উত্তেজিত তাবারেজ
এমনিতে খুব ঠাণ্ডা মেজাজের মানুষ বলে পরিচিত তিনি। অথচ গত পরশু এক দিনে দু-দুবার সাংবাদিকদের সঙ্গে লেগে গেল উরুগুয়ে কোচ অস্কার তাবারেজের। প্রথমবার লুইস সুয়ারেজের ‘হ্যান্ডবল’ নিয়ে। এরপর সাংবাদিকদের ‘গোয়েন্দাগিরি’!
গতকাল উরুগুয়ে তাদের সেমিফাইনাল ম্যাচ খেলে ফেলেছে হল্যান্ডের বিপক্ষে। সে ম্যাচে ফলাফল যা-ই হোক, সুয়ারেজ-বিষয়ক আলোচনা শেষ হচ্ছে না। ঘানার বিপক্ষে গোললাইন থেকে সুয়ারেজ হাত দিয়ে বল ফিরিয়ে উরুগুয়ের কাছে যেমন ‘নায়ক’ হয়েছেন, তেমনই ‘প্রতারকে’ পরিণত হয়েছেন সংবাদমাধ্যমের অংশবিশেষে।
সুয়ারেজের এই হ্যান্ডবলের ফলে ঘানা পেনাল্টিও পেয়েছিল, কিন্তু সে পেনাল্টি থেকে গোল হয়নি। ম্যাচ শেষ হয়ে গেছে, শেষ হয়ে গেছে ঘানার বিশ্বকাপও। শেষ হয়নি আলোচনা। এই আলোচনায়, বিশেষত সুয়ারেজকে নিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের আচরণে খুব চটেছেন অস্কার তাবারেজ।
সংবাদ সম্মেলনে এক ব্রিটিশ সাংবাদিক জিজ্ঞেস করেছিলেন, সুয়ারেজের ওই কাণ্ডে সেমিফাইনালে উঠে তাবারেজ বিব্রত কিনা? তাবারেজ চটে গিয়ে উত্তর দিয়েছেন, ‘সম্ভবত এই প্রশ্নটা আপনার সুয়ারেজকেই করা উচিত। বাকিদের মতো সেও প্রশ্ন করলেই উত্তর দিচ্ছে। আমি বিব্রত হচ্ছি, বিশেষ করে ব্রিটিশ মিডিয়ায় যেভাবে গল্পটা উপস্থাপন করা হচ্ছে, তা নিয়ে। একজন ফুটবলার গোললাইন থেকে হাত দিয়ে বল ফিরিয়েছে, এমন ঘটনা আগেও ঘটেছে।’
উরুগুয়ের খেলোয়াড়দের ‘প্রতারক’ বলায় অস্কার তাবারেজ প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়ে বলছেন, ‘এই বিশ্বকাপে উরুগুয়ের পারফরম্যান্স ও আচার-ব্যবহার নিয়ে আমি গর্বিত। তিন ম্যাচে উরুগুয়ের খেলোয়াড়েরা একটাও হলুদ কার্ড দেখেনি। ফলে আমাদের প্রতারক বলার বা সাজানোর বিন্দুমাত্র চেষ্টা করবেন না। এটা আমরা একদমই মেনে নেব না।’
সুয়ারেজের ব্যাপার নিয়ে এমনিতেই অগ্নিশর্মা হয়ে ছিলেন। এরপর আবার তাবারেজকে চটিয়ে দিয়েছেন আরেক দল সাংবাদিক। তাঁরা উরুগুয়ের রুদ্ধদ্বার অনুশীলনে অনুপ্রবেশ করে ভিডিও করেছেন। তা সম্প্রচারও করে দিয়েছেন।
এমনিতে তাবারেজ ম্যাচের এক দিন আগে একাদশ ঘোষণা করে আসছেন। কিন্তু পরশু এর ব্যতিক্রম ঘটালেন, ‘আজ আমাদের দল ঘোষণার কোনো ইচ্ছে নেই আমার। আমরা সাধারণত এটা করি। কিন্তু সেই পরিকল্পনা বদলে ফেলেছি। আমরা রুদ্ধদ্বার অনুশীলন করছিলাম। কিন্তু কিছু সাংবাদিক রীতিমতো যুদ্ধ-প্রতিনিধির মতো আচরণ করেছেন। আমাদের দল ও কৌশল সম্পর্কে খবর প্রচার করেছেন। তাঁরা নিয়ম ভেঙেছেন।’
পরে ফিফা জানিয়েছে, উরুগুয়ের অনুশীলনের প্রথম ১৫ মিনিটই শুধু সংবাদমাধ্যমের জন্য উন্মুক্ত ছিল।
গতকাল উরুগুয়ে তাদের সেমিফাইনাল ম্যাচ খেলে ফেলেছে হল্যান্ডের বিপক্ষে। সে ম্যাচে ফলাফল যা-ই হোক, সুয়ারেজ-বিষয়ক আলোচনা শেষ হচ্ছে না। ঘানার বিপক্ষে গোললাইন থেকে সুয়ারেজ হাত দিয়ে বল ফিরিয়ে উরুগুয়ের কাছে যেমন ‘নায়ক’ হয়েছেন, তেমনই ‘প্রতারকে’ পরিণত হয়েছেন সংবাদমাধ্যমের অংশবিশেষে।
সুয়ারেজের এই হ্যান্ডবলের ফলে ঘানা পেনাল্টিও পেয়েছিল, কিন্তু সে পেনাল্টি থেকে গোল হয়নি। ম্যাচ শেষ হয়ে গেছে, শেষ হয়ে গেছে ঘানার বিশ্বকাপও। শেষ হয়নি আলোচনা। এই আলোচনায়, বিশেষত সুয়ারেজকে নিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের আচরণে খুব চটেছেন অস্কার তাবারেজ।
সংবাদ সম্মেলনে এক ব্রিটিশ সাংবাদিক জিজ্ঞেস করেছিলেন, সুয়ারেজের ওই কাণ্ডে সেমিফাইনালে উঠে তাবারেজ বিব্রত কিনা? তাবারেজ চটে গিয়ে উত্তর দিয়েছেন, ‘সম্ভবত এই প্রশ্নটা আপনার সুয়ারেজকেই করা উচিত। বাকিদের মতো সেও প্রশ্ন করলেই উত্তর দিচ্ছে। আমি বিব্রত হচ্ছি, বিশেষ করে ব্রিটিশ মিডিয়ায় যেভাবে গল্পটা উপস্থাপন করা হচ্ছে, তা নিয়ে। একজন ফুটবলার গোললাইন থেকে হাত দিয়ে বল ফিরিয়েছে, এমন ঘটনা আগেও ঘটেছে।’
উরুগুয়ের খেলোয়াড়দের ‘প্রতারক’ বলায় অস্কার তাবারেজ প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়ে বলছেন, ‘এই বিশ্বকাপে উরুগুয়ের পারফরম্যান্স ও আচার-ব্যবহার নিয়ে আমি গর্বিত। তিন ম্যাচে উরুগুয়ের খেলোয়াড়েরা একটাও হলুদ কার্ড দেখেনি। ফলে আমাদের প্রতারক বলার বা সাজানোর বিন্দুমাত্র চেষ্টা করবেন না। এটা আমরা একদমই মেনে নেব না।’
সুয়ারেজের ব্যাপার নিয়ে এমনিতেই অগ্নিশর্মা হয়ে ছিলেন। এরপর আবার তাবারেজকে চটিয়ে দিয়েছেন আরেক দল সাংবাদিক। তাঁরা উরুগুয়ের রুদ্ধদ্বার অনুশীলনে অনুপ্রবেশ করে ভিডিও করেছেন। তা সম্প্রচারও করে দিয়েছেন।
এমনিতে তাবারেজ ম্যাচের এক দিন আগে একাদশ ঘোষণা করে আসছেন। কিন্তু পরশু এর ব্যতিক্রম ঘটালেন, ‘আজ আমাদের দল ঘোষণার কোনো ইচ্ছে নেই আমার। আমরা সাধারণত এটা করি। কিন্তু সেই পরিকল্পনা বদলে ফেলেছি। আমরা রুদ্ধদ্বার অনুশীলন করছিলাম। কিন্তু কিছু সাংবাদিক রীতিমতো যুদ্ধ-প্রতিনিধির মতো আচরণ করেছেন। আমাদের দল ও কৌশল সম্পর্কে খবর প্রচার করেছেন। তাঁরা নিয়ম ভেঙেছেন।’
পরে ফিফা জানিয়েছে, উরুগুয়ের অনুশীলনের প্রথম ১৫ মিনিটই শুধু সংবাদমাধ্যমের জন্য উন্মুক্ত ছিল।
No comments