নেপোলিতে ম্যারাডোনার জন্মোৎসব
ইতালির একটি ছোট্ট ক্লাব নেপোলি। আশির দশকে ডিয়েগো ম্যারাডোনা এই অখ্যাত ক্লাবটিকেই নিজের অসাধারণ নৈপুণ্যে সাফল্যের শিখরে তুলে দিয়েছিলেন। ১৯৮৪ সালে ম্যারাডোনা নেপোলিতে খেলতে আসার পর ক্লাবটি দুবার ইতালীয় সিরি ‘আ’র শিরোপা, একবার ইতালিয়ান কাপ ও উয়েফা কাপ জিতেছিল। নেপোলিতে ম্যারাডোনা তাই এখনো ঈশ্বরতুল্য। ফুটবল ইতিহাসের সর্বকালের অন্যতম সেরা এই ফুটবলারের ৫০তম জন্মদিনটিও তাই বেশ সাড়ম্বরেই উদযাপিত হচ্ছে সেখানে।
ম্যারাডোনা নিজেও তাঁর ৫০তম জন্মদিনটি কাটাতে চেয়েছিলেন স্মৃতিময় এই নেপোলিতে। তবে করসংক্রান্ত আইনি জটিলতা ম্যারাডোনার সেই ইচ্ছাকে বাস্তবরূপ নিতে দেয়নি। তাই বলে থেমে ছিলেন না নেপোলির ক্লাব কর্তা ও অগণিত ভক্ত-সমর্থকেরা। আজ শনিবার সকাল থেকেই নেপোলির মানুষ নানা আনুষ্ঠানিকতায় জাঁকজমকের সঙ্গেই পালন করবে ফুটবলের এই জীবন্ত কিংবদন্তির জন্মদিন।
নেপোলিতে আয়োজিত ম্যারাডোনার জন্মজয়ন্তীতে থাকবে নানা আনুষ্ঠানিকতা। ’৮৬ সালের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করা ম্যারাডোনার সেই বিখ্যাত ‘ঈশ্বরের হাত’ গোলের আদলে তৈরি করা হয়েছে একটি ভাস্কর্য। আজ জন্মদিনের উত্সবের শুরুতেই উদ্বোধন করা হবে সেটি। শুধু ঈশ্বরের হাতই নয়, সেই ম্যাচেই প্রতিভার সর্বোচ্চ বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ছয়জনকে কাটিয়ে করা ‘শতাব্দীর সেরা’ গোলটিও স্মরণ করা হবে শ্রদ্ধাভরে। ক্রীড়া লেখক মাউরিজিও ডি জিওভান্নি শোনাবেন সেই গোলটি নিয়ে তাঁর বিশেষ লেখা ‘দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দর গোলের কাহিনি’। সন্ধ্যার পর ম্যারাডোনার ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হবে সিনেমা হলগুলোতে। শহরজুড়ে এমন গুজবও ছড়িয়ে পড়েছে, এ সময় ম্যারাডোনার সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলতে পারবেন সমর্থকেরা। এ ছাড়া রাতে ‘ডিয়েগো সেট’ অনুষ্ঠানে নাচ-গানের মধ্য দিয়ে ম্যারাডোনার ৫০তম জন্মবার্ষিকী পালন করবে ম্যারাডোনার ভক্তরা। শুধু ম্যারাডোনাই থাকবেন না সেখানে!
ম্যারাডোনা নিজেও তাঁর ৫০তম জন্মদিনটি কাটাতে চেয়েছিলেন স্মৃতিময় এই নেপোলিতে। তবে করসংক্রান্ত আইনি জটিলতা ম্যারাডোনার সেই ইচ্ছাকে বাস্তবরূপ নিতে দেয়নি। তাই বলে থেমে ছিলেন না নেপোলির ক্লাব কর্তা ও অগণিত ভক্ত-সমর্থকেরা। আজ শনিবার সকাল থেকেই নেপোলির মানুষ নানা আনুষ্ঠানিকতায় জাঁকজমকের সঙ্গেই পালন করবে ফুটবলের এই জীবন্ত কিংবদন্তির জন্মদিন।
নেপোলিতে আয়োজিত ম্যারাডোনার জন্মজয়ন্তীতে থাকবে নানা আনুষ্ঠানিকতা। ’৮৬ সালের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করা ম্যারাডোনার সেই বিখ্যাত ‘ঈশ্বরের হাত’ গোলের আদলে তৈরি করা হয়েছে একটি ভাস্কর্য। আজ জন্মদিনের উত্সবের শুরুতেই উদ্বোধন করা হবে সেটি। শুধু ঈশ্বরের হাতই নয়, সেই ম্যাচেই প্রতিভার সর্বোচ্চ বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ছয়জনকে কাটিয়ে করা ‘শতাব্দীর সেরা’ গোলটিও স্মরণ করা হবে শ্রদ্ধাভরে। ক্রীড়া লেখক মাউরিজিও ডি জিওভান্নি শোনাবেন সেই গোলটি নিয়ে তাঁর বিশেষ লেখা ‘দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দর গোলের কাহিনি’। সন্ধ্যার পর ম্যারাডোনার ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হবে সিনেমা হলগুলোতে। শহরজুড়ে এমন গুজবও ছড়িয়ে পড়েছে, এ সময় ম্যারাডোনার সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলতে পারবেন সমর্থকেরা। এ ছাড়া রাতে ‘ডিয়েগো সেট’ অনুষ্ঠানে নাচ-গানের মধ্য দিয়ে ম্যারাডোনার ৫০তম জন্মবার্ষিকী পালন করবে ম্যারাডোনার ভক্তরা। শুধু ম্যারাডোনাই থাকবেন না সেখানে!
No comments