আরোপিত অবরোধ হাস্যকর
ইরানের ওপর বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলোর আরোপিত অবরোধকে অত্যন্ত হাস্যকর ও ব্যর্থ উদ্যোগ হিসেবে বর্ণনা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। গত শনিবার এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ইরানের ওপর অবরোধ আরোপ এযাবৎকালের সবচেয়ে হাস্যকর রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। প্রথম থেকেই এটি ব্যর্থ ছিল। তিনি এই অবরোধকে হঠকারী বর্ণনা করে বলেন, এটি ইরানিদের ওপর আঘাত হানতে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি বলেন, ‘অবরোধ আরোপ করে আপনারা কী আশা করেন? জ্বালানি? আমরাই জ্বালানি উৎপাদন করি। বিশ্বের মধ্যে আমরা দ্বিতীয় বৃহত্তম জ্বালানি মজুদকারী দেশ।’
ইরান তার বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচি থেকে সরে না আসায় জাতিসংঘ ও অন্যান্য শক্তিধর দেশ তেহরানের ওপর অবরোধ আরোপ করে। এদিকে ইরানের সঙ্গে ১৫ নভেম্বর থেকে বিশ্বের ছয়টি বৃহৎ শক্তিধর দেশ ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনা শুরুর প্রস্তাব এসেছে। উভয় পক্ষের মধ্যে এই আলোচনা গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ হয়ে আছে। আহমাদিনেজাদ বারবারই বলেছেন, আলোচনা হতে হবে অবশ্যই ন্যায়বিচার ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ইরানের ওপর অবরোধ আরোপ এযাবৎকালের সবচেয়ে হাস্যকর রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। প্রথম থেকেই এটি ব্যর্থ ছিল। তিনি এই অবরোধকে হঠকারী বর্ণনা করে বলেন, এটি ইরানিদের ওপর আঘাত হানতে ব্যর্থ হয়েছে। তিনি বলেন, ‘অবরোধ আরোপ করে আপনারা কী আশা করেন? জ্বালানি? আমরাই জ্বালানি উৎপাদন করি। বিশ্বের মধ্যে আমরা দ্বিতীয় বৃহত্তম জ্বালানি মজুদকারী দেশ।’
ইরান তার বিতর্কিত পরমাণু কর্মসূচি থেকে সরে না আসায় জাতিসংঘ ও অন্যান্য শক্তিধর দেশ তেহরানের ওপর অবরোধ আরোপ করে। এদিকে ইরানের সঙ্গে ১৫ নভেম্বর থেকে বিশ্বের ছয়টি বৃহৎ শক্তিধর দেশ ব্রিটেন, চীন, ফ্রান্স, জার্মানি, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আলোচনা শুরুর প্রস্তাব এসেছে। উভয় পক্ষের মধ্যে এই আলোচনা গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ হয়ে আছে। আহমাদিনেজাদ বারবারই বলেছেন, আলোচনা হতে হবে অবশ্যই ন্যায়বিচার ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে।
No comments