গাজায় নির্মাণসামগ্রী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার
হামাসনিয়ন্ত্রিত গাজা উপত্যকায় নির্মাণসামগ্রী রপ্তানিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। গত সোমবার এক বিবৃতিতে ইসরায়েল সরকার এ কথা জানায়।
গাজায় যেসব নির্মাণসামগ্রী ঢুকতে দেওয়া হবে, এর একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের তত্ত্বাবধানে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের যেসব প্রকল্পের কাজ চলছে, কেবল সেগুলোর জন্য নির্মাণসামগ্রী ঢুকতে দেওয়া হবে।
একই সঙ্গে যেসব পণ্য গাজায় ঢুকতে দেওয়া হবে না, এর একটি তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে। অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ নির্মাণ ও সামরিক উভয় কাজে ব্যবহার করা যায় এমন সব পণ্য আছে এই তালিকায়। এর মধ্যে আছে পাথর ফুটো করা যন্ত্র, নির্মাণকাজের জন্য খোঁড়া গর্ত থেকে পানি নিষ্কাশনের যন্ত্র, নির্দিষ্ট সার, বল-বেয়ারিং, ডুবুরিদের সরঞ্জাম, ইঞ্জিনবিহীন বিমান, আতশবাজি ইত্যাদি। ইসরায়েলের আশঙ্কা, এসব সরঞ্জাম হামাস বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গ তৈরিসহ অন্যান্য সামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারে।
২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ২২ দিনের সামরিক অভিযানের পর থেকে গাজা অবরোধ করে রেখেছে ইসরায়েল।
গাজায় যেসব নির্মাণসামগ্রী ঢুকতে দেওয়া হবে, এর একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ইসরায়েল। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের তত্ত্বাবধানে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের যেসব প্রকল্পের কাজ চলছে, কেবল সেগুলোর জন্য নির্মাণসামগ্রী ঢুকতে দেওয়া হবে।
একই সঙ্গে যেসব পণ্য গাজায় ঢুকতে দেওয়া হবে না, এর একটি তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে। অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ নির্মাণ ও সামরিক উভয় কাজে ব্যবহার করা যায় এমন সব পণ্য আছে এই তালিকায়। এর মধ্যে আছে পাথর ফুটো করা যন্ত্র, নির্মাণকাজের জন্য খোঁড়া গর্ত থেকে পানি নিষ্কাশনের যন্ত্র, নির্দিষ্ট সার, বল-বেয়ারিং, ডুবুরিদের সরঞ্জাম, ইঞ্জিনবিহীন বিমান, আতশবাজি ইত্যাদি। ইসরায়েলের আশঙ্কা, এসব সরঞ্জাম হামাস বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গ তৈরিসহ অন্যান্য সামরিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারে।
২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ২২ দিনের সামরিক অভিযানের পর থেকে গাজা অবরোধ করে রেখেছে ইসরায়েল।
No comments