ব্যভিচারী নারীকে পাথর ছুড়ে হত্যা না করার সিদ্ধান্ত ইরানের
ব্যভিচারের দায়ে দোষী সাব্যস্ত এক নারীকে পাথর ছুড়ে হত্যা করা হবে না বলে জানিয়েছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। গতকাল শুক্রবার লন্ডনে ইরানি দূতাবাসের বিবৃতির বরাত দিয়ে ব্রিটেনের প্রভাবশালী টাইমস পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে এ কথা জানা যায়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইরানের বিচার বিভাগ জানিয়েছে, ব্যভিচারের দায়ে দোষী ৪৩ বছর বয়সী ওই নারীকে পাথর ছুড়ে হত্যা করা হবে না। ওই নারীর মৃত্যুদণ্ড কীভাবে কার্যকর করা হবে তা অবশ্য খোলাসা করা হয়নি। এর আগে ইরানের বিচার বিভাগ অপরাধ প্রমাণিত হওয়ার পর ওই নারীকে এভাবে হত্যার রায় দিয়েছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলে এ নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানায়, ২০০৬ বা ২০০৭ সালে ওই নারীকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এর আগেও বিয়ে-বহির্ভূত সম্পর্ক রাখার অপরাধে তাঁকে ৯৯ বার দোররা মারা হয়েছিল। গত বৃহস্পতিবার লন্ডনে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ বলেন, ‘পাথর ছুড়ে হত্যা করা একটি মধ্যযুগীয় শাস্তি। এই শাস্তি কার্যকর করা হলে তা হবে আন্তর্জাতিক আবেদনের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন।’
ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র মার্ক টোনার বলেন, ‘পাথর ছুড়ে হত্যা করা একটি বর্বরোচিত কাজ। বিশ্বের যেকোনো স্থানে এভাবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার প্রথার নিন্দা জানাই আমরা।’ ইরান যে কঠোর ধরনের ইসলামিআইন অনুসরণ করে, সে অনুযায়ী বিয়ের আগে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের শাস্তি ১০০টি দোররা। বিয়ের পর কেউ ব্যভিচারের অপরাধকরলেতার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইরানের বিচার বিভাগ জানিয়েছে, ব্যভিচারের দায়ে দোষী ৪৩ বছর বয়সী ওই নারীকে পাথর ছুড়ে হত্যা করা হবে না। ওই নারীর মৃত্যুদণ্ড কীভাবে কার্যকর করা হবে তা অবশ্য খোলাসা করা হয়নি। এর আগে ইরানের বিচার বিভাগ অপরাধ প্রমাণিত হওয়ার পর ওই নারীকে এভাবে হত্যার রায় দিয়েছিল। কিন্তু আন্তর্জাতিক মহলে এ নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানায়, ২০০৬ বা ২০০৭ সালে ওই নারীকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। এর আগেও বিয়ে-বহির্ভূত সম্পর্ক রাখার অপরাধে তাঁকে ৯৯ বার দোররা মারা হয়েছিল। গত বৃহস্পতিবার লন্ডনে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ বলেন, ‘পাথর ছুড়ে হত্যা করা একটি মধ্যযুগীয় শাস্তি। এই শাস্তি কার্যকর করা হলে তা হবে আন্তর্জাতিক আবেদনের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন।’
ওয়াশিংটনে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র মার্ক টোনার বলেন, ‘পাথর ছুড়ে হত্যা করা একটি বর্বরোচিত কাজ। বিশ্বের যেকোনো স্থানে এভাবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার প্রথার নিন্দা জানাই আমরা।’ ইরান যে কঠোর ধরনের ইসলামিআইন অনুসরণ করে, সে অনুযায়ী বিয়ের আগে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের শাস্তি ১০০টি দোররা। বিয়ের পর কেউ ব্যভিচারের অপরাধকরলেতার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।
No comments