প্লেসমেন্ট শেয়ারধারীদেরও ৫% উৎসে কর দিতে হবে
প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্টের মাধ্যমে পাওয়া কোম্পানির শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট বিক্রি থেকে অর্জিত মুনাফার ওপর পাঁচ শতাংশ হারে উৎসে কর কেটে নেওয়া হবে।
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা শেয়ারহোল্ডার বা পরিচালকদের নিজ কোম্পানির শেয়ার বিক্রি থেকে প্রাপ্ত মুনাফাকে করের আওতায় আনার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু জাতীয় সংসদে অনুমোদিত অর্থ বিলে প্লেসমেন্ট শেয়ারধারীদেরও করের আওতায় নিয়ে আসার বিধান করা হয়েছে।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি) এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে।
এই চিঠিতে বলা হয়েছে, অনুমোদিত অর্থ বিলে কোম্পানির উদ্যোক্তা শেয়ারহোল্ডার বা পরিচালক বা প্লেসমেন্ট হোল্ডারদের শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের ক্রয়মূল্য ও হস্তান্তরমূল্যের পার্থক্যের ওপর পাঁচ শতাংশ হারে উৎসে কর নেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। আর এ খাতে উৎসে কর সংগ্রহের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এসইসিকে।
উল্লেখ্য, হস্তান্তরিত মূল্য বলতে এসইসি বা স্টক এক্সচেঞ্জ হস্তান্তর অনুমোদন দেওয়ার দিন সংশ্লিষ্ট শেয়ার বা ইউনিটের লেনদেনের সমাপনী মূল্যকে বোঝাবে। কোনো কারণে ওই দিন শেয়ার হস্তান্তর না হলে যেদিন লেনদেন হবে সেদিনের সমাপনী মূল্যকে ধরতে হবে।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, কীভাবে এই কর সংগ্রহ করা হবে সে বিষয়টি নিয়ে এসইসি চিন্তাভাবনা করছে।
জিয়াউল হক খোন্দকার বলেন, আগে কেবল উদ্যোক্তা বা পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির সময় পূর্বঘোষণা দেওয়ার বিধান ছিল। এখন হয়তো প্লেসমেন্ট শেয়ারধারীদেরও বিক্রির সময় ঘোষণা দেওয়ার বিধান করতে হবে, যাতে প্লেসমেন্টধারী শেয়ার বিক্রি থেকে কী পরিমাণ মুনাফা করেছে তা জানা সম্ভব হয়।
অনেক কোম্পানি পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহের আগে ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায় থেকে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে। এভাবে শেয়ার বিক্রির প্রক্রিয়াই প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্ট নামে পরিচিত।
সাম্প্রতিক সময়ে অনেক কোম্পানির উদ্যোক্তা এভাবে শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছে। সাধারণত প্রভাবশালী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ প্রক্রিয়ায় শেয়ার পেয়ে থাকেন।
এদিকে এনবিআরের চিঠিতে প্রিমিয়াম বা অভিহিত মূল্যের অতিরিক্ত মূল্যে শেয়ার বিক্রির বেলায় কোম্পানির কাছ থেকে তিন শতাংশ হারের উৎস সংগ্রহের দায়িত্বও এসইসির ওপর দেওয়া হয়েছে।
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা শেয়ারহোল্ডার বা পরিচালকদের নিজ কোম্পানির শেয়ার বিক্রি থেকে প্রাপ্ত মুনাফাকে করের আওতায় আনার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু জাতীয় সংসদে অনুমোদিত অর্থ বিলে প্লেসমেন্ট শেয়ারধারীদেরও করের আওতায় নিয়ে আসার বিধান করা হয়েছে।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (এসইসি) এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে।
এই চিঠিতে বলা হয়েছে, অনুমোদিত অর্থ বিলে কোম্পানির উদ্যোক্তা শেয়ারহোল্ডার বা পরিচালক বা প্লেসমেন্ট হোল্ডারদের শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের ক্রয়মূল্য ও হস্তান্তরমূল্যের পার্থক্যের ওপর পাঁচ শতাংশ হারে উৎসে কর নেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে। আর এ খাতে উৎসে কর সংগ্রহের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এসইসিকে।
উল্লেখ্য, হস্তান্তরিত মূল্য বলতে এসইসি বা স্টক এক্সচেঞ্জ হস্তান্তর অনুমোদন দেওয়ার দিন সংশ্লিষ্ট শেয়ার বা ইউনিটের লেনদেনের সমাপনী মূল্যকে বোঝাবে। কোনো কারণে ওই দিন শেয়ার হস্তান্তর না হলে যেদিন লেনদেন হবে সেদিনের সমাপনী মূল্যকে ধরতে হবে।
যোগাযোগ করা হলে এসইসির চেয়ারম্যান জিয়াউল হক খোন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, কীভাবে এই কর সংগ্রহ করা হবে সে বিষয়টি নিয়ে এসইসি চিন্তাভাবনা করছে।
জিয়াউল হক খোন্দকার বলেন, আগে কেবল উদ্যোক্তা বা পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির সময় পূর্বঘোষণা দেওয়ার বিধান ছিল। এখন হয়তো প্লেসমেন্ট শেয়ারধারীদেরও বিক্রির সময় ঘোষণা দেওয়ার বিধান করতে হবে, যাতে প্লেসমেন্টধারী শেয়ার বিক্রি থেকে কী পরিমাণ মুনাফা করেছে তা জানা সম্ভব হয়।
অনেক কোম্পানি পুঁজিবাজার থেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহের আগে ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায় থেকে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে। এভাবে শেয়ার বিক্রির প্রক্রিয়াই প্রাক-আইপিও প্লেসমেন্ট নামে পরিচিত।
সাম্প্রতিক সময়ে অনেক কোম্পানির উদ্যোক্তা এভাবে শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করেছে। সাধারণত প্রভাবশালী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এ প্রক্রিয়ায় শেয়ার পেয়ে থাকেন।
এদিকে এনবিআরের চিঠিতে প্রিমিয়াম বা অভিহিত মূল্যের অতিরিক্ত মূল্যে শেয়ার বিক্রির বেলায় কোম্পানির কাছ থেকে তিন শতাংশ হারের উৎস সংগ্রহের দায়িত্বও এসইসির ওপর দেওয়া হয়েছে।
No comments