১৩০তম জন্মদিনের কেক কাটলেন তিনি
শতায়ু হওয়ার সৌভাগ্য বিরল। জর্জিয়ার আন্তিসা খিভিচাভা শতবর্ষ পার করেছেন অনেক আগেই। গত বৃহস্পতিবার ১৩০তম জন্মদিনের কেক কাটেন তিনি। খিভিচাভা এখন বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ বলে দাবি করছে সে দেশের কর্তৃপক্ষ। ১৮৮০ সালের ৮ জুলাই তাঁর জন্ম। ১৯৬৫ সালে চা-শ্রমিকের চাকরি থেকে অবসরে যান তিনি। তখন তাঁর বয়স ছিল ৮৫ বছর।
জর্জিয়ার বিচার বিভাগের জন্মনিবন্ধন শাখার মুখপাত্র জিওজি মিউনিশভিলি বলেছেন, পশ্চিম জর্জিয়ার এক পাহাড়ি এলাকায় বসবাস খিভিচাভার। তাঁর রয়েছে ৪০ বছরের এক নাতি। তিনি জীবনে কখনো স্কুলে যাননি। এ কারণে অন্য কোনো ভাষা, এমনকি জর্জীয় ভাষাও শেখা হয়নি তাঁর। স্থানীয় মিনগ্রেলিয়ান ভাষায় কথা বলেন তিনি।
নিজের ১৩০তম জন্মদিনের উৎসবে জাঁকালোভাবে হাজির হন তিনি। এ সময় তাঁর পরনে ছিল উজ্জ্বল বর্ণের পোশাক, মাথায় ছিল স্কার্ফ; ঠোঁটে ছিল হালকা লাল লিপস্টিক। তিনি বলেন, ‘শারীরিকভাবে আমি সব সময় সুস্থ ছিলাম। সারাটা জীবন আমি কাজ করেছি। কি বাড়ি কি চাকরিস্থল—সব জায়গায় কাজ করেছি।’
খিভিচাভার বয়স তাৎক্ষণিকভাবে প্রমাণ করা যায়নি। তাঁর জন্মনিবন্ধনের সনদ হারিয়ে গেছে। তবে সোভিয়েত আমলের দুটি নথি বের করেছেন জন্মনিবন্ধন শাখার মুখপাত্র মিউনিশভিলি। তিনি দাবি করেছেন, এসব দলিলে খিভিচাভার জন্মতারিখ উল্লেখ রয়েছে। এ দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে খিভিচাভার প্রতিবেশী, বন্ধু ও বংশধরেরা।
জর্জিয়ার বিচার বিভাগের জন্মনিবন্ধন শাখার মুখপাত্র জিওজি মিউনিশভিলি বলেছেন, পশ্চিম জর্জিয়ার এক পাহাড়ি এলাকায় বসবাস খিভিচাভার। তাঁর রয়েছে ৪০ বছরের এক নাতি। তিনি জীবনে কখনো স্কুলে যাননি। এ কারণে অন্য কোনো ভাষা, এমনকি জর্জীয় ভাষাও শেখা হয়নি তাঁর। স্থানীয় মিনগ্রেলিয়ান ভাষায় কথা বলেন তিনি।
নিজের ১৩০তম জন্মদিনের উৎসবে জাঁকালোভাবে হাজির হন তিনি। এ সময় তাঁর পরনে ছিল উজ্জ্বল বর্ণের পোশাক, মাথায় ছিল স্কার্ফ; ঠোঁটে ছিল হালকা লাল লিপস্টিক। তিনি বলেন, ‘শারীরিকভাবে আমি সব সময় সুস্থ ছিলাম। সারাটা জীবন আমি কাজ করেছি। কি বাড়ি কি চাকরিস্থল—সব জায়গায় কাজ করেছি।’
খিভিচাভার বয়স তাৎক্ষণিকভাবে প্রমাণ করা যায়নি। তাঁর জন্মনিবন্ধনের সনদ হারিয়ে গেছে। তবে সোভিয়েত আমলের দুটি নথি বের করেছেন জন্মনিবন্ধন শাখার মুখপাত্র মিউনিশভিলি। তিনি দাবি করেছেন, এসব দলিলে খিভিচাভার জন্মতারিখ উল্লেখ রয়েছে। এ দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে খিভিচাভার প্রতিবেশী, বন্ধু ও বংশধরেরা।
No comments