কাশ্মীরের আরও কয়েকটি শহরে কারফিউ জারি
ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে গতকাল শুক্রবার কারফিউর আওতা বাড়ানো হয়েছে। উত্তরে কুপওয়ারা ও হান্দওয়ারা, দক্ষিণে কাকপোরা ও পুলওয়ামা এবং পূর্বে গান্ধেরবাল শহরে নতুন করে কারফিউ জারি করা হয়েছে। সহিংসতাপ্রবণ সোপোরে, শ্রীনগর ও অনন্তনাগেও কারফিউ বলবৎ রয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সহিংসতা প্রতিরোধে আমরা কারফিউর আওতা বাড়িয়েছি।’ পুলিশ জানায়, গতকাল সোপোরে শহরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের গুলি ও গ্রেনেড হামলায় একজন পুলিশ ও একজন আধা সামরিক বাহিনীর সদস্য আহত হন। ভারতীয় পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্যরা সেখানে সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছেন।
অভিযোগ রয়েছে, এক মাসের কম সময়ের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ১৫ জন নিহত হয়েছেন। প্রতিটি মৃত্যুর ঘটনা সেখানে নতুন করে সহিংসতা উসকে দিচ্ছে। গত দুই দশকের মধ্যে কাশ্মীরে সবচেয়ে বড় ভারতবিরোধী বিক্ষোভ ঠেকাতে রাজ্যের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরে তৃতীয় দিনের মতো কারফিউ বহাল রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত বুধবার সেখানে সেনা মোতায়েন করা হয়।
জুনের মাঝামাঝি সময়ে ভারতবিরোধী বিক্ষোভে পুলিশের কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ ও গুলি ছোড়ার ঘটনায় ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্র নিহত হয়। তখন থেকে চলতে থাকা এই বিক্ষোভ সহিংসতায় নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক।
কাশ্মীরের কট্টরপন্থীরা এক বিবৃতিতে জানায়, কোনো এলাকায় কারফিউ শিথিল করা হলে সেখানকার জনগণকে রাজপথে নেমে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানানো হয়েছে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকায় দ্বিতীয় দিনের মতো কাশ্মীরে স্থানীয় পত্রিকাগুলোর কোনো সংস্করণ প্রকাশিত হয়নি। সেখানে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর ওপর সংবাদ সংগ্রহে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ভারত সরকারের।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সহিংসতা প্রতিরোধে আমরা কারফিউর আওতা বাড়িয়েছি।’ পুলিশ জানায়, গতকাল সোপোরে শহরে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের গুলি ও গ্রেনেড হামলায় একজন পুলিশ ও একজন আধা সামরিক বাহিনীর সদস্য আহত হন। ভারতীয় পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্যরা সেখানে সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছেন।
অভিযোগ রয়েছে, এক মাসের কম সময়ের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ১৫ জন নিহত হয়েছেন। প্রতিটি মৃত্যুর ঘটনা সেখানে নতুন করে সহিংসতা উসকে দিচ্ছে। গত দুই দশকের মধ্যে কাশ্মীরে সবচেয়ে বড় ভারতবিরোধী বিক্ষোভ ঠেকাতে রাজ্যের গ্রীষ্মকালীন রাজধানী শ্রীনগরে তৃতীয় দিনের মতো কারফিউ বহাল রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গত বুধবার সেখানে সেনা মোতায়েন করা হয়।
জুনের মাঝামাঝি সময়ে ভারতবিরোধী বিক্ষোভে পুলিশের কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ ও গুলি ছোড়ার ঘটনায় ১৭ বছর বয়সী এক ছাত্র নিহত হয়। তখন থেকে চলতে থাকা এই বিক্ষোভ সহিংসতায় নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক।
কাশ্মীরের কট্টরপন্থীরা এক বিবৃতিতে জানায়, কোনো এলাকায় কারফিউ শিথিল করা হলে সেখানকার জনগণকে রাজপথে নেমে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানানো হয়েছে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকায় দ্বিতীয় দিনের মতো কাশ্মীরে স্থানীয় পত্রিকাগুলোর কোনো সংস্করণ প্রকাশিত হয়নি। সেখানে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর ওপর সংবাদ সংগ্রহে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ভারত সরকারের।
No comments