ভারতে একদিনের বনেধ ক্ষতি ১৩ হাজার কোটি রুপি
ভারতে বিরোধী দলের ডাকা সকাল-সন্ধ্যা বনেধ ১৩ হাজার কোটি রুপির ক্ষতি হয়েছে। ভারতের ব্যবসায়ীদের সর্বোচ্চ সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই) এ তথ্য জানায়। গত সোমবার ভারতে বন্ধ পালিত হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনটি জানায়, বনেধর দিন শিল্পকারখানায় উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে যায়। ব্যবসা-বাণিজ্য দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি (সিআইআই) এক বিবৃতিতে জানায়, এক দিনের বনেধ দেশের কিছু কিছু এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে। যেকোনো বনেধ সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন শ্রমজীবী মানুষ। আর বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া বনেধ পরিবহন খাতের ওপরও বড় ধরনের প্রভাব পড়ে।
গত সোমবারের বনেধ সরকারি সম্পদের ওপরও হামলা চালানো হয়। মুম্বাইয়ে শত শত বাস ভাঙচুর করেন শিবসেনার সদস্যরা। বেশ কয়েকটি বাসে আগুনও ধরিয়ে দেওয়া হয়। বনেধর দিন মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৫২ শতাংশ কমে যায়। প্রতিদিন গড়ে ছয় হাজার কোটি রুপির লেনদেন হলেও ওই দিন তা দুই হাজার ৮৫৭ কোটি রুপিতে নেমে যায়। দ্য ন্যাশনাল স্টক একচেঞ্জে লেনদেন কমে ৩৫ শতাংশ, যার পরিমাণ সাত হাজার ৭৬৫ কোটি রুপি।
বিরোধী দলগুলো বন্ধ সফল হয়েছে বলে দাবি করলেও এতে হতাশ শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ী সংগঠনটি জানায়, বনেধর দিন শিল্পকারখানায় উৎপাদন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে যায়। ব্যবসা-বাণিজ্য দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি (সিআইআই) এক বিবৃতিতে জানায়, এক দিনের বনেধ দেশের কিছু কিছু এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে। যেকোনো বনেধ সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন শ্রমজীবী মানুষ। আর বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া বনেধ পরিবহন খাতের ওপরও বড় ধরনের প্রভাব পড়ে।
গত সোমবারের বনেধ সরকারি সম্পদের ওপরও হামলা চালানো হয়। মুম্বাইয়ে শত শত বাস ভাঙচুর করেন শিবসেনার সদস্যরা। বেশ কয়েকটি বাসে আগুনও ধরিয়ে দেওয়া হয়। বনেধর দিন মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৫২ শতাংশ কমে যায়। প্রতিদিন গড়ে ছয় হাজার কোটি রুপির লেনদেন হলেও ওই দিন তা দুই হাজার ৮৫৭ কোটি রুপিতে নেমে যায়। দ্য ন্যাশনাল স্টক একচেঞ্জে লেনদেন কমে ৩৫ শতাংশ, যার পরিমাণ সাত হাজার ৭৬৫ কোটি রুপি।
বিরোধী দলগুলো বন্ধ সফল হয়েছে বলে দাবি করলেও এতে হতাশ শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীরা।
No comments