবুল কাসেম ফজলুল হক খবর- গণতান্ত্রিক সব শক্তির সঙ্গে কাজ করতে চাই: সু চি ফিচার- ‘নিজের কথা : বেঁচে আছি' by হুমায়ূন আহমেদ কবিতা- সাম্প্রতিক সময়ের কিছু কবিতা আলোচনা- 'মোস্লেম ভারত' পত্রিকায় চর্চিত মুসলিম ধর্ম- দর্শনের স্বরূপ ইতিহাস- 'চারশ' বছরের ঢাকা লোক ঐতিহ্যের দশ-দিগন্ত' by আনিস আহমেদ গল্পালোচনা- 'মৃত্যুর মুশায়রা' by সেলিনা হোসেন গল্প- 'বৃষ্টি নেমেছিল' by ইমদাদুল হক মিলন গল্প- 'সড়ক নভেল' by হাসনাত আবদুল হাই গল্প- 'জানালার বাইরে' by অরহ্যান পামুক স্মৃতি ও গল্প- 'কবির অভিষেক' by মহাদেব সাহা ইতিহাস- 'ভাওয়ালগড়ের ষড়যন্ত্র' by তারিক হাসান
দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্য
লেখকঃ জাফর তালুকদার
এই ফিচার'টি পড়া হয়েছে...
স্মরণ- 'একজন বিস্মৃতপ্রায় বুদ্ধিজীবী' by আহমাদ মাযহার গল্প- 'অলৌকিক উপাখ্যান' by হাসান মোস্তাফিজুর রহমান গল্প- 'জয়মন্টপের জায়াজননী' by জামাল উদ্দীন আলোচনা- 'তুর্গিয়েনেফ প্রসাদাৎ' by হায়াৎ মামুদ গল্প- 'একটাই জীবন' by হাজেরা নজরুল ফিচার- 'এটি একটি সংখ্যামাত্র' by রণজিৎ বিশ্বাস গল্প- 'সোনালি চিল' by সৈয়দ মোফাজ্জেল হোসেন গল্প- 'বোবা ইশারা' by মণীশ রায় গল্প- 'চিরদিনের' by মঈনুল আহসান সাবের স্মরণ- 'আবদুল মান্নান সৈয়দ সাহিত্যের এক সর্বসত্তা আলোচনা- 'বাংলা চর্চা পরিচর্যা ও ইংরেজি শেখা' আলোচনা- 'আমার ছেলেবেলার ঈদ আর বুড়োবেলার ঈদ' আলোচনা- 'নৈতিক চেতনা : ধর্ম ও মতাদর্শ' by আবুল কাসেম ফজলুল হক খবর- গণতান্ত্রিক সব শক্তির সঙ্গে কাজ করতে চাই: সু চি ফিচার- ‘নিজের কথা : বেঁচে আছি' by হুমায়ূন আহমেদ কবিতা- সাম্প্রতিক সময়ের কিছু কবিতা আলোচনা- 'মোস্লেম ভারত' পত্রিকায় চর্চিত মুসলিম ধর্ম- দর্শনের স্বরূপ ইতিহাস- 'চারশ' বছরের ঢাকা লোক ঐতিহ্যের দশ-দিগন্ত' by আনিস আহমেদ গল্পালোচনা- 'মৃত্যুর মুশায়রা' by সেলিনা হোসেন গল্প- 'বৃষ্টি নেমেছিল' by ইমদাদুল হক মিলন গল্প- 'সড়ক নভেল' by হাসনাত আবদুল হাই গল্প- 'জানালার বাইরে' by অরহ্যান পামুক স্মৃতি ও গল্প- 'কবির অভিষেক' by মহাদেব সাহা ইতিহাস- 'ভাওয়ালগড়ের ষড়যন্ত্র' by তারিক হাসান
দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্য
লেখকঃ জাফর তালুকদার
এই ফিচার'টি পড়া হয়েছে...
No comments