নিষিদ্ধই থাকছেন বাট-আমির
অনেক আশা নিয়ে দুবাই গিয়েছিলেন সালমান বাট ও মোহাম্মদ আমির। কিন্তু মরুশহর থেকে হতাশ হয়েই ফিরতে হচ্ছে দুজনকে। দুই দিনের শুনানি শেষে সাময়িক নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে দুজনের আপিলই বাতিল করে দিয়েছেন শুনানির পরিচালক মাইকেল বিলোফ কিউসি। সুতরাং বহাল থাকল দুজনের সাময়িক নিষেধাজ্ঞা। সাময়িক নিষেধাজ্ঞা পাওয়া আরেকজন মোহাম্মদ আসিফ আপিল আবেদন প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন আগেই। স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগে নিষিদ্ধ তিন ক্রিকেটারের বিচার করবে এখন আইসিসির স্বাধীন দুর্নীতি দমন ট্রাইব্যুনাল।
আইসিসির সদর দপ্তরে শুনানি শেষে কাল উপস্থিত সাংবাদিকদের বিলোফ জানান, ‘আপিলের সব দিক বিবেচনা করে আমি তাদের আবেদন বাতিল করে দিয়েছি। ক্রিকেটাররা তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছে, কিন্তু কোড অব কন্ডাক্ট কমিশন গঠিত না হওয়া পর্যন্ত তারা নিষিদ্ধই থাকবে। কমিশনে যদি তারা দোষী প্রমাণিত হয়, তাহলে নীতিমালা অনুযায়ী শাস্তি দেবে আইসিসি।’
আইসিসি বলছে, এই কমিশন গঠন করার জন্য সময়ের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবে বাটের আইনজীবী ও সাবেক ক্রিকেটার আফতাব গুল বলেছেন, ৪০ দিনের মধ্যে গঠন করতে হবে কমিশন। আপিল আবেদন বাতিল হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই প্রচণ্ড হাতাশা ছিল গুলের কণ্ঠে, ‘আবেদন বাতিল করার সিদ্ধান্তে আমরা সবাই খুব হতাশ। তবে শুনানি নিরপেক্ষ হয়েছে। কমিশনের মুখোমুখি হওয়ার আগে আমাদের হাতে ৪০ দিন সময় আছে, আমরা এখন সে অনুযায়ী আমাদের কর্মপদ্ধতি ঠিক করব।’
গুল ছাড়াও বাটের আরেক আইনজীবী ছিলেন সাবেক আইনমন্ত্রী খালিদ রাঞ্ঝা। আর আমিরের আইনজীবী ছিলেন শহীদ করিম, যিনি ২০০৬ সালের অক্টোবরে আসিফের ডোপিং মামলা পরিচালনা করেছিলেন।
আইসিসির সদর দপ্তরে শুনানি শেষে কাল উপস্থিত সাংবাদিকদের বিলোফ জানান, ‘আপিলের সব দিক বিবেচনা করে আমি তাদের আবেদন বাতিল করে দিয়েছি। ক্রিকেটাররা তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করেছে, কিন্তু কোড অব কন্ডাক্ট কমিশন গঠিত না হওয়া পর্যন্ত তারা নিষিদ্ধই থাকবে। কমিশনে যদি তারা দোষী প্রমাণিত হয়, তাহলে নীতিমালা অনুযায়ী শাস্তি দেবে আইসিসি।’
আইসিসি বলছে, এই কমিশন গঠন করার জন্য সময়ের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। তবে বাটের আইনজীবী ও সাবেক ক্রিকেটার আফতাব গুল বলেছেন, ৪০ দিনের মধ্যে গঠন করতে হবে কমিশন। আপিল আবেদন বাতিল হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই প্রচণ্ড হাতাশা ছিল গুলের কণ্ঠে, ‘আবেদন বাতিল করার সিদ্ধান্তে আমরা সবাই খুব হতাশ। তবে শুনানি নিরপেক্ষ হয়েছে। কমিশনের মুখোমুখি হওয়ার আগে আমাদের হাতে ৪০ দিন সময় আছে, আমরা এখন সে অনুযায়ী আমাদের কর্মপদ্ধতি ঠিক করব।’
গুল ছাড়াও বাটের আরেক আইনজীবী ছিলেন সাবেক আইনমন্ত্রী খালিদ রাঞ্ঝা। আর আমিরের আইনজীবী ছিলেন শহীদ করিম, যিনি ২০০৬ সালের অক্টোবরে আসিফের ডোপিং মামলা পরিচালনা করেছিলেন।
No comments