জাপানি নভোযানের পাত্র থেকে ধূলিকণা পাওয়ার দাবি
জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জাক্সার বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, তাঁরা জাপানি নভোযান হায়াবুসার বায়ুনিরোধক পাত্র থেকে খুবই সামান্য পরিমাণ ধূলিকণা পেয়েছেন। গতকাল সোমবার জাক্সার এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
২০০৩ সালে হায়াবুসা নভোযানটি উৎক্ষেপণ করে জাপানি বিজ্ঞানীরা। নভোযানটি ইতোকাওয়া নামের একটি গ্রহাণুতে অবতরণ করে এবং সেখানে অনুসন্ধান চালায়। গত ২৪ জুন হায়াবুসাকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হয়। ফেরার পর হায়াবুসার সঙ্গে থাকা একটি পাত্র উদ্ধার করে বিজ্ঞানীরা। গ্রহাণুর নমুনা সংগ্রহের জন্য ওই পাত্রটি হায়াবুসায় যুক্ত ছিল।
জাক্সার বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা নমুনা সংগ্রহের পাত্রটি খোলার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। নিশ্চিত হওয়া গেছে, এতে খুবই সামান্য পরিমাণ ধূলিকণা রয়েছে।’ তবে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত নন এই ধূলিকণা পৃথিবীর, না ওই গ্রহাণুর। এই ধূলিকণা পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল জানতে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে বলে জানান তাঁরা।
জাক্সার একজন মুখপাত্র বলেন, ২০০৩ সালে নভোযানটি উৎক্ষেপণের সময় পাত্রটির মুখ খোলা ছিল। সুতরাং এতে পৃথিবীর ধূলিকণাও জমা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সাত বছরের দীর্ঘ অভিযানে যান্ত্রিক ত্রুটিও দেখা দিয়েছিল জাক্সায়। তবে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, সামান্য পরিমাণে হলেও গ্রহাণুর ধুলা পাবেন তাঁরা।
২০০৩ সালে হায়াবুসা নভোযানটি উৎক্ষেপণ করে জাপানি বিজ্ঞানীরা। নভোযানটি ইতোকাওয়া নামের একটি গ্রহাণুতে অবতরণ করে এবং সেখানে অনুসন্ধান চালায়। গত ২৪ জুন হায়াবুসাকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হয়। ফেরার পর হায়াবুসার সঙ্গে থাকা একটি পাত্র উদ্ধার করে বিজ্ঞানীরা। গ্রহাণুর নমুনা সংগ্রহের জন্য ওই পাত্রটি হায়াবুসায় যুক্ত ছিল।
জাক্সার বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা নমুনা সংগ্রহের পাত্রটি খোলার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। নিশ্চিত হওয়া গেছে, এতে খুবই সামান্য পরিমাণ ধূলিকণা রয়েছে।’ তবে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত নন এই ধূলিকণা পৃথিবীর, না ওই গ্রহাণুর। এই ধূলিকণা পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল জানতে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে বলে জানান তাঁরা।
জাক্সার একজন মুখপাত্র বলেন, ২০০৩ সালে নভোযানটি উৎক্ষেপণের সময় পাত্রটির মুখ খোলা ছিল। সুতরাং এতে পৃথিবীর ধূলিকণাও জমা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সাত বছরের দীর্ঘ অভিযানে যান্ত্রিক ত্রুটিও দেখা দিয়েছিল জাক্সায়। তবে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন, সামান্য পরিমাণে হলেও গ্রহাণুর ধুলা পাবেন তাঁরা।
No comments