সেরার দৌড়ে তিন স্প্যানিশ
পাওলো রসি, মারিও কেম্পেসদের পাশে নাম লেখানোর সুযোগ এসে গেছে ডেভিড ভিয়া ও ওয়েসলি স্নাইডারের সামনে। বিশ্বকাপ জয়ের সঙ্গে গোল্ডেন বুট ও গোল্ডেন বল জয়ের সুযোগ। ৫টি করে গোল করে গোল্ডেন বুটের লড়াইয়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছেন দুই ফাইনালিস্ট দলের দুই খেলোয়াড় ডেভিড ভিয়া ও ওয়েসলি স্নাইডার। ফিফার প্রকাশ করা গোল্ডেন বলের দাবিদারদের তালিকাতেও আছে এই দুজনের নাম।
ফিফার মহাসচিব জেরোম ভালকে ও অ্যাডিডাসের প্রধান নির্বাহী হার্বাট হেইনার গতকাল ঘোষণা করেছেন গোল্ডেন বলের লড়াইয়ে থাকা ১০ জনের নাম। এই ১০ খেলোয়াড়কে বেছে নিয়েছে ফিফার ‘টেকনিক্যাল স্টাডি গ্রুপ’। একই সঙ্গে ফিফার এ কমিটি তিনজনকে বেছে নিয়েছে টুর্নামেন্টের সম্ভাব্য ‘সেরা তরুণ খেলোয়াড়’ হিসেবে।
গোল্ডেন বলের ক্ষেত্রে বাকি সিদ্ধান্তটা এখন সাংবাদিকদের হাতে। বিশ্বকাপ কাভার করতে যাওয়া প্রত্যেক সাংবাদিক এই তালিকার খেলোয়াড়দের মধ্য থেকে যাঁর যাঁর পছন্দ অনুযায়ী গোল্ডেন বল, সিলভার বল ও ব্রোঞ্জ বলের জন্য ভোট দিতে পারবেন। শেষ পর্যন্ত ভোটের বিবেচনায় বিজয়ী তিনজনের নাম ঘোষণা করা হবে ফাইনালের পর।
ফাইনালের পর ঘোষণা করা হবে সেরা তরুণ খেলোয়াড়েরও নাম। তবে এই নামটি ফিফার টেকনিক্যাল কমিটিই নির্বাচিত করবে। সেরা তরুণ খেলোয়াড় হওয়ার দৌড়ে আলোচিত জার্মান খেলোয়াড় টমাস মুলারের সঙ্গে আছেন ঘানার আন্দ্রে আইয়ু ও মেক্সিকোর জিওভানি ডস সান্তোস।
গোল্ডেন বলের দাবিদারদের তালিকায় মূলত স্পেনেরই দাপট। ভিয়ার সঙ্গে তালিকায় আছেন আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জাভি। এ ছাড়া আরেক ফাইনালিস্ট হল্যান্ডের আরিয়েন রোবেন ও ওয়েসলি স্নাইডার আছেন তালিকায়। কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে পড়া জার্মানির মেসুত ওজিল, বাস্তিয়ান শোয়েনস্টাইগারও আছেন। বাদ যাননি উরুগুয়ের ডিয়েগো ফোরলানও। সেমিফাইনালে উঠতে না পারা আর্জেন্টিনার লিওনেল মেসিও আছেন তালিকায়। তবে তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে এমন একটি নাম, যা দেখে অনেকেই বিস্মিত হতে পারেন—ঘানার আসামোয়া জিয়ান।
আনুষ্ঠানিকভাবে গোল্ডেন বল বা টুর্নামেন্ট-সেরার পুরস্কার চালুর পর থেকে এই পুরস্কার পেয়েছেন পাওলো রসি (১৯৮২), ডিয়েগো ম্যারাডোনা (১৯৮৬), সালভাতোর শিলাচি (১৯৯০), রোমারিও (১৯৯৪), রোনালদো (১৯৯৮), অলিভার কান (২০০২) ও জিনেদিন জিদান (২০০৬)।
ফিফার মহাসচিব জেরোম ভালকে ও অ্যাডিডাসের প্রধান নির্বাহী হার্বাট হেইনার গতকাল ঘোষণা করেছেন গোল্ডেন বলের লড়াইয়ে থাকা ১০ জনের নাম। এই ১০ খেলোয়াড়কে বেছে নিয়েছে ফিফার ‘টেকনিক্যাল স্টাডি গ্রুপ’। একই সঙ্গে ফিফার এ কমিটি তিনজনকে বেছে নিয়েছে টুর্নামেন্টের সম্ভাব্য ‘সেরা তরুণ খেলোয়াড়’ হিসেবে।
গোল্ডেন বলের ক্ষেত্রে বাকি সিদ্ধান্তটা এখন সাংবাদিকদের হাতে। বিশ্বকাপ কাভার করতে যাওয়া প্রত্যেক সাংবাদিক এই তালিকার খেলোয়াড়দের মধ্য থেকে যাঁর যাঁর পছন্দ অনুযায়ী গোল্ডেন বল, সিলভার বল ও ব্রোঞ্জ বলের জন্য ভোট দিতে পারবেন। শেষ পর্যন্ত ভোটের বিবেচনায় বিজয়ী তিনজনের নাম ঘোষণা করা হবে ফাইনালের পর।
ফাইনালের পর ঘোষণা করা হবে সেরা তরুণ খেলোয়াড়েরও নাম। তবে এই নামটি ফিফার টেকনিক্যাল কমিটিই নির্বাচিত করবে। সেরা তরুণ খেলোয়াড় হওয়ার দৌড়ে আলোচিত জার্মান খেলোয়াড় টমাস মুলারের সঙ্গে আছেন ঘানার আন্দ্রে আইয়ু ও মেক্সিকোর জিওভানি ডস সান্তোস।
গোল্ডেন বলের দাবিদারদের তালিকায় মূলত স্পেনেরই দাপট। ভিয়ার সঙ্গে তালিকায় আছেন আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জাভি। এ ছাড়া আরেক ফাইনালিস্ট হল্যান্ডের আরিয়েন রোবেন ও ওয়েসলি স্নাইডার আছেন তালিকায়। কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে পড়া জার্মানির মেসুত ওজিল, বাস্তিয়ান শোয়েনস্টাইগারও আছেন। বাদ যাননি উরুগুয়ের ডিয়েগো ফোরলানও। সেমিফাইনালে উঠতে না পারা আর্জেন্টিনার লিওনেল মেসিও আছেন তালিকায়। তবে তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে এমন একটি নাম, যা দেখে অনেকেই বিস্মিত হতে পারেন—ঘানার আসামোয়া জিয়ান।
আনুষ্ঠানিকভাবে গোল্ডেন বল বা টুর্নামেন্ট-সেরার পুরস্কার চালুর পর থেকে এই পুরস্কার পেয়েছেন পাওলো রসি (১৯৮২), ডিয়েগো ম্যারাডোনা (১৯৮৬), সালভাতোর শিলাচি (১৯৯০), রোমারিও (১৯৯৪), রোনালদো (১৯৯৮), অলিভার কান (২০০২) ও জিনেদিন জিদান (২০০৬)।
No comments