ইন্দোনেশিয়ায় দুর্গত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম জোরদার
ইন্দোনেশিয়ায় সুনামির আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে গতকাল রোববার ত্রাণ কার্যক্রম জোরদার করেন ত্রাণকর্মীরা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ত্রাণ কার্যক্রম ভালোভাবে শুরু করা সম্ভব হয়। গত সোমবার সুনামি আঘাত হানলেও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে এত দিন দুর্গত মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ সম্ভব হয়নি।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী সুনামিতে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৪৪৯ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া এখনো ৯৬ জন নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজ ব্যক্তিরা মারা গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আগুস প্রিয়েতনো বলেন, এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৪৪৯ জনে দাঁড়িয়েছে এবং ৯৬ জন নিখোঁজ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল বেশ কিছু লোককে আমরা উদ্ধার করেছি।’
নিখোঁজদের খোঁজে অভিযান চলছে উল্লেখ করে অপর কর্মকর্তা জোসকামাতির বলেন, নিখোঁজদের মারা যাওয়ার আশঙ্কা বেশি। এদের বেশির ভাগই সম্ভবত বালুর নিচে চাপা পড়ে মারা গেছে। তিনি আরও বলেন, ‘আজকের আবহাওয়া অপেক্ষাকৃত ভালো, কোনো বৃষ্টিপাত হয়নি। তাই আমরা দুর্গত এলাকায় দ্রুত ত্রাণ সরবরাহ শুরু করেছি। দুর্গম এলাকায় ত্রাণ পৌঁছানোর জন্য আরও দুটি হেলিকপ্টার যোগ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টার দুর্গম এলাকাগুলোতে রওনা হয়েছে, যেখানে সমুদ্র বা আকাশপথ ছাড়া আর কোনোভাবেই যাওয়া সম্ভব নয়।
এদিকে ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট মেরাপি আগ্নেয়গিরি থেকে গতকাল রোববার আবারও ছাই ও গ্যাস উদিগরণ হয়েছে। এতে স্থানীয় লোকজনের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে করে ওই এলাকা ছেড়ে চলে যায়।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী সুনামিতে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৪৪৯ জন নিহত হয়েছে। এ ছাড়া এখনো ৯৬ জন নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজ ব্যক্তিরা মারা গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আগুস প্রিয়েতনো বলেন, এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ৪৪৯ জনে দাঁড়িয়েছে এবং ৯৬ জন নিখোঁজ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল বেশ কিছু লোককে আমরা উদ্ধার করেছি।’
নিখোঁজদের খোঁজে অভিযান চলছে উল্লেখ করে অপর কর্মকর্তা জোসকামাতির বলেন, নিখোঁজদের মারা যাওয়ার আশঙ্কা বেশি। এদের বেশির ভাগই সম্ভবত বালুর নিচে চাপা পড়ে মারা গেছে। তিনি আরও বলেন, ‘আজকের আবহাওয়া অপেক্ষাকৃত ভালো, কোনো বৃষ্টিপাত হয়নি। তাই আমরা দুর্গত এলাকায় দ্রুত ত্রাণ সরবরাহ শুরু করেছি। দুর্গম এলাকায় ত্রাণ পৌঁছানোর জন্য আরও দুটি হেলিকপ্টার যোগ হচ্ছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি হেলিকপ্টার দুর্গম এলাকাগুলোতে রওনা হয়েছে, যেখানে সমুদ্র বা আকাশপথ ছাড়া আর কোনোভাবেই যাওয়া সম্ভব নয়।
এদিকে ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট মেরাপি আগ্নেয়গিরি থেকে গতকাল রোববার আবারও ছাই ও গ্যাস উদিগরণ হয়েছে। এতে স্থানীয় লোকজনের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে মোটরসাইকেল ও গাড়িতে করে ওই এলাকা ছেড়ে চলে যায়।
No comments