জ্যোতি বসুর নামে সংগ্রহশালা
উপমহাদেশের প্রখ্যাত কমিউনিস্ট নেতা ও পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর নামে কলকাতায় একটি সংগ্রহশালা গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে সিপিএম। বৃহস্পতিবার জ্যোতি বসুর ৯৭তম জন্মদিনে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে কোথায় সংগ্রহশালা হবে তা এখনো ঠিক হয়নি।
সল্টলেকের যে ভবনে জ্যোতি বসু জীবনের শেষ ২২টি বছর কাটিয়ে গেছেন, সেই ইন্দিরা ভবনে জ্যোতি বসুর সংগ্রহশালা গড়ার দাবি জানিয়েছেন পথের পাঁচালির কর্ণধার রমলা চক্রবর্তী। তিনি কলকাতার উপ-শহর নিউ টাউন এবং কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডের নামকরণও জ্যোতি বসুর নামে করার দাবি জানান। তাঁর যুক্তি, জ্যোতি বসুই সবচেয়ে বেশি এই ঐতিহাসিক ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে জনসভা করেছেন।
এদিকে গত ১৭ জানুয়ারি জ্যোতি বসুর মৃত্যুর পর তাঁর শেষ যাত্রায় তিনি যে ধুতি, পাঞ্জাবি, জহর কোট, চশমা এবং কালো রঙের পাম শু পরেছিলেন তা এখনো সংগ্রহ করে রেখেছে কলকাতার পিজি হাসপাতাল। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এসব জিনিস ফিরিয়ে দিতে চাইছে।
১৯৭৭ সালের নির্বাচনে বামফ্রন্টের বিপুল বিজয়ের পর জ্যোতি বসু মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। একটানা ২৩ বছর এ পদে থাকেন তিনি।
জন্মদিন পালিত: জ্যোতি বসুর ৯৭তম জন্মদিন ৮ জুলাই কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে পালিত হয়েছে। ১৯২৪ সালের এই দিনে জ্যোতি বসু কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তবে বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার বারুদি হচ্ছে তাঁর পৈতৃক ভূমি। তাঁর শৈশবও কেটেছে ওই বারুদি গ্রামেই। চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি তিনি কলকাতায় পরলোকগমন করেন।
জ্যোতি বসুর জন্মদিন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিকেলে কলকাতায় পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা হলে জ্যোতি বসুর একটি পূর্ণায়ব তৈলচিত্রের আবরণ উন্মোচন করেন ভারতের লোকসভার সাবেক স্পিকার সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। তৈলচিত্রটি এঁকেছেন প্রখ্যাত চিত্রকর ওয়াসিম কাপুর। এ ছাড়া দিবসটি পালনে জ্যোতি বসু স্মারক বক্তৃতার আয়োজন করে ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল ফোরাম অব পার্লামেন্টারি স্টাডিজ’।
সল্টলেকের যে ভবনে জ্যোতি বসু জীবনের শেষ ২২টি বছর কাটিয়ে গেছেন, সেই ইন্দিরা ভবনে জ্যোতি বসুর সংগ্রহশালা গড়ার দাবি জানিয়েছেন পথের পাঁচালির কর্ণধার রমলা চক্রবর্তী। তিনি কলকাতার উপ-শহর নিউ টাউন এবং কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডের নামকরণও জ্যোতি বসুর নামে করার দাবি জানান। তাঁর যুক্তি, জ্যোতি বসুই সবচেয়ে বেশি এই ঐতিহাসিক ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে জনসভা করেছেন।
এদিকে গত ১৭ জানুয়ারি জ্যোতি বসুর মৃত্যুর পর তাঁর শেষ যাত্রায় তিনি যে ধুতি, পাঞ্জাবি, জহর কোট, চশমা এবং কালো রঙের পাম শু পরেছিলেন তা এখনো সংগ্রহ করে রেখেছে কলকাতার পিজি হাসপাতাল। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এসব জিনিস ফিরিয়ে দিতে চাইছে।
১৯৭৭ সালের নির্বাচনে বামফ্রন্টের বিপুল বিজয়ের পর জ্যোতি বসু মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। একটানা ২৩ বছর এ পদে থাকেন তিনি।
জন্মদিন পালিত: জ্যোতি বসুর ৯৭তম জন্মদিন ৮ জুলাই কলকাতাসহ ভারতের বিভিন্ন স্থানে পালিত হয়েছে। ১৯২৪ সালের এই দিনে জ্যোতি বসু কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তবে বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ জেলার বারুদি হচ্ছে তাঁর পৈতৃক ভূমি। তাঁর শৈশবও কেটেছে ওই বারুদি গ্রামেই। চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি তিনি কলকাতায় পরলোকগমন করেন।
জ্যোতি বসুর জন্মদিন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বিকেলে কলকাতায় পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা হলে জ্যোতি বসুর একটি পূর্ণায়ব তৈলচিত্রের আবরণ উন্মোচন করেন ভারতের লোকসভার সাবেক স্পিকার সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়। তৈলচিত্রটি এঁকেছেন প্রখ্যাত চিত্রকর ওয়াসিম কাপুর। এ ছাড়া দিবসটি পালনে জ্যোতি বসু স্মারক বক্তৃতার আয়োজন করে ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল ফোরাম অব পার্লামেন্টারি স্টাডিজ’।
No comments