ভারত ও চীন ভবিষ্যতে বিশ্বের নেতৃত্বে থাকবে
চীন ও ভারত আগামী দিনে গোটা বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে। উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। গতকাল শুক্রবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ও চীনা প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও হ্যানয়ে আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে আলাদাভাবে বৈঠককালে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সাম্প্রতিককালে দুই দেশের শীতল সম্পর্কের কারণে মনমোহন ও জিয়াবাও বৈঠক করবেন কি না, এ নিয়ে উদ্বেগ ছিল কূটনৈতিক মহলে। কিন্তু তাঁরা শেষ পর্যন্ত বৈঠকে পরস্পরের প্রতি যে বন্ধুত্বসুলভ মনোভাব প্রদর্শন করেছেন, তাতে কূটনীতিকেরা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এমনকি চীনা প্রধানমন্ত্রী ডিসেম্বরে ভারত সফর করার আগ্রহও প্রকাশ করেছেন।
ওয়েন জিয়াবাও বলেন, চলতি বছরের মধ্যেই ভারত সফরে তাঁর যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
চীন ও ভারত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নত করার কথা বললেও বিশ্লেষকদের মতে, দুই দেশই পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবর্তে প্রতিযোগিতার দিকেই বেশি ঝুঁকছে।
বর্তমান বিশ্বে চীন ও ভারত দুই আলোচিত শক্তি। দেশ দুটি ভবিষ্যতে সুপার পাওয়ার হিসেবে আবির্ভূত হবে—এমন বিশ্বাস খোদ যুক্তরাষ্ট্রেরও। গতকাল দুই প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বৈঠকেও এমন আশা ব্যক্ত করেন। গত জুলাই থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের জন্য স্ট্যাপল্ড ভিসা ইস্যু নিয়ে চীন ও ভারতের মধ্যে প্রতিরক্ষা বিনিময় চুক্তি স্থগিত হয়ে যায়। ওই ঘটনার পর এটাই দুই দেশের শীর্ষনেতার প্রথম মুখোমুখি সাক্ষাত্।
সূত্র জানায়, গতকাল দুই প্রধানমন্ত্রী যখন মুখোমুখি হন তখন তাঁদের মধ্যে গভীর আন্তরিকতা দেখা গেছে। তাঁরা প্রথমে করমর্দন ও পরস্পরকে বুকে জড়িয়ে আলিঙ্গন করেন। প্রথমেই চীনা প্রধানমন্ত্রী মনমোহনকে বলেন, ‘আমাদের সামনে উজ্জ্বল ভবিষ্যত্। বিশ্বের নেতৃত্বে যাওয়ার সুযোগ। তবে এই লক্ষ্য অর্জনে পরস্পরের সহায়তা প্রয়োজন।’ মনমোহনও জিয়াবাওয়ের কথার সঙ্গ একমত পোষণ করেন। আগামী ৬ ডিসেম্বর চীনা প্রধানমন্ত্রী ভারত করবেন বলে জানা গেছে।
সাম্প্রতিককালে দুই দেশের শীতল সম্পর্কের কারণে মনমোহন ও জিয়াবাও বৈঠক করবেন কি না, এ নিয়ে উদ্বেগ ছিল কূটনৈতিক মহলে। কিন্তু তাঁরা শেষ পর্যন্ত বৈঠকে পরস্পরের প্রতি যে বন্ধুত্বসুলভ মনোভাব প্রদর্শন করেছেন, তাতে কূটনীতিকেরা সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এমনকি চীনা প্রধানমন্ত্রী ডিসেম্বরে ভারত সফর করার আগ্রহও প্রকাশ করেছেন।
ওয়েন জিয়াবাও বলেন, চলতি বছরের মধ্যেই ভারত সফরে তাঁর যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
চীন ও ভারত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নত করার কথা বললেও বিশ্লেষকদের মতে, দুই দেশই পারস্পরিক সহযোগিতার পরিবর্তে প্রতিযোগিতার দিকেই বেশি ঝুঁকছে।
বর্তমান বিশ্বে চীন ও ভারত দুই আলোচিত শক্তি। দেশ দুটি ভবিষ্যতে সুপার পাওয়ার হিসেবে আবির্ভূত হবে—এমন বিশ্বাস খোদ যুক্তরাষ্ট্রেরও। গতকাল দুই প্রধানমন্ত্রী তাঁদের বৈঠকেও এমন আশা ব্যক্ত করেন। গত জুলাই থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের জনগণের জন্য স্ট্যাপল্ড ভিসা ইস্যু নিয়ে চীন ও ভারতের মধ্যে প্রতিরক্ষা বিনিময় চুক্তি স্থগিত হয়ে যায়। ওই ঘটনার পর এটাই দুই দেশের শীর্ষনেতার প্রথম মুখোমুখি সাক্ষাত্।
সূত্র জানায়, গতকাল দুই প্রধানমন্ত্রী যখন মুখোমুখি হন তখন তাঁদের মধ্যে গভীর আন্তরিকতা দেখা গেছে। তাঁরা প্রথমে করমর্দন ও পরস্পরকে বুকে জড়িয়ে আলিঙ্গন করেন। প্রথমেই চীনা প্রধানমন্ত্রী মনমোহনকে বলেন, ‘আমাদের সামনে উজ্জ্বল ভবিষ্যত্। বিশ্বের নেতৃত্বে যাওয়ার সুযোগ। তবে এই লক্ষ্য অর্জনে পরস্পরের সহায়তা প্রয়োজন।’ মনমোহনও জিয়াবাওয়ের কথার সঙ্গ একমত পোষণ করেন। আগামী ৬ ডিসেম্বর চীনা প্রধানমন্ত্রী ভারত করবেন বলে জানা গেছে।
No comments