বিদায় বললেন ফার্ডিনান্ড
রিও ফার্ডিনান্ড ইঙ্গিতটা দিয়েছিলেন আগেই। গত মার্চে দুই বছর পর বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ইংল্যান্ড জাতীয় দলে ডাক পেয়েও ‘ফিটনেস প্রোগ্রামের’ অজুহাতে সাড়া দেননি। এবার স্পষ্ট ঘোষণাই দিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ডিফেন্ডার। কাল বলে দিলেন জাতীয় দলের অধ্যায় শেষ, এবার মনোযোগ শুধুই ক্লাব ফুটবলে। এ ছাড়া জাতীয় দলে তরুণদের সুযোগ করে দেওয়াটাকেও কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন ৩৪ বছর বয়সী সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক।
অনেক চিন্তাভাবনা করেই সিদ্ধান্তটি নিয়েছেন বলে জানালেন ইংল্যান্ডের হয়ে ৮১টি ম্যাচ খেলা ফার্ডিনান্ড, ‘অনেক ভেবেই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আন্তর্জাতিক ফুটবল ছাড়ার এটাই সঠিক সময়। বয়স হয়ে গেছে ৩৪। সরে দাঁড়ানোর এটাই তো সময়। এতে তরুণ খেলোয়াড়েরা সুযোগ পাবে। আর আমাকেও ক্লাব ক্যারিয়ারে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ দেবে।’
ইংল্যান্ডের হয়ে খেলা সর্বকনিষ্ঠ ডিফেন্ডার ফার্ডিনান্ড ১৯৯৭ সালে প্রথম সুযোগ পান জাতীয় দলে। ওয়েম্বলিতে ক্যামেরুনের বিপক্ষে ম্যাচটি খেলার এক সপ্তাহ আগে ১৯তম জন্মদিন পালন করা ফার্ডিনান্ড এরপর ইংল্যান্ডের হয়ে বিশ্বকাপ খেলেছেন তিনটি। সংখ্যাটি চারও হতে পারত, যদি না ২০১০ দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের আগে চোটের কবলে পড়তেন।
অনূর্ধ্ব-১৭ থেকে শুরু করে জাতীয় দলের প্রতিটি ধাপে খেলা ফার্ডিনান্ড জাতীয় দলের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচটি খেলেছেন ২০১১ সালে ইউরো বাছাইপর্বে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে। যদিও মূল পর্বে তাঁকে ছাড়াই দল সাজিয়েছিলেন কোচ রয় হজসন। হজসন ফার্ডিনান্ডকে বাদ দেওয়াটাকে ‘ফুটবলীয় কারণ’ হিসেবে ব্যাখ্যা করলেও আসল কারণটা ছিল অফুটবলীয়। জাতীয় দলের সতীর্থ জন টেরির সঙ্গে ফার্ডিনান্ডের ভাই অ্যান্টন ফার্ডিনান্ডের বর্ণবাদ-সংক্রান্ত ঝামেলা চলছিল। ওই বিরোধ যাতে জাতীয় দলের ঐক্যে ফাটল না ধরায়, সে জন্যই বাদ দেওয়া হয়েছিল রিওকে।
২০০২ সালে লিডস ইউনাইটেড থেকে তিন কোটি পাউন্ডে ওল্ড ট্রাফোর্ডে আসা ফার্ডিনান্ডের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে এই মৌসুমেই। তবে চুক্তিটা আরও এক বছরের জন্য বাড়ার সম্ভাবনাই বেশি।
অনেক চিন্তাভাবনা করেই সিদ্ধান্তটি নিয়েছেন বলে জানালেন ইংল্যান্ডের হয়ে ৮১টি ম্যাচ খেলা ফার্ডিনান্ড, ‘অনেক ভেবেই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আন্তর্জাতিক ফুটবল ছাড়ার এটাই সঠিক সময়। বয়স হয়ে গেছে ৩৪। সরে দাঁড়ানোর এটাই তো সময়। এতে তরুণ খেলোয়াড়েরা সুযোগ পাবে। আর আমাকেও ক্লাব ক্যারিয়ারে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ দেবে।’
ইংল্যান্ডের হয়ে খেলা সর্বকনিষ্ঠ ডিফেন্ডার ফার্ডিনান্ড ১৯৯৭ সালে প্রথম সুযোগ পান জাতীয় দলে। ওয়েম্বলিতে ক্যামেরুনের বিপক্ষে ম্যাচটি খেলার এক সপ্তাহ আগে ১৯তম জন্মদিন পালন করা ফার্ডিনান্ড এরপর ইংল্যান্ডের হয়ে বিশ্বকাপ খেলেছেন তিনটি। সংখ্যাটি চারও হতে পারত, যদি না ২০১০ দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বকাপের আগে চোটের কবলে পড়তেন।
অনূর্ধ্ব-১৭ থেকে শুরু করে জাতীয় দলের প্রতিটি ধাপে খেলা ফার্ডিনান্ড জাতীয় দলের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচটি খেলেছেন ২০১১ সালে ইউরো বাছাইপর্বে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে। যদিও মূল পর্বে তাঁকে ছাড়াই দল সাজিয়েছিলেন কোচ রয় হজসন। হজসন ফার্ডিনান্ডকে বাদ দেওয়াটাকে ‘ফুটবলীয় কারণ’ হিসেবে ব্যাখ্যা করলেও আসল কারণটা ছিল অফুটবলীয়। জাতীয় দলের সতীর্থ জন টেরির সঙ্গে ফার্ডিনান্ডের ভাই অ্যান্টন ফার্ডিনান্ডের বর্ণবাদ-সংক্রান্ত ঝামেলা চলছিল। ওই বিরোধ যাতে জাতীয় দলের ঐক্যে ফাটল না ধরায়, সে জন্যই বাদ দেওয়া হয়েছিল রিওকে।
২০০২ সালে লিডস ইউনাইটেড থেকে তিন কোটি পাউন্ডে ওল্ড ট্রাফোর্ডে আসা ফার্ডিনান্ডের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে এই মৌসুমেই। তবে চুক্তিটা আরও এক বছরের জন্য বাড়ার সম্ভাবনাই বেশি।
No comments