মোটা হয়ে যাচ্ছেন ব্রিটিশ সেনারা
মোটা হয়ে যাচ্ছেন ব্রিটিশ সেনারা। তা এমনই যে যুদ্ধের ময়দানেও এর প্রভাব পড়ছে। প্রতিপক্ষকে ঘায়েলে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। ব্রিটেনের প্রভাবশালী পত্রিকা ডেইলি স্টার এ খবর দিয়েছে।
সেনাবাহিনীর করা একটি প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি জানিয়েছে, ব্রিটিশ সেনারা এতটাই মোটা হয়ে যাচ্ছেন যে যুদ্ধক্ষেত্রে স্থূলকায় শরীর নিয়ে তাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তাদের মধ্যে মাত্র দুই-তৃতীয়াংশ সেনা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হচ্ছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শারীরিক স্থূলতা সশস্ত্র সেনাবাহিনীর জন্য একটা বড় সমস্যা। এ কারণে তালেবানদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তারা ক্রমেই স্তিমিত হয়ে পড়ছে।
এ অবস্থায় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর প্রধান গত বছর সে দেশের সেনাসদস্যদের জন্য কঠিন স্বাস্থ্য প্রশিক্ষণের নির্দেশ দেন। গত অক্টোবর থেকে এ প্রশিক্ষণ শুরু হয়।
প্রশিক্ষণ শেষে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ প্রশিক্ষণেও তেমন একটা কাজ হয়নি। মাত্র ৭০ শতাংশ সেনাসদস্য স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। অথচ আশা করা হয়েছিল, ৯০ শতাংশ সেনা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন।
দুটি প্রক্রিয়ায় সেনাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। প্রথমত তাদের দেড় মাইল দৌড়ানোর পরীক্ষা নেওয়া হয়। দ্বিতীয়ত দুই মিনিটে যত বেশি সম্ভব ওঠ-বস করার পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিন্তু এ দুই পরীক্ষায় এক-তৃতীয়াংশ সেনাসদস্য উত্তীর্ণ হতে পারেননি।
উদ্বিগ্ন সেনা কমান্ডাররা বলেছেন, অপেক্ষাকৃত নতুন নিয়োগ পাওয়া সেনাদের মধ্যে স্বাস্থ্য নিয়ে বেশি সমস্যা দেখা দিয়েছে।
সেনাবাহিনীর করা একটি প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি জানিয়েছে, ব্রিটিশ সেনারা এতটাই মোটা হয়ে যাচ্ছেন যে যুদ্ধক্ষেত্রে স্থূলকায় শরীর নিয়ে তাদের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। তাদের মধ্যে মাত্র দুই-তৃতীয়াংশ সেনা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হচ্ছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শারীরিক স্থূলতা সশস্ত্র সেনাবাহিনীর জন্য একটা বড় সমস্যা। এ কারণে তালেবানদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তারা ক্রমেই স্তিমিত হয়ে পড়ছে।
এ অবস্থায় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর প্রধান গত বছর সে দেশের সেনাসদস্যদের জন্য কঠিন স্বাস্থ্য প্রশিক্ষণের নির্দেশ দেন। গত অক্টোবর থেকে এ প্রশিক্ষণ শুরু হয়।
প্রশিক্ষণ শেষে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ প্রশিক্ষণেও তেমন একটা কাজ হয়নি। মাত্র ৭০ শতাংশ সেনাসদস্য স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। অথচ আশা করা হয়েছিল, ৯০ শতাংশ সেনা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন।
দুটি প্রক্রিয়ায় সেনাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। প্রথমত তাদের দেড় মাইল দৌড়ানোর পরীক্ষা নেওয়া হয়। দ্বিতীয়ত দুই মিনিটে যত বেশি সম্ভব ওঠ-বস করার পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিন্তু এ দুই পরীক্ষায় এক-তৃতীয়াংশ সেনাসদস্য উত্তীর্ণ হতে পারেননি।
উদ্বিগ্ন সেনা কমান্ডাররা বলেছেন, অপেক্ষাকৃত নতুন নিয়োগ পাওয়া সেনাদের মধ্যে স্বাস্থ্য নিয়ে বেশি সমস্যা দেখা দিয়েছে।
No comments