রপ্তানি আয় বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক পিছিয়ে
সদ্য শেষ হওয়া ২০০৯-১০ অর্থবছরে মোট রপ্তানি আয় বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবে না বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) পণ্য রপ্তানিতে মোট আয় হয়েছে এক হাজার ৪৪৯ কোটি ১১ লাখ ডলার।
আর গোটা অর্থবছরের মোট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল এক হাজার ৭৬০ কোটি ডলার।
ফলে, জুন মাসে গিয়ে ৩০০ কোটি ডলারের বেশি ঘাটতি কোনোভাবেই পূরণ করা সম্ভব হবে না বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন। খবর ইউএনবির।
প্রাপ্ত পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, গত অর্থবছরের ১১ মাসে মোট রপ্তানি আয় তার আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় আড়াই শতাংশ বেশি।
আবার শুধু মে মাসে রপ্তানি আয় আগের বছরের মে মাসের তুলনায় ১৬ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৫৪ কোটি ৮৩ লাখ ডলার।
তবে মে মাসে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৬১ কোটি ৯২ লাখ ডলার। আর এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ১৪০ কোটি ডলার।
রপ্তানির পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির পরিমাণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যথাক্রমে প্রায় ৮০ ও ৩৬ দশমিক ৪২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এই সময়কালে পাটজাত পণ্য রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৪ কোটি ১৪ লাখ ডলার, যেখানে কাঁচা পাট রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ১৮ কোটি ২৪ লাখ ডলার।
তবে প্রধান রপ্তানি পণ্য নিট ও তৈরি পোশাকের মোট রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সামান্য কমে গেছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের জুলাই-মে সময়কালে নিট পোশাক থেকে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৭৫ কোটি ৫৩ লাখ ডলার, যা তার আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে দশমিক ৯৩ শতাংশ কম।
এ ছাড়া এই আয় আলোচ্য ১১ মাসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১২ শতাংশ কম।
ওভেন পোশাক রপ্তানি আয় এই সময়কালে প্রায় দশমিক ১০ শতাংশ কমে হয়েছে ৫৩৯ কোটি ১০ লাখ ডলার।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, হোম টেক্সটাইল ও টেক্সটাইল ফেব্রিকসের মোট রপ্তানি দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২৬ কোটি ৩৩ লাখ ডলার ও পাঁচ কোটি ৭৩ লাখ ডলার।
রপ্তানি আয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি থেকে ১১ মাসে আয় হয়েছে ৩৮ কোটি ১১ লাখ ডলার। এটি এই সময়কালের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে নয় শতাংশ এবং ২০০৮-০৯ অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ কম।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ খাত চামড়ার রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ২০ কোটি ডলার।
তবে চামড়ার রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে সাড়ে ২২ শতাংশ বেড়েছে।
পাশাপাশি পাদুকাসামগ্রী রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ১৮ কোটি ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে সাড়ে ছয় শতাংশ বেশি।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) পণ্য রপ্তানিতে মোট আয় হয়েছে এক হাজার ৪৪৯ কোটি ১১ লাখ ডলার।
আর গোটা অর্থবছরের মোট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল এক হাজার ৭৬০ কোটি ডলার।
ফলে, জুন মাসে গিয়ে ৩০০ কোটি ডলারের বেশি ঘাটতি কোনোভাবেই পূরণ করা সম্ভব হবে না বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন। খবর ইউএনবির।
প্রাপ্ত পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, গত অর্থবছরের ১১ মাসে মোট রপ্তানি আয় তার আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় আড়াই শতাংশ বেশি।
আবার শুধু মে মাসে রপ্তানি আয় আগের বছরের মে মাসের তুলনায় ১৬ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৫৪ কোটি ৮৩ লাখ ডলার।
তবে মে মাসে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৬১ কোটি ৯২ লাখ ডলার। আর এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ১৪০ কোটি ডলার।
রপ্তানির পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির পরিমাণ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় যথাক্রমে প্রায় ৮০ ও ৩৬ দশমিক ৪২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
এই সময়কালে পাটজাত পণ্য রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৪ কোটি ১৪ লাখ ডলার, যেখানে কাঁচা পাট রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ১৮ কোটি ২৪ লাখ ডলার।
তবে প্রধান রপ্তানি পণ্য নিট ও তৈরি পোশাকের মোট রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সামান্য কমে গেছে।
২০০৯-১০ অর্থবছরের জুলাই-মে সময়কালে নিট পোশাক থেকে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৭৫ কোটি ৫৩ লাখ ডলার, যা তার আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে দশমিক ৯৩ শতাংশ কম।
এ ছাড়া এই আয় আলোচ্য ১১ মাসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১২ শতাংশ কম।
ওভেন পোশাক রপ্তানি আয় এই সময়কালে প্রায় দশমিক ১০ শতাংশ কমে হয়েছে ৫৩৯ কোটি ১০ লাখ ডলার।
ইপিবির পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, হোম টেক্সটাইল ও টেক্সটাইল ফেব্রিকসের মোট রপ্তানি দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২৬ কোটি ৩৩ লাখ ডলার ও পাঁচ কোটি ৭৩ লাখ ডলার।
রপ্তানি আয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত হিমায়িত খাদ্য রপ্তানি থেকে ১১ মাসে আয় হয়েছে ৩৮ কোটি ১১ লাখ ডলার। এটি এই সময়কালের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে নয় শতাংশ এবং ২০০৮-০৯ অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ কম।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ খাত চামড়ার রপ্তানি আয় দাঁড়িয়েছে ২০ কোটি ডলার।
তবে চামড়ার রপ্তানি আয় আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে সাড়ে ২২ শতাংশ বেড়েছে।
পাশাপাশি পাদুকাসামগ্রী রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ১৮ কোটি ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে সাড়ে ছয় শতাংশ বেশি।
No comments