ডিএসই: এক সপ্তাহে সাধারণ সূচক বেড়েছে ৩২২ পয়েন্ট
ঢাকার শেয়ারবাজারে গত এক সপ্তাহে চাঙাভাব লক্ষ করা গেছে। গত সপ্তাহে প্রতিদিনই সাধারণ মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে সাধারণ মূল্যসূচক চার দশমিক ২২ পয়েন্ট বা ৩২২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। সপ্তাহের শুরুতে সাধারণ মূল্যসূচক ছিল ৭৬১৫ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট। যা এক সপ্তাহের লেনদেন শেষে দাঁড়ায় ৭৯৩৭ দশমিক শূন্য পাঁচ পয়েন্টে।
একই সময়ে আর্থিক লেনদেন গড়ে প্রতিদিন ২৮ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৬২০ কোটি টাকা করে হয়েছে।
এ ছাড়া সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল তিন লাখ ২৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। যা সপ্তাহ শেষে দুই দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে তিন লাখ ৩৭ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকায় দাঁড়ায়।
এ ছাড়া গত সপ্তাহে বেশির ভাগ শেয়ারের দামও বেড়েছে। এ সময় লেনদেন হওয়া মোট ২৪৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৪টি প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ৯২টি প্রতিষ্ঠানের এবং অপরিবর্তিত ছিল একটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
গত সপ্তাহে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—তিতাস গ্যাস, প্রাইম ফিন্যান্স, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স সার্ভিসেস, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, বেক্সিমকো, লঙ্কাবাংলা ফিন্যান্স, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, এবি ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
সমাপনী মূল্যের ভিত্তিতে গত সপ্তাহে দাম বৃদ্ধিতে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—মিথুন নিটিং, ফার্মা এইডস, মুন্নু সিরামিকস, ফিনিক্স ইনস্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, কোহিনূর কেমিকেল, ডেল্টা-ব্র্যাক হাউজিং, সায়হাম টেক্সটাইল ও আইপিডিসি।
সমাপনী মূল্যের ভিত্তিতে দাম কমে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শীর্ষ ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—এক্সিম ব্যাংক, মেট্রো স্পিনিং, ঢাকা ডাইং, তৃতীয় আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড, ন্যাশনাল টি, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপেক্স স্পিনিং, মালেক স্পিনিং মিলস, গ্রামীণ মিউচুয়াল ফান্ড ১ ও বিজিআইসি।
এদিকে শেয়ারবাজারে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারই অতি মূল্যায়িত বলে মনে করেন বাজার বিশ্লেষকেরা। তাঁরা মনে করেন, আপাতদৃষ্টিতে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়লে বিনিয়োগকারীরা লাভবান হলেও, অতি মূল্যায়িত শেয়ারবাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ভবিষ্যতে এর ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীদেরও সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে বলে তাঁরা মনে করেন।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত এক সপ্তাহে সাধারণ মূল্যসূচক চার দশমিক ২২ পয়েন্ট বা ৩২২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। সপ্তাহের শুরুতে সাধারণ মূল্যসূচক ছিল ৭৬১৫ দশমিক ৩৭ পয়েন্ট। যা এক সপ্তাহের লেনদেন শেষে দাঁড়ায় ৭৯৩৭ দশমিক শূন্য পাঁচ পয়েন্টে।
একই সময়ে আর্থিক লেনদেন গড়ে প্রতিদিন ২৮ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়ে দুই হাজার ৬২০ কোটি টাকা করে হয়েছে।
এ ছাড়া সপ্তাহের শুরুতে বাজার মূলধন ছিল তিন লাখ ২৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। যা সপ্তাহ শেষে দুই দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে তিন লাখ ৩৭ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকায় দাঁড়ায়।
এ ছাড়া গত সপ্তাহে বেশির ভাগ শেয়ারের দামও বেড়েছে। এ সময় লেনদেন হওয়া মোট ২৪৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৪টি প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ৯২টি প্রতিষ্ঠানের এবং অপরিবর্তিত ছিল একটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
গত সপ্তাহে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—তিতাস গ্যাস, প্রাইম ফিন্যান্স, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স সার্ভিসেস, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, বেক্সিমকো, লঙ্কাবাংলা ফিন্যান্স, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, এবি ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
সমাপনী মূল্যের ভিত্তিতে গত সপ্তাহে দাম বৃদ্ধিতে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—মিথুন নিটিং, ফার্মা এইডস, মুন্নু সিরামিকস, ফিনিক্স ইনস্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, বে লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, কোহিনূর কেমিকেল, ডেল্টা-ব্র্যাক হাউজিং, সায়হাম টেক্সটাইল ও আইপিডিসি।
সমাপনী মূল্যের ভিত্তিতে দাম কমে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শীর্ষ ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—এক্সিম ব্যাংক, মেট্রো স্পিনিং, ঢাকা ডাইং, তৃতীয় আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড, ন্যাশনাল টি, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজ, অ্যাপেক্স স্পিনিং, মালেক স্পিনিং মিলস, গ্রামীণ মিউচুয়াল ফান্ড ১ ও বিজিআইসি।
এদিকে শেয়ারবাজারে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারই অতি মূল্যায়িত বলে মনে করেন বাজার বিশ্লেষকেরা। তাঁরা মনে করেন, আপাতদৃষ্টিতে যেকোনো প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়লে বিনিয়োগকারীরা লাভবান হলেও, অতি মূল্যায়িত শেয়ারবাজারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ভবিষ্যতে এর ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীদেরও সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে বলে তাঁরা মনে করেন।
No comments