এই জার্মানি নিখুঁত
আর্জেন্টিনা, ডিয়েগো ম্যারাডোনার সঙ্গে অনেক স্মৃতি ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারের। ১৯৬৬ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে তাঁর খেলোয়াড় হিসেবে। এরপর অধিনায়ক হিসেবে একবার বিশ্বকাপও জিতেছেন।
১৯৮৬ ও ১৯৯০, দুই বিশ্বকাপেই কোচ হিসেবে ফাইনালে গেছেন বেকেনবাওয়ার, দুবারই প্রতিপক্ষ অধিনায়কের নাম ছিল ম্যারাডোনা। প্রথমবার হারলেও, দ্বিতীয়বার শিরোপা জিতেছেন ‘কাইজার’। তাই কোচ ম্যারাডোনার বিপক্ষে তাঁর উত্তরসূরিরা কী করে সেটা দেখার জন্য মুখিয়ে ছিলেন বেকেনবাওয়ার।
যা দেখলেন, তাতে তিনি মুগ্ধ। মুগ্ধ তাঁর উত্তরসূরি জোয়াকিম লোর কৌশল দেখেও। বেকেনবাওয়ারের কাছে এই দলটাকে ১৯৭০ বা ১৯৯০ বিশ্বকাপের জার্মান দলের মতো মনে হচ্ছে, ‘এই দলটা জোয়াকিম লোর একটা মাস্টার পিস। এই দলটার গঠনে ও নিজের ছাপ রেখেছে এবং একটা নিখুঁত দল তৈরি করেছে। জার্মান দলের এমন কুশলী চরিত্র আমি খুবই কম দেখেছি। সম্ভবত ১৯৭০ বিশ্বকাপের দলটা এবং ১৯৯০ বিশ্বকাপজয়ী দলটা এর কাছাকাছি ছিল।’
অবশ্য এক দিক থেকে লোর জার্মানিকে বেকেনবাওয়ার আগের যেকোনো দলের চেয়ে এগিয়েই রাখছেন। এই দলটা যে শুধু ম্যাচই জেতে না, ভালো ফুটবলও খেলে, ‘আগে আমরা বলতাম, সুন্দর ফুটবল ড্রেসিংরুমে রেখে মাঠে নামতে হবে। কিন্তু এই দলটা প্রমাণ করেছে দুটো বিষয়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব নেই—ভালো খেলেও ম্যাচ জেতা যায়।’
বেকেনবাওয়ারের এসব কথাই মিথ্যে হয়ে যেতে পারে লো ট্রফিটা ছুঁতে না পারলে। সামনে জার্মানদের বড় বাধা ইউরোপ-সেরা স্পেন। এই স্পেনের কাছেই গত ইউরোর ফাইনালে হেরেছে জার্মানরা। এবার আর ভয় পাচ্ছেন না বেকেনবাওয়ার।
বরং এখনো নিজেদের ফর্ম খুঁজতে থাকা স্পেনের বিপক্ষে জার্মানরাই এগিয়ে থাকবে বলে তাঁর বিশ্বাস, ‘জার্মানির সুবিধা হলো, স্পেন ইউরো ২০০৮-এ যে ফর্ম দেখিয়েছে, তা তারা এখনো দেখাতে পারেনি। তাদের দেখে এখনো খুব সমীহ জাগানো দল মনে হচ্ছে না। ওরা কোয়ার্টার ফাইনালে প্যারাগুয়ের বিপক্ষেও জয় পেতে হিমশিম খেয়েছে।
১৯৮৬ ও ১৯৯০, দুই বিশ্বকাপেই কোচ হিসেবে ফাইনালে গেছেন বেকেনবাওয়ার, দুবারই প্রতিপক্ষ অধিনায়কের নাম ছিল ম্যারাডোনা। প্রথমবার হারলেও, দ্বিতীয়বার শিরোপা জিতেছেন ‘কাইজার’। তাই কোচ ম্যারাডোনার বিপক্ষে তাঁর উত্তরসূরিরা কী করে সেটা দেখার জন্য মুখিয়ে ছিলেন বেকেনবাওয়ার।
যা দেখলেন, তাতে তিনি মুগ্ধ। মুগ্ধ তাঁর উত্তরসূরি জোয়াকিম লোর কৌশল দেখেও। বেকেনবাওয়ারের কাছে এই দলটাকে ১৯৭০ বা ১৯৯০ বিশ্বকাপের জার্মান দলের মতো মনে হচ্ছে, ‘এই দলটা জোয়াকিম লোর একটা মাস্টার পিস। এই দলটার গঠনে ও নিজের ছাপ রেখেছে এবং একটা নিখুঁত দল তৈরি করেছে। জার্মান দলের এমন কুশলী চরিত্র আমি খুবই কম দেখেছি। সম্ভবত ১৯৭০ বিশ্বকাপের দলটা এবং ১৯৯০ বিশ্বকাপজয়ী দলটা এর কাছাকাছি ছিল।’
অবশ্য এক দিক থেকে লোর জার্মানিকে বেকেনবাওয়ার আগের যেকোনো দলের চেয়ে এগিয়েই রাখছেন। এই দলটা যে শুধু ম্যাচই জেতে না, ভালো ফুটবলও খেলে, ‘আগে আমরা বলতাম, সুন্দর ফুটবল ড্রেসিংরুমে রেখে মাঠে নামতে হবে। কিন্তু এই দলটা প্রমাণ করেছে দুটো বিষয়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব নেই—ভালো খেলেও ম্যাচ জেতা যায়।’
বেকেনবাওয়ারের এসব কথাই মিথ্যে হয়ে যেতে পারে লো ট্রফিটা ছুঁতে না পারলে। সামনে জার্মানদের বড় বাধা ইউরোপ-সেরা স্পেন। এই স্পেনের কাছেই গত ইউরোর ফাইনালে হেরেছে জার্মানরা। এবার আর ভয় পাচ্ছেন না বেকেনবাওয়ার।
বরং এখনো নিজেদের ফর্ম খুঁজতে থাকা স্পেনের বিপক্ষে জার্মানরাই এগিয়ে থাকবে বলে তাঁর বিশ্বাস, ‘জার্মানির সুবিধা হলো, স্পেন ইউরো ২০০৮-এ যে ফর্ম দেখিয়েছে, তা তারা এখনো দেখাতে পারেনি। তাদের দেখে এখনো খুব সমীহ জাগানো দল মনে হচ্ছে না। ওরা কোয়ার্টার ফাইনালে প্যারাগুয়ের বিপক্ষেও জয় পেতে হিমশিম খেয়েছে।
No comments