স্পেনে এক টুকরো জার্মানি
আজ মায়োরকায় কী হবে, কে জানে। তবে এটা নিশ্চিত করে বলা যায়, জার্মানি-স্পেন ম্যাচের ফল সেখানে কাউকে হাসাবে, কাউকে কাঁদাবে। বলাই বাহুল্য, জার্মানি জিতলে জার্মানরা হাসবে, স্পেন জিতলে স্প্যানিয়ার্ডরা। একই রাষ্ট্রে যে দুই দেশের জাতির অস্তিত্ব!
স্পেনের ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপ মায়োরকায় ২৭ হাজার জার্মানের স্থায়ী আবাস। মোট জনসংখ্যা আট লাখ ৬২ হাজার। কিন্তু প্রতিবছর এখানে বেড়াতেই আসে ৪০ লাখ জার্মান পর্যটক। গত মে মাসেই এসেছে সাড়ে চার লাখ জার্মান। মায়োরকা যেন একখণ্ড জার্মানিই হয়ে গেছে। স্পেনের পতাকা তো থাকবেই, আছে অনেক জার্মান পতাকাও। বিশ্বকাপের এই সময়ে রমরমা ব্যবসা রেস্টুরেন্ট আর বারগুলোর। সেই সুযোগ দিতে নানা আয়োজন তো আছেই। বিশেষ করে, জার্মান রেস্তোরাঁ-বারে। সেখানে সবার ভাষা একটাই—জার্মান।
প্রতিদ্বন্দ্বিতার বারুদ উড়ছে বাতাসে। যেটির প্রতিফলন জার্মানদের পত্রিকার শিরোনামেও, ‘ফুসবলফিবার’ মানে ফুটবল-জ্বর। জার্মানি জিতবে? জার্মানরা জয়ই দেখছে। এক জার্মান বারের মহাব্যবস্থাপক উইয়ির আত্মবিশ্বাস, ‘স্প্যানিশ খেলোয়াড়েরা বিপজ্জনক। কিন্তু ওদের তালাবদ্ধ করে রাখার চাবিটা আমাদের হাতে আছে।’
অনেক দিন এক জায়গায় থাকলে যা হয়, ভদ্রলোক এখন নিজেকে খানিক স্প্যানিয়ার্ড ভাবছেন। তবে জার্মানি বা স্পেন যে-ই জিতুক, এই ম্যাচ শেষে আতশবাজি উৎসবই হবে বলে জানালেন তিনি। অনেক জার্মান এখানে থাকতে থাকতে স্পেনের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছে। পর্যটকদের জন্য খুলে বসা এক দোকানের মালিক ৩৭ বছরের মারিয়া জানাচ্ছেন, ‘আমরা অনেক স্প্যানিশ পতাকা বিক্রি করেছি জার্মানদের কাছেও।’
তবে এই দ্বীপের এটিই আসল ছবি নয়। মিউজিক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ড্যানিয়েল যেমন বললেন, ‘জার্মানরা মায়োরকাকে জার্মানিরই একটা অংশ মনে করে। এখানে দুটি কমিউনিটির মধ্যে একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছেই। তবে ফলাফল যা-ই হোক, এখানে উৎসবের পরিবেশই থাকবে।
স্পেনের ভূমধ্যসাগরীয় দ্বীপ মায়োরকায় ২৭ হাজার জার্মানের স্থায়ী আবাস। মোট জনসংখ্যা আট লাখ ৬২ হাজার। কিন্তু প্রতিবছর এখানে বেড়াতেই আসে ৪০ লাখ জার্মান পর্যটক। গত মে মাসেই এসেছে সাড়ে চার লাখ জার্মান। মায়োরকা যেন একখণ্ড জার্মানিই হয়ে গেছে। স্পেনের পতাকা তো থাকবেই, আছে অনেক জার্মান পতাকাও। বিশ্বকাপের এই সময়ে রমরমা ব্যবসা রেস্টুরেন্ট আর বারগুলোর। সেই সুযোগ দিতে নানা আয়োজন তো আছেই। বিশেষ করে, জার্মান রেস্তোরাঁ-বারে। সেখানে সবার ভাষা একটাই—জার্মান।
প্রতিদ্বন্দ্বিতার বারুদ উড়ছে বাতাসে। যেটির প্রতিফলন জার্মানদের পত্রিকার শিরোনামেও, ‘ফুসবলফিবার’ মানে ফুটবল-জ্বর। জার্মানি জিতবে? জার্মানরা জয়ই দেখছে। এক জার্মান বারের মহাব্যবস্থাপক উইয়ির আত্মবিশ্বাস, ‘স্প্যানিশ খেলোয়াড়েরা বিপজ্জনক। কিন্তু ওদের তালাবদ্ধ করে রাখার চাবিটা আমাদের হাতে আছে।’
অনেক দিন এক জায়গায় থাকলে যা হয়, ভদ্রলোক এখন নিজেকে খানিক স্প্যানিয়ার্ড ভাবছেন। তবে জার্মানি বা স্পেন যে-ই জিতুক, এই ম্যাচ শেষে আতশবাজি উৎসবই হবে বলে জানালেন তিনি। অনেক জার্মান এখানে থাকতে থাকতে স্পেনের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছে। পর্যটকদের জন্য খুলে বসা এক দোকানের মালিক ৩৭ বছরের মারিয়া জানাচ্ছেন, ‘আমরা অনেক স্প্যানিশ পতাকা বিক্রি করেছি জার্মানদের কাছেও।’
তবে এই দ্বীপের এটিই আসল ছবি নয়। মিউজিক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ড্যানিয়েল যেমন বললেন, ‘জার্মানরা মায়োরকাকে জার্মানিরই একটা অংশ মনে করে। এখানে দুটি কমিউনিটির মধ্যে একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছেই। তবে ফলাফল যা-ই হোক, এখানে উৎসবের পরিবেশই থাকবে।
No comments