আরেকটি টেন্ডুলকার-রাত
ব্যাটে রানের বন্যা, পেরিয়ে যাচ্ছেন একের পর এক মাইলফলক, ভারী থেকে আরও ভারী হচ্ছে অর্জনের পাল্লা। অক্টোবরের শুরুতে জিতেছিলেন আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার। পরশু সাহারা ইন্ডিয়া স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডের দ্বিতীয় আসরে শচীন টেন্ডুলকার পেলেন বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার। পুরস্কারের সময়কালে ১০ টেস্টে ১০৬৪ রান আর ১৭ ওয়ানডেতে ৯১৪ রান—প্রতিদ্বন্দ্বী মহেন্দ্র সিং ধোনি, বীরেন্দর শেবাগ ও সুরেশ রায়না সুনীল গাভাস্কারের নেতৃত্বাধীন ১৪ সদস্যের জুরি বোর্ডকে তাঁদের দিকে টলাতে পারেনি।
অর্জনের রাতে চারদিকে শুরু হওয়া কয়েকটি গুঞ্জনও দূর করতে হয়েছে টেন্ডুলকারকে। গত ফেব্রুয়ারিতে ওয়ানডে ইতিহাসের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটির পর আর কোনো ওয়ানডেই খেলেননি লিটল মাস্টার। ইতিহাস গড়েই কি তবে অরুচি চলে এল রঙিন পোশাকে! দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওই সিরিজের পর ডাম্বুলায় এশিয়া কাপ ও ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট এবং দেশের মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলেছে ভারত। কিন্তু টেন্ডুলকার খেলেননি একটিতেও। যদিও এই সময়ে টেস্ট ক্রিকেট ঠিকই খেলেছেন, খেলেছেন আইপিএল ও চ্যাম্পিয়নস লিগও। এত কম ম্যাচ খেলা কি প্রভাব ফেলবে না ওয়ানডে ব্যাটিংয়ে? বিশ্বকাপের যে খুব বেশি দেরি নেই!
এত বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার পর এসব আর কোনো সমস্যা নয়, টেন্ডুলকার সহাস্যে জানিয়েছেন, ‘সর্বশেষ দুটি ওয়ানডে সিরিজ না খেলার সিদ্ধান্ত হয়েছে একেবারে শেষ মুহূর্তে, আগে থেকে ঠিক ছিল না। আমার কিট ব্যাগে রঙিন প্যাড সব সময়ই থাকে। ক্রিকেটটা আমি অনেক দিন ধরেই খেলছি। এত দিন খেলার পর এক সংস্করণ থেকে আরেক সংস্করণে কীভাবে মানিয়ে নিতে হয়, আমার ভালোই জানা আছে। আমার শরীরটাকেও আমি ভালো জানি। বিশ্বকাপের জন্য যা যা করতে হবে, আমি সব করব।’
গত দুই বছরে টেন্ডুলকার নিজেকে যেমন নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়, তেমনি নতুন উচ্চতায় উঠেছে তাঁর দেশও। ভারত এখন টেস্ট র্যা ঙ্কিংয়ের শীর্ষ দেশ। তবে এতেই সন্তুষ্ট নন টেন্ডুলকার, আসল চ্যালেঞ্জটা নাকি এখনই, ‘গত কয়েক বছরে দল হিসেবে আমাদের অর্জন অসাধারণ। এই ধারাটা আমরা ধরে রাখতে চাই। টেস্ট র্যা ঙ্কিংয়ের শীর্ষে ওঠার অনুভূতি দারুণ, তবে এটা ধরে রাখাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। শীর্ষে টিকে থাকতে হলে আমাদের ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে হবে। আমি নিজেও আরও পরিশ্রম করতে চাই। সংখ্যা গুনতে আমার ভালো লাগে না। সংখ্যা গোনার চেয়ে বলকে কাছ থেকে দেখাই আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
বোঝাই যাচ্ছে, টেন্ডুলকার আরও অনেক দিন ভোগাবেন বিশ্বের সব বোলারকে!
অর্জনের রাতে চারদিকে শুরু হওয়া কয়েকটি গুঞ্জনও দূর করতে হয়েছে টেন্ডুলকারকে। গত ফেব্রুয়ারিতে ওয়ানডে ইতিহাসের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটির পর আর কোনো ওয়ানডেই খেলেননি লিটল মাস্টার। ইতিহাস গড়েই কি তবে অরুচি চলে এল রঙিন পোশাকে! দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওই সিরিজের পর ডাম্বুলায় এশিয়া কাপ ও ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট এবং দেশের মাটিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলেছে ভারত। কিন্তু টেন্ডুলকার খেলেননি একটিতেও। যদিও এই সময়ে টেস্ট ক্রিকেট ঠিকই খেলেছেন, খেলেছেন আইপিএল ও চ্যাম্পিয়নস লিগও। এত কম ম্যাচ খেলা কি প্রভাব ফেলবে না ওয়ানডে ব্যাটিংয়ে? বিশ্বকাপের যে খুব বেশি দেরি নেই!
এত বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার পর এসব আর কোনো সমস্যা নয়, টেন্ডুলকার সহাস্যে জানিয়েছেন, ‘সর্বশেষ দুটি ওয়ানডে সিরিজ না খেলার সিদ্ধান্ত হয়েছে একেবারে শেষ মুহূর্তে, আগে থেকে ঠিক ছিল না। আমার কিট ব্যাগে রঙিন প্যাড সব সময়ই থাকে। ক্রিকেটটা আমি অনেক দিন ধরেই খেলছি। এত দিন খেলার পর এক সংস্করণ থেকে আরেক সংস্করণে কীভাবে মানিয়ে নিতে হয়, আমার ভালোই জানা আছে। আমার শরীরটাকেও আমি ভালো জানি। বিশ্বকাপের জন্য যা যা করতে হবে, আমি সব করব।’
গত দুই বছরে টেন্ডুলকার নিজেকে যেমন নিয়ে গেছেন নতুন উচ্চতায়, তেমনি নতুন উচ্চতায় উঠেছে তাঁর দেশও। ভারত এখন টেস্ট র্যা ঙ্কিংয়ের শীর্ষ দেশ। তবে এতেই সন্তুষ্ট নন টেন্ডুলকার, আসল চ্যালেঞ্জটা নাকি এখনই, ‘গত কয়েক বছরে দল হিসেবে আমাদের অর্জন অসাধারণ। এই ধারাটা আমরা ধরে রাখতে চাই। টেস্ট র্যা ঙ্কিংয়ের শীর্ষে ওঠার অনুভূতি দারুণ, তবে এটা ধরে রাখাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। শীর্ষে টিকে থাকতে হলে আমাদের ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে হবে। আমি নিজেও আরও পরিশ্রম করতে চাই। সংখ্যা গুনতে আমার ভালো লাগে না। সংখ্যা গোনার চেয়ে বলকে কাছ থেকে দেখাই আমার কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
বোঝাই যাচ্ছে, টেন্ডুলকার আরও অনেক দিন ভোগাবেন বিশ্বের সব বোলারকে!
No comments