আলোচনা- 'সর্বস্তরে বাংলা প্রচলনের অঙ্গীকারঃঅপদার্থদের এই অক্ষম অঙ্গীকার আর কতকাল?' by মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
আমাদের দেশের ওপর দিয়ে রাজনৈতিক ঝড়-তুফান এমন নিদারুণভাবে বয়ে গেছে যে, রাজনৈতিক চেতনা আমাদের মননে তেমন দানা বাঁধতে পারেনি।
আমাদের কাছে রাজনৈতিক চেতনার চেয়ে সাংস্কৃতিক চেতনা বরং বড়, যেখানে রাষ্ট্রের চেয়ে সমাজ বড়। সেখানে সাংস্কৃতিক চেতনায় আমাদের স্বকীয়তা ও স্বাতন্ত্র্য বিকাশ লাভ করে। বাংলা ভাষার সংগ্রামের ফলে আমাদের সাংস্কৃতিক চেতনা এমনভাবে পুষ্টিলাভ করতে শুরু করে, আমাদের সংস্কৃতির ওপর প্রতিটি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমরা সোচ্চার হতে শিখি এবং প্রতিবাদ করতে শিখি। প্রতিবাদে প্রতিবাদে আমাদের সাহস সংহত হলো।
এক দুর্জয় প্রতিরোধের জন্য ধর্মবর্ণনির্বিশেষে সবাই আমরা সম্মিলিত হলাম। আমাদের ভাষার মণিকোঠায় যে স্বাধীন দেশের সত্তা বহুদিন ধরে ফল্গুধারার মতো বহমান ছিল, সেই স্বাধীনতা প্রাণ ও প্রতিষ্ঠা পেল ১৬ ডিসেম্বরে।
এক দুর্জয় প্রতিরোধের জন্য ধর্মবর্ণনির্বিশেষে সবাই আমরা সম্মিলিত হলাম। আমাদের ভাষার মণিকোঠায় যে স্বাধীন দেশের সত্তা বহুদিন ধরে ফল্গুধারার মতো বহমান ছিল, সেই স্বাধীনতা প্রাণ ও প্রতিষ্ঠা পেল ১৬ ডিসেম্বরে।
মাঝপথে নানা প্রতিকূলতা ও প্রতিক্রিয়াশীলতার মোকাবিলা করতে হয়েছে আমাদের। বাংলা ভাষার আকার-প্রকার পালটে দেওয়ার চেষ্টা, রবীন্দ্রবর্জন বা নজরুলপ্রক্ষালন ইত্যাদি নিরর্থক প্রয়াস বিফলে গেল। নিজের পছন্দমতো ভোট দিয়ে যখন নির্বাচনী পরিশ্রম-প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলো তখন দেশের তরুণরা অশ্রুতপূর্ব এক নতুন আওয়াজ তুলল, 'বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো।' বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। বাংলা ভাষার সংগ্রামের বদৌলতে একটি বড় ধরনের রাজনৈতিক সাফল্য অর্জিত হলো।
বাংলা ভাষার সংগ্রামের আরো বড় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে আমাদের সংস্কৃতিতে। ১৯৪৭ সালে একটি জেলার প্রশাসনিক কেন্দ্রে নতুন দেশের রাজধানী হলে তখন ভঙ্গ বঙ্গদেশ ছিল জেলাওয়ারি আনুগত্যে বহুধাবিভক্ত। একুশে ফেব্রুয়ারির পর ঢাকা হলো সমগ্র দেশের, আমাদের সবার হৃৎকেন্দ্র। 'ঢাকায় কী হয়েছে?'_সেই প্রশ্নে সবাই হলো আকুল, উৎসুক। একটা অতি পুরনো জাতীয় সত্তার হঠাৎ আত্দআবিষ্কার ঘটল ঢাকায়।
হিন্দুদের বারো মাসে তেরো পার্বণ। বৌদ্ধদের পার্বণ বারো মাসে বারো পূর্ণিমায়। খ্রিস্টানদেরও পার্বণের সংখ্যা মুসলমানদের চেয়ে বেশি। বর্ণাঢ্য পৌত্তলিকতার মেলায় মুসলমানরা গেছে ব্যবসার পসরা ও মানবিক ঔৎসুক্য নিয়ে। বড়দিনে কেক খাওয়ার ধুম পড়ে। ইংরেজি নববর্ষে মৌসুমি শুভেচ্ছা বিনিময় হয়। একুশে ফেব্রুয়ারি এমন একটি দিন, যেখানে আমরা ধর্মবর্ণনির্বিশেষে এক হয়ে জমায়েত হই। শোকের দিনেও মেলা বসে। একুশে ফেব্রুয়ারির বদৌলতে ধর্মনির্বিশেষে পয়লা বৈশাখ ও ১৬ ডিসেম্বর আমাদের সম্মিলিত আনন্দ-উৎসবের দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এই একুশে ফেব্রুয়ারি ঘিরে আমাদের এমন সব অবাঞ্ছিত দৌরাত্দ্য ও দুরন্তপনা ঘটে, যাতে আমাদের মাথা হেঁট হয়ে যায়। আমার কেবলই মনে হয়, জাপানিরা যেমন ভাবগম্ভীরভাবে হিরোশিমা দিবস পালন করে, আমরা কেন তেমন করে শত্রুমিত্র ভুলে সবাই মিলে একুশে উদযাপন করতে পারি না! একুশের বিরোধী পক্ষও যদি শহীদের চত্বরে ফিরে আসতে চায়, তবে তাদের ফিরে আসতে দেওয়া কি আমাদের সবার জন্য মঙ্গলময় নয়?
আমার কাছে একুশ শুধু বাংলা ভাষার সংগ্রাম নয়, সব মাতৃভাষার পক্ষে এ সংগ্রাম, সব মানুষের পক্ষে এ সংগ্রাম। তেজগাঁও থানা থেকে পুলিশের গাড়িতে খাঁ খাঁ করা রাস্তা পেরিয়ে কোর্টে যখন আমাদের হাজির করা হলো তখন চারদিকে অবাঙালি পুলিশ-সেনা গিজগিজ করছে। আমাদের এক সহযোগী প্রস্তাব করলেন, শান্তি-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশ করে আমাকে উর্দুতে ছোট্ট একটা তকরির করতে হবে। বয়সের তারুণ্যে অসম্ভবও সম্ভব, পঙ্গুও গিরি লঙ্ঘন করে। আমি উর্দুতে বললাম, 'উর্দুর সঙ্গে আমাদের ঝগড়া নেই। প্রত্যেকের মাদারি জবানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমরা আমাদের মাতৃভাষার মর্যাদা আদায় করতে চাই।' ১৯৯৭ সালে সাধারণ নির্বাচন দেখতে গিয়েছিলাম পাকিস্তান। পাকিস্তান টেলিভিশন ইংরেজিতে আমার একটা সাক্ষাৎকার নিয়ে আলতো করে একটা প্রস্তাব করল, 'আপনার ইংরেজি কয়জনই বা বুঝবে, আপনি উর্দুতে কিছু বক্তব্য রাখলে আওয়াম লোক আপনার কথা বুঝতে পারত।' মনে মনে বললাম_'বাববা! বাহবা! এই সহজ কথাটা তো মানুষ বোঝে না। আমরাও তো বুঝি না।' উর্দুতে দু-চার কথা বললাম। 'ফ্র্যানচাইজ'-এর বিশুদ্ধ উর্দু 'রায়দিহি' কথাটা শিখলাম। গড়নে জবাবদিহি-হিসাবদিহি কথা দুটোর সঙ্গে সাদৃশ্য রয়েছে।
১৯৯৫ সালের মার্চ-এপ্রিলে সার্ক ল ও সার্ক প্রধান বিচারপতিদের এক কনফারেন্স হয়। অধিবেশনের মূল বিষয়বস্তু ছিল আইন ও জনগণের জন্য ন্যায়বিচার। সর্বোচ্চ আদালতসহ সর্ব রাষ্ট্রকর্মে নেপালে জনগণের ভাষা নেপালিতে সাধিত হয়। প্রধানমন্ত্রী মনমোহন অধিকারীর পরামর্শে নেপালের রাজা পার্লামেন্ট ভেঙে দেন ১২ জুন, ১৯৯৫ সালে। নেপালের সর্বোচ্চ আদালত পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়ার বিপক্ষে রাজাদেশের বিরুদ্ধে রায় দেন। সেই রায়ের ইংরেজি অনুবাদ পড়ে আমি মুগ্ধ হই তাঁর প্রাঞ্জলতায়। কোথাও নজিরের আতিশয্য নেই। বক্তব্য পরিষ্কার, বুঝতে কোনো অসুবিধা হয় না।
আমার কন্যা ও তাঁর নেপালি বান্ধবী এবং ঢাকার নেপালি রাষ্ট্রদূতের সহায়তায় আমার বক্তব্যের কিছু অংশ আমি ভাঙা ভাঙা নেপালিতে বলি ওই কনফারেন্সের ভ্যালেডিকটিরি সেশনে। উদ্দেশ্য ছিল, নেপালিদের জন্য আমার একাত্দতা নিবেদন। উপস্থিত প্রধান বিচারপতিরা যাঁদের দেশে বিচারকর্ম পরভাষায় সাধিত হয় তাঁরাও হেসে হেসে আমার তারিফ করেন। হেসে হেসে বলছি এ জন্য যে পরভাষা ছেড়ে দেশের জনগণের ভাষায় রায় দেওয়ার কথা গুরুত্বসহকারে সবাই গ্রহণ করেছিলেন কি না সন্দেহ। আমাদের দেশেও সবাই গ্রহণ করেন না। দেশের সংসদ দ্ব্যর্থহীন ভাষায় এ সম্পর্কে নির্দেশ না দিলে আমাদের দেশের উচ্চ আদালতে বাংলা ভাষার প্রচলন হবে না। দেশের বিচারকর্মে একটা দ্বৈতশাসন চলছে, নিচের আদালতে বাংলা ও ওপরের আদালতে ইংরেজি।
'উচ্চ আদালতে রাষ্ট্রভাষা'_প্রবন্ধে আমি বলি, আইন ও বিচার তো দেশের লোকের জন্য। বিদেশিদের সুবিধা-অসুবিধা গৌণ ব্যাপার। দেশের রায় বাংলায় লিখতে হবে, যাতে নিরক্ষর শুনলেও কিছু বুঝতে পারে। বিদেশিদের অসুবিধা সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক। সব সন্দেহের নিরসনকল্পে সংসদের দ্ব্যর্থহীন উদ্যোগ নেওয়া উচিত। ইংল্যান্ডে লর্ড উলফ (খড়ৎফ ডড়ড়ষভ) তাঁর অ্যাকসেস টু জাস্টিস-এ অবোধ্য ও স্বল্পব্যবহৃত লাতিন শব্দ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেন এই ভেবে যে, সে-দেশের সাধারণ মানুষ আদালতে যেন সহজে প্রবেশাধিকার পায়। 'আমরা কি যাব না তাদের কাছে, যারা শুধু বাংলায় কথা বলে?'_এই আর্ত প্রশ্ন আমরা করেছি। আমরা উত্তর পাইনি। আমি অন্যত্র বলেছি, 'যাঁরা বাংলা ভাষাকে ঘিরে স্বাধীন রাষ্ট্রের চিন্তা করতেন তাঁদের অনেকে আজ ক্ষমতায়। একসময় যাঁরা বলতেন রাষ্ট্রভাষা বাংলা চান না তাঁরাও এখন ক্ষমতায়।' ক্ষমতায় যাঁরা সমাসীন এবং ক্ষমতায় যাঁরা আসীন হতে চান তাঁদের কাছে রাষ্ট্রভাষা আজ কোনো ব্যাপারই না। আন্তর্জাতিক আলোকিত জনমত যেখানে মাতৃভাষার পক্ষে, এমনকি, সংখ্যালঘুদের মাতৃভাষা সংরক্ষণের পক্ষে সোচ্চার, সেখানে আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠের মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ব্যবহার করতে যেভাবে আজও গড়িমসি করছি তা আমাদের অপদার্থতারই পরিচয় বহন করে। আমাদের বোধোহয় হবে কবে?
আমাদের সংবিধানের প্রথম ভাগে যে দেশ-পরিচয় দেওয়া আছে, সেখানে ৩ অনুচ্ছেদে বর্তমানকালবাচক একটা বিধান আছে : প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা। এ বিধান কী কেবলই পোশাকি? এর অর্থ কী? এর মর্ম কী? এর বাধ্যবাধকতা কী? সে সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে তেমন আলোচনা হয়নি। সিদ্ধান্তও দেওয়া হয়নি। ঔপনিবেশিকতার বোঝা পিঠে নিয়ে আমাদের সংবিধানের দুটো পাঠ তৈরি করতে হয়। ইজ্জত-আত্দসম্মান বজায় রাখতে বিধান দেওয়া হয়, দুটো পাঠের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে বাংলা পাঠকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। গরিবের কপাল ভাঙা। ২০ আগস্ট, ১৯৭৫ থেকে ২৯ নভেম্বর, ১৯৭৬ পর্যন্ত দেশে যেসব সাংবিধানিক রদবদল ঘটে, সেই সংক্রান্ত বিধানাবলির ব্যাপারে ইংরেজি পাঠকে প্রাধান্য দেওয়া হলো। মোটামুটি একটা সুন্দর সংবিধান কেমন করে যে এত শ্রীভ্রষ্ট হলো, ভাবতে অবাক লাগে। বাংলা ভাষার দরদিরা সংবিধানের ইংরেজি পাঠের ৩ অনুচ্ছেদে ইবহমধষর-র পরিবর্তে মার্কিনি-বাংলা করলেন, কিন্তু ১৫৩ অনুচ্ছেদে ইংরেজের ইংরেজি ইবহমধষর রয়ে গেল। মুন্সিদের হাতে সংবিধানের কী যে কাটাছেঁড়া হলো! রাষ্ট্রভাষার প্রতি আমাদের এত দরদ যে, ১৯৮৭ সালের ২ নং আইন সরকারের পক্ষে না করে ব্যক্তিগত উদ্যোগে সংসদে পেশ করা হয়। সচ্ছিদ্র সেই আইন তেমন কোনো কাজে এল না।
আমি মনে করি, বাংলাদেশের আদালত সকল ভাষাভাষীর জন্য উন্মুক্ত থাকা উচিত। তবে অ-বাংলা ভাষার আবেদনের একটি নির্ভরযোগ্য বাংলা অনুবাদ আদালতে অবশ্যই পেশ করতে হবে। বিচারক কেবল মাতৃভাষায় পারদর্শী হলে তাঁর যেন কোনো অসুবিধা না হয় বিচারপ্রার্থীর বক্তব্য বিবেচনা করে যথাযথ আদেশ প্রদান করতে।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে বাংলা ভাষাকে অন্যতম দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ঘোষণা ও গ্রহণের জন্য এক প্রস্তাব করেছেন। আমরা পুলকিত, আনন্দিত। বাংলাদেশ সরকারের সব দপ্তরে বাংলা ভাষা ব্যবহার হয় কি না পয়েন্ট অব অর্ডারে কেউ যেন এমন প্রশ্ন তুলে আমাদের বিব্রত না করেন সেদিকে আমাদের যত্নবান হতে হবে।
১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭১ বাংলা একাডেমীর একুশের অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী ভাষণে শেখ মুজিবুর রহমান বলেন, 'আমি ঘোষণা করছি আমাদের হাতে যেদিন ক্ষমতা আসবে সেদিন থেকেই দেশের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু হবে। বাংলা ভাষার পণ্ডিতেরা পরিভাষা তৈরি করবেন তার পরে বাংলা ভাষা চালু হবে, সে হবে না। পরিভাষাবিদরা যত খুশি গবেষণা করুন আমরা ক্ষমতা হাতে নেয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাংলা ভাষা চালু করে দেবো, সে বাংলা যদি ভুল হয়, তবে ভুলই চালু হবে, পরে তা সংশোধন করা হবে।'
সর্বস্তরে বাংলা ভাষা প্রচলনের জন্য আমরা অঙ্গীকার করি প্রতিটি একুশে ফেব্রুয়ারির দিন। অপদার্থদের এই অক্ষম অঙ্গীকার আর কতকাল?
===================================নিবন্ধ- সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড-একটি দেশ একটি কবিতার জন্ম by আলীম আজিজ আলোচনা- 'আরও একটি সর্বনাশা দেশ চুক্তির বোঝা' by আনু মাহমুদ গল্পালোচনা- হতাশার বিষচক্র থেকে জাতিকে মুক্ত করতে হবে আলোচনা- 'বেঁচে থাকার জীবন্ত পোট্র্রেট' by বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গির খবর- চলন্ত ট্রেনের নিচে মেয়েকে নিয়ে মা'য়ের আত্মহত্যা গল্প- 'সেদিন অফিসে যায়নি আন্দালিব' by হাবিব আনিসুর রহমান বিজ্ঞান আলোচনা- মানবযকৃৎ উদ্ভাবনে বিজ্ঞানীরা সফল খবর- দিলমা রুসেফ । নারী গেরিলা থেকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট আলোচনা- 'সকল গৃহ হারালো যার' by তসলিমা নাসরিন রাজনৈতিক আলোচনা- 'বিষয় কাশ্মীর-ইনসাফ ও স্বাধীনতা by অরুন্ধতী রায় ইতিহাস- 'ক্রিস্টোফার কলম্বাসের ডায়েরি' by শাহাদুজ্জামান বিজ্ঞান আলোচনা- নাসা আজীবনের জন্য মঙ্গলে মানুষ পাঠাবে ফিচার- ‘বাইশ্যা নাচ' by মৃত্যুঞ্জয় রায় আদিবাসী আলোচনা- 'বেদিয়া নাকি সাঁওতাল' by সালেক খোকন আলোচনা- 'পর্যটন ও জীববৈচিত্র্য:প্রেক্ষাপট-বাংলাদেশ হেমায়েত উদ্দীন তালুকদার খবর- নাগোয়া সম্মেলনে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ঐতিহাসিক চুক্তি খবর- ছয় দশক পর দুই কোরিয়ার স্বজনদের পুনর্মিলন কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানসাবেক প্রধান বিচারপতি ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments